দক্ষিণ সুদানে স্বাধীনতার পক্ষে গণরায়
দক্ষিণ সুদান এখন স্বাধীনতার দ্বারপ্রান্তে। গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত গণভোটের ৬০ শতাংশ ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। স্বাধীনতার পক্ষে রায়ের জন্য যত ভোটের প্রয়োজন, এরই মধ্যে তা পাওয়া গেছে। গণভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, কোনো কোনো এলাকায় স্বাধীনতার পক্ষে ৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে।
দক্ষিণ সুদানে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ৩৯ লাখ ৩২ হাজার ৫৮৮ জন। এর মধ্যে স্বাধীনতার পক্ষে রায়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৮ লাখ ৯০ হাজার ভোট। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট গণনার পর যে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে দেখা গেছে, স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দিয়েছেন ২২ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৭ জন ভোটার। অর্থাৎ স্বাধীনতার জন্য যে ভোটের প্রয়োজন, তা ইতিমধ্যেই দক্ষিণ সুদানের ঝুলিতে জমা হয়েছে।
গতকাল পর্যন্ত যেসব এলাকার ফলাফল জানা গেছে, সেগুলো মূলত খ্রিষ্টান অধ্যুষিত, যারা স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘদিন ধরে মুসলমান অধ্যুষিত উত্তরের সঙ্গে লড়াই করে আসছে।
লেক প্রদেশের রামবিক শহর এক সময় ছিল বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি। ১৯৮৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ হয়েছে, তার কেন্দ্রভূমি ছিল এই লেক প্রদেশ। এখানে তিন লাখ ৪৪৪টি ভোটের মধ্যে দুই লাখ ৯৮ হাজার ২১৬টি ভোট পড়েছে স্বাধীনতার পক্ষে। অর্থাৎ এখানকার ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ ভোটার উত্তর সুদানের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছেন।
দক্ষিণ সুদানের ঘন বসতিপূর্ণ আরেকটি প্রদেশ হচ্ছে সেন্ট্রাল ইকুয়েটোরিয়া। দক্ষিণ সুদানের রাজধানী জুবা এ প্রদেশেরই অন্তর্ভুক্ত। এখানে মোট ভোট পড়েছে চার লাখ ৫৭ হাজার ৪৫২টি। এর মধ্যে স্বাধীনতার পক্ষে পড়েছে চার লাখ ৪৯ হাজার ৩২১ ভোট। এখানকার ৯৮ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার আলাদা রাষ্ট্রের পক্ষে ভোট দেন।
দক্ষিণ সুদানের গণভোট-সংক্রান্ত উপ-কমিটির প্রধান টিমন ওয়ানি জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া গেছে, তাতে স্বাধীনতার পক্ষে ৯৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। অবশিষ্ট ফলাফল এমনি হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এদিকে ফলাফলের পর রাজধানী জুবাসহ দক্ষিণ সুদানের বিভিন্ন এলাকায় উল্লাসের খবর পাওয়া গেছে।
দক্ষিণ সুদানে নিবন্ধিত ভোটারের সংখ্যা ৩৯ লাখ ৩২ হাজার ৫৮৮ জন। এর মধ্যে স্বাধীনতার পক্ষে রায়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৮ লাখ ৯০ হাজার ভোট। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত ৬০ শতাংশ ভোট গণনার পর যে প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে দেখা গেছে, স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দিয়েছেন ২২ লাখ ২৪ হাজার ৮৫৭ জন ভোটার। অর্থাৎ স্বাধীনতার জন্য যে ভোটের প্রয়োজন, তা ইতিমধ্যেই দক্ষিণ সুদানের ঝুলিতে জমা হয়েছে।
গতকাল পর্যন্ত যেসব এলাকার ফলাফল জানা গেছে, সেগুলো মূলত খ্রিষ্টান অধ্যুষিত, যারা স্বাধীনতার জন্য দীর্ঘদিন ধরে মুসলমান অধ্যুষিত উত্তরের সঙ্গে লড়াই করে আসছে।
লেক প্রদেশের রামবিক শহর এক সময় ছিল বিদ্রোহীদের শক্ত ঘাঁটি। ১৯৮৩ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত যে রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধ হয়েছে, তার কেন্দ্রভূমি ছিল এই লেক প্রদেশ। এখানে তিন লাখ ৪৪৪টি ভোটের মধ্যে দুই লাখ ৯৮ হাজার ২১৬টি ভোট পড়েছে স্বাধীনতার পক্ষে। অর্থাৎ এখানকার ৯৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ ভোটার উত্তর সুদানের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছেন।
দক্ষিণ সুদানের ঘন বসতিপূর্ণ আরেকটি প্রদেশ হচ্ছে সেন্ট্রাল ইকুয়েটোরিয়া। দক্ষিণ সুদানের রাজধানী জুবা এ প্রদেশেরই অন্তর্ভুক্ত। এখানে মোট ভোট পড়েছে চার লাখ ৫৭ হাজার ৪৫২টি। এর মধ্যে স্বাধীনতার পক্ষে পড়েছে চার লাখ ৪৯ হাজার ৩২১ ভোট। এখানকার ৯৮ দশমিক ২ শতাংশ ভোটার আলাদা রাষ্ট্রের পক্ষে ভোট দেন।
দক্ষিণ সুদানের গণভোট-সংক্রান্ত উপ-কমিটির প্রধান টিমন ওয়ানি জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া গেছে, তাতে স্বাধীনতার পক্ষে ৯৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। অবশিষ্ট ফলাফল এমনি হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
এদিকে ফলাফলের পর রাজধানী জুবাসহ দক্ষিণ সুদানের বিভিন্ন এলাকায় উল্লাসের খবর পাওয়া গেছে।
No comments