সিরিজে সমতা আনল দক্ষিণ আফ্রিকা
গতকালের ম্যাচটা জিতে আগেভাগেই সিরিজ জয়টা নিশ্চিত করে ফেলতে চেয়েছিলেন ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে উঠল না। সিরিজে ২-১-এ এগিয়ে থাকার পর গতকাল বৃষ্টিবিঘ্নিত চতুর্থ ম্যাচে ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ৪৮ রানে হেরে গেছে ভারত। অন্যদিকে এই ম্যাচটা জিতে সিরিজে ২-২-এ সমতা এনে আরও একবার অজেয় দুর্গ সুরক্ষিত রাখার সুযোগ পেয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা।
টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে জেপি ডুমিনির ৭১, হাশিম আমলার ৬৪ ও ইনিংসের শেষ দিকে জোহান বোথার ৪৪ ও রবিন পিটারসনে ৩১ রানের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে দক্ষিণ আফিকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬৫ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই মাত্র ৪৯ রানের মধ্যেই রোহিত শর্মা, পার্থিব প্যাটেল ও যুবরাজ সিংকে হারিয়ে বিপদে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে বিরাট কোহলি ও সুরেশ রায়না ৬৩ রানের পার্টনারশিপ গড়লেও খুব বেশি সুবিধাজনক অবস্থান তৈরি করতে পারেননি ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। অল্প সময়ের মধ্যেই ফিরে যান রায়না, ধোনি ও ইউসুফ পাঠান। ৩২.৫ ওভার শেষে বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ছয় উইকেটে ১৪২ রান। বৃষ্টি হানা না দিলে শেষ পর্যন্ত কী হতো তা নিয়ে অবশ্য তর্ক-বিতর্ক চলতেই পারে। জয়ের জন্য ভারতের তখনো দরকার ছিল ১২৪ রান। উইকেটে ছিলেন ৯২ বলে ৮৭ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলা বিরাট কোহলি ও ‘অলরাউন্ডার’ হরভজন সিং। জয়ের জন্য ১০৩ বলে ১২৪ রান হয়তো খুব বেশি দুরূহ বলে মানতে চাইবে না ভারতের সমর্থকেরা। তবে মরকেল, ডেল স্টেইন, পিটারসনদের দুর্ধর্ষ বোলিংয়ের সামনে শেষ পর্যন্ত কী হতো তা বলা মুশকিল।
এখন সবারই দৃষ্টি রাখতে হবে ২৩ জানুয়ারি সেঞ্চুরিয়নে সিরিজ নির্ধারণী শেষ ম্যাচের দিকেই।
টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে জেপি ডুমিনির ৭১, হাশিম আমলার ৬৪ ও ইনিংসের শেষ দিকে জোহান বোথার ৪৪ ও রবিন পিটারসনে ৩১ রানের সুবাদে নির্ধারিত ৫০ ওভারে দক্ষিণ আফিকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৬৫ রান। জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই মাত্র ৪৯ রানের মধ্যেই রোহিত শর্মা, পার্থিব প্যাটেল ও যুবরাজ সিংকে হারিয়ে বিপদে পড়ে ভারত। চতুর্থ উইকেটে বিরাট কোহলি ও সুরেশ রায়না ৬৩ রানের পার্টনারশিপ গড়লেও খুব বেশি সুবিধাজনক অবস্থান তৈরি করতে পারেননি ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। অল্প সময়ের মধ্যেই ফিরে যান রায়না, ধোনি ও ইউসুফ পাঠান। ৩২.৫ ওভার শেষে বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ভারতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ছয় উইকেটে ১৪২ রান। বৃষ্টি হানা না দিলে শেষ পর্যন্ত কী হতো তা নিয়ে অবশ্য তর্ক-বিতর্ক চলতেই পারে। জয়ের জন্য ভারতের তখনো দরকার ছিল ১২৪ রান। উইকেটে ছিলেন ৯২ বলে ৮৭ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলা বিরাট কোহলি ও ‘অলরাউন্ডার’ হরভজন সিং। জয়ের জন্য ১০৩ বলে ১২৪ রান হয়তো খুব বেশি দুরূহ বলে মানতে চাইবে না ভারতের সমর্থকেরা। তবে মরকেল, ডেল স্টেইন, পিটারসনদের দুর্ধর্ষ বোলিংয়ের সামনে শেষ পর্যন্ত কী হতো তা বলা মুশকিল।
এখন সবারই দৃষ্টি রাখতে হবে ২৩ জানুয়ারি সেঞ্চুরিয়নে সিরিজ নির্ধারণী শেষ ম্যাচের দিকেই।
No comments