ভয়াবহ দরপতনে পুঁজিবাজার বন্ধ, চলছে বিক্ষোভ ,আটক ৫
লেনদেনের শুরুতেই ভয়াবহ দরপতনে আজ বৃহস্পতিবার বন্ধ হয়ে গেছে দেশের দুই পুিঁজবাজার। লেনদেন শুরুর ছয় মিনিটেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং ১১ মিনিটে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ সূচকের পতন সার্কিট ব্রেকার অতিক্রম করায় লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনার পর রাজধানী এবং চট্টগ্রামে বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভ শুরু করেছে। পুলিশ মতিঝিল এলাকা থেকে এ পর্যন্ত পাঁচজনকে আটক করেছে।
মতিঝিল এলাকায় পুলিশ ও বিনিয়োগকারীরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। পুলিশ লাঠিচার্জ করছে আর ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ইট পাটকেল ছুড়ছে। মতিঝিল এলাকায় এখন যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। আটককৃতরা হলেন আনিসুল ইসলাম, রেজাউল করিম, হারুন-উর রশীদ, হোসেন ও সালাউদ্দিন।
চট্টগ্রামে সিএসই কার্যালয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিএসই কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়েছে।
আজ ডিএসইতে লেনদেনের ছয় মিনিটেই সাধারণ সূচক ৫৯৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। ফলে সার্কিট ব্রেকারের ২২৫ পয়েন্টের সীমা অতিক্রম করলে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায় ।
এ সময়ে মোট ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে দাম কমে ১৭২টির, বাড়ে ৮টির এবং অপরিবর্তিত থাকে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
মোট ৬৮ কোটি টাকার লেনদেন হয় ।
সিএসইতে লেনদেন শুরুর ১১ মিনিটে সূচক ৭৯৫ পয়েন্ট কমে এবং সার্কিট ব্রেকার অতিক্রম করায় লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। লেনদেন বন্ধ হওয়ার পরে বিভিন্ন ব্রোকরেজ হাউজ থেকে বিনিয়োগকারীরা বেরিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। সিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ চলতে থাকে। এসময় তারা অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভণর এবং ডিএসইর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে থাকে। তখন প্রায় দশ মিনিট সেখানে যানচলাচল বন্ধ ছিল। পরে পুলিশ এসে তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভের এক পর্যায়ে সিএসই কার্যালয়ে প্রবেশ করতে চায়। পুলিশ ১০ জন বিনিয়োগকারীকে প্রবেশের অনুমতি দেয়। এখন বিনিয়োগকারীদের এই ১০ প্রতিনিধির সঙ্গে সিএসই কর্মকর্তাদের আলোচনা শুরু হয়েছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে এক বিনিয়োগকারী শরত্ চৌধুরী বলেন, আমরা মরে গেছি। আমাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। সমাধান না হলে আমরা আগামী রোববার থেকে লাগাতার হরতাল দেব।
মতিঝিল এলাকায় পুলিশ ও বিনিয়োগকারীরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। পুলিশ লাঠিচার্জ করছে আর ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা ইট পাটকেল ছুড়ছে। মতিঝিল এলাকায় এখন যানচলাচল বন্ধ রয়েছে। আটককৃতরা হলেন আনিসুল ইসলাম, রেজাউল করিম, হারুন-উর রশীদ, হোসেন ও সালাউদ্দিন।
চট্টগ্রামে সিএসই কার্যালয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিএসই কর্মকর্তাদের বৈঠক হয়েছে।
আজ ডিএসইতে লেনদেনের ছয় মিনিটেই সাধারণ সূচক ৫৯৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। ফলে সার্কিট ব্রেকারের ২২৫ পয়েন্টের সীমা অতিক্রম করলে লেনদেন বন্ধ হয়ে যায় ।
এ সময়ে মোট ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে দাম কমে ১৭২টির, বাড়ে ৮টির এবং অপরিবর্তিত থাকে দুটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
মোট ৬৮ কোটি টাকার লেনদেন হয় ।
সিএসইতে লেনদেন শুরুর ১১ মিনিটে সূচক ৭৯৫ পয়েন্ট কমে এবং সার্কিট ব্রেকার অতিক্রম করায় লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়। লেনদেন বন্ধ হওয়ার পরে বিভিন্ন ব্রোকরেজ হাউজ থেকে বিনিয়োগকারীরা বেরিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। সিএসইর সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ চলতে থাকে। এসময় তারা অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভণর এবং ডিএসইর কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে থাকে। তখন প্রায় দশ মিনিট সেখানে যানচলাচল বন্ধ ছিল। পরে পুলিশ এসে তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বিনিয়োগকারীরা বিক্ষোভের এক পর্যায়ে সিএসই কার্যালয়ে প্রবেশ করতে চায়। পুলিশ ১০ জন বিনিয়োগকারীকে প্রবেশের অনুমতি দেয়। এখন বিনিয়োগকারীদের এই ১০ প্রতিনিধির সঙ্গে সিএসই কর্মকর্তাদের আলোচনা শুরু হয়েছে।
বিক্ষোভ সমাবেশে এক বিনিয়োগকারী শরত্ চৌধুরী বলেন, আমরা মরে গেছি। আমাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। সমাধান না হলে আমরা আগামী রোববার থেকে লাগাতার হরতাল দেব।
No comments