নিষিদ্ধ সব দলকে স্বীকৃতি দেবে তিউনিসিয়ার অন্তর্বর্তী সরকার
তিউনিসিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিষিদ্ধঘোষিত ইসলামপন্থী দলসহ সে দেশের সব রাজনৈতিক দলকে স্বীকৃতি দেবে। সরকারের এ ঘোষণা বাস্তবায়িত হলে নিষিদ্ধঘোষিত ইসলামপন্থী এন্নাহদা মুভমেন্টও নতুন করে রাজনীতিতে আসার সুযোগ পাবে। দেশটির যুবমন্ত্রী মোহাম্মদ আলুলু বলেছেন, ‘আমরা সব রাজনৈতিক দলকে স্বীকৃতি দেব।’
এদিকে তিউনিসিয়ায় গত কয়েক সপ্তাহের বিক্ষোভে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে গতকাল শুক্রবার থেকে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন শুরু হয়েছে। সরকারবিরোধী ওই বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলী। বিক্ষোভে কমপক্ষে ৭৮ জন নিহত হয়।
নতুন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোকে স্বীকৃতি ও রাজনৈতিক বন্দীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে। মন্ত্রীরা বলেছেন, ইতিমধ্যেই সব রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারের ওই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধঘোষিত ইসলামপন্থী দল এন্নাহদার সঙ্গে সম্পৃক্ত বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক বন্দীকে এখনো মুক্তি দেওয়া হয়নি।
দেশটির নতুন মন্ত্রিসভা আগামী ছয় মাসের মধ্যে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী দেশটিতে ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে।
গত বৃহস্পতিবার বোরজ লামরে কারাগারের সামনে রাজবন্দীদের পরিবারের সদস্যদের অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তাঁদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত মাত্র কয়েক শ রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা প্রেসিডেন্ট বেন আলীর ২৩ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক কারণে আটক সব বন্দীর মুক্তি দাবি করেন।
কারাগারের সামনে অপেক্ষারত মোহাম্মদ খালেদ খমেইরা বলেন, ‘আমরা আমাদের সন্তানের মুক্তির জন্য অপেক্ষা করছি। রাজনৈতিক বন্দীদের ক্ষমা করে দেওয়ার কথা শোনার পর থেকে গত তিন দিন থেকে আমরা এখানে অপেক্ষা করছি।’
এদিকে বেন আলীর বিরুদ্ধে রাজধানী তিউনিসসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনো বিক্ষোভ চলছে। বেন আলীর আরসিডি দলের কার্যালয়ের সামনে গতকালও ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে সেনারা ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। এ ছাড়া গাফসা ও কেফ শহর থেকেও আরসিডিবিরোধী বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, ভবিষ্যতের যেকোনো সরকার থেকে আরসিডি দলের সব সদস্যকে বাদ দিতে হবে।
এদিকে তিউনিসিয়ায় গত কয়েক সপ্তাহের বিক্ষোভে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে গতকাল শুক্রবার থেকে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন শুরু হয়েছে। সরকারবিরোধী ওই বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান প্রেসিডেন্ট জয়নুল আবেদিন বেন আলী। বিক্ষোভে কমপক্ষে ৭৮ জন নিহত হয়।
নতুন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলগুলোকে স্বীকৃতি ও রাজনৈতিক বন্দীদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে। মন্ত্রীরা বলেছেন, ইতিমধ্যেই সব রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল সরকারের ওই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নিষিদ্ধঘোষিত ইসলামপন্থী দল এন্নাহদার সঙ্গে সম্পৃক্ত বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক বন্দীকে এখনো মুক্তি দেওয়া হয়নি।
দেশটির নতুন মন্ত্রিসভা আগামী ছয় মাসের মধ্যে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত নির্বাচনের কোনো তারিখ ঘোষণা করা হয়নি। সংবিধান অনুযায়ী দেশটিতে ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে।
গত বৃহস্পতিবার বোরজ লামরে কারাগারের সামনে রাজবন্দীদের পরিবারের সদস্যদের অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তাঁদের অভিযোগ, এখন পর্যন্ত মাত্র কয়েক শ রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা প্রেসিডেন্ট বেন আলীর ২৩ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক কারণে আটক সব বন্দীর মুক্তি দাবি করেন।
কারাগারের সামনে অপেক্ষারত মোহাম্মদ খালেদ খমেইরা বলেন, ‘আমরা আমাদের সন্তানের মুক্তির জন্য অপেক্ষা করছি। রাজনৈতিক বন্দীদের ক্ষমা করে দেওয়ার কথা শোনার পর থেকে গত তিন দিন থেকে আমরা এখানে অপেক্ষা করছি।’
এদিকে বেন আলীর বিরুদ্ধে রাজধানী তিউনিসসহ বিভিন্ন এলাকায় এখনো বিক্ষোভ চলছে। বেন আলীর আরসিডি দলের কার্যালয়ের সামনে গতকালও ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে সেনারা ফাঁকা গুলি ছুড়েছে। এ ছাড়া গাফসা ও কেফ শহর থেকেও আরসিডিবিরোধী বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, ভবিষ্যতের যেকোনো সরকার থেকে আরসিডি দলের সব সদস্যকে বাদ দিতে হবে।
No comments