ইংল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্য ২৩১ রান
পাকিস্তানের মতো অস্ট্রেলিয়ার গায়েও ধীরে ধীরে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমাটা লাগতে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে ভালোভাবেই চিন্তাভাবনার অবকাশ রয়েছে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে যে দল ২৯৫ রান তাড়া করে ছয় উইকেটের জয় পেয়েছে, সেই একই দল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অলআউট হয়েছে মাত্র ২৩০ রানে। ২৩০ রানটা দিয়ে আসলে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটিং বিপর্যয়ের চিত্রটা ঠিকমতো বোঝানো যাবে না। ১৪২ রানেই আট উইকেট হারানোর পর অসিরা যে শেষ পর্যন্ত ২৩০ রান পর্যন্ত আসতে পেরেছে তার পুরো কৃতিত্বটাই প্রাপ্য শন মার্শের। ৬ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ১১০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস উপহার দিয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। নবম উইকেট জুটিতে ডগ বলিঙ্গারকে সঙ্গে নিয়ে গড়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে সর্বোচ্চ ৮৮ রানের জুটি। অস্ট্রেলিয়ার ছয়জন ব্যাটসম্যান ফিরে গেছেন দুই অঙ্কের কোটা স্পর্ষ না করেই।
আজ টসে জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস। ১৩ ওভারের মধ্যে মাত্র ৩৩ রানেই অস্ট্রেলিয়ার প্রধান চার ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে পাঠিয়ে এই সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতাও বেশ ভালোমতোই প্রমাণ করেছিলেন ইংলিশ বোলাররা। আগের ম্যাচে অপরাজিত ১৬১ রান করা ওয়াটসন আজ আউট হয়েছেন মাত্র পাঁচ রানে। আরেক ওপেনার ব্রাড হাডিনও ফিরেছেন পাঁচ রানে। দুটি উইকেটই নিয়েছেন আজমল শাহজাদ। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১০০ রানের জুটি গড়ে সে বিপর্যয় কিছুটা সামলে নিয়েছিলেন ক্যামেরন হোয়াইট ও শন মার্শ। কিন্তু এরপর স্কোরবোর্ডে মাত্র ১০ রান যোগ হতেই একে একে ফিরে যান হোয়াইট (৪৫), স্মিথ (০), হরিজ (২) ও ব্রেট লি (০)। মাত্র পাঁচ ওভারের ব্যবধানেই চার উইকেটে ১৩২ রান থেকে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় আট উইকেটে ১৪২ রান।
ভয়াবহ এই ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর অসিরা ১৭০ রান পর্যন্তও পৌঁছাতে পারবে কি না, তা নিয়েই সংশয়ে পড়ে গিয়েছিলেন সবাই। কিন্তু এরপর যেন অন্য চেহারায় আবির্ভূত হলেন মার্শ। দ্রুতগতিতে ব্যাট চালিয়ে খুব সহজেই পূর্ণ করে ফেললেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক। ডগ বলিঙ্গারও বেশ ভালোভাবেই সঙ্গ দিয়েছেন মার্শকে। তিনি খেলেছেন ৩০ বলে ৩০ রানের লড়াকু ইনিংস। এ দুজনের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ২৫০ রানের স্বপ্নও দেখা শুরু করেছিলেন অসি সমর্থকেরা। শেষ পর্যন্ত ব্যাট করতে পারলে সেটা হয়তো হয়েও যেতে পারত। কিন্তু ৪৯তম ওভারের প্রথম দুই বলেই মার্শ ও বলিঙ্গারকে আউট করে ২৩০ রানেই অস্ট্রেলিয়াকে গুটিয়ে দেন ক্রিস ট্রেমলেট। রয়টার্স/ক্রিকইনফো।
আজ টসে জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি স্ট্রাউস। ১৩ ওভারের মধ্যে মাত্র ৩৩ রানেই অস্ট্রেলিয়ার প্রধান চার ব্যাটসম্যানকে সাজঘরে পাঠিয়ে এই সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতাও বেশ ভালোমতোই প্রমাণ করেছিলেন ইংলিশ বোলাররা। আগের ম্যাচে অপরাজিত ১৬১ রান করা ওয়াটসন আজ আউট হয়েছেন মাত্র পাঁচ রানে। আরেক ওপেনার ব্রাড হাডিনও ফিরেছেন পাঁচ রানে। দুটি উইকেটই নিয়েছেন আজমল শাহজাদ। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১০০ রানের জুটি গড়ে সে বিপর্যয় কিছুটা সামলে নিয়েছিলেন ক্যামেরন হোয়াইট ও শন মার্শ। কিন্তু এরপর স্কোরবোর্ডে মাত্র ১০ রান যোগ হতেই একে একে ফিরে যান হোয়াইট (৪৫), স্মিথ (০), হরিজ (২) ও ব্রেট লি (০)। মাত্র পাঁচ ওভারের ব্যবধানেই চার উইকেটে ১৩২ রান থেকে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় আট উইকেটে ১৪২ রান।
ভয়াবহ এই ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর অসিরা ১৭০ রান পর্যন্তও পৌঁছাতে পারবে কি না, তা নিয়েই সংশয়ে পড়ে গিয়েছিলেন সবাই। কিন্তু এরপর যেন অন্য চেহারায় আবির্ভূত হলেন মার্শ। দ্রুতগতিতে ব্যাট চালিয়ে খুব সহজেই পূর্ণ করে ফেললেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক। ডগ বলিঙ্গারও বেশ ভালোভাবেই সঙ্গ দিয়েছেন মার্শকে। তিনি খেলেছেন ৩০ বলে ৩০ রানের লড়াকু ইনিংস। এ দুজনের অসাধারণ ব্যাটিংয়ে ২৫০ রানের স্বপ্নও দেখা শুরু করেছিলেন অসি সমর্থকেরা। শেষ পর্যন্ত ব্যাট করতে পারলে সেটা হয়তো হয়েও যেতে পারত। কিন্তু ৪৯তম ওভারের প্রথম দুই বলেই মার্শ ও বলিঙ্গারকে আউট করে ২৩০ রানেই অস্ট্রেলিয়াকে গুটিয়ে দেন ক্রিস ট্রেমলেট। রয়টার্স/ক্রিকইনফো।
No comments