চীনে ঋণপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণের খবরে বিশ্ববাজার অস্থির
চীন সরকার দেশটির বড় ব্যাংকগুলোকে ঋণ কম দিতে বলেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, ঋণপ্রবাহ অনেক বেড়ে গেছে। সুতরাং এটা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
কিন্তু এই খবরের প্রভাব চীনের ভৌগোলিক সীমা ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজার অস্থির হয়ে উঠেছে।
চীনা কর্তৃপক্ষের মতে, গত বছর দেশটিতে ঋণ বিতরণ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির ওপরও চাপ তৈরি করেছে। তাই এবার ঋণপ্রবাহের রাশ টেনে ধরার সময় এসেছে।
গত মঙ্গলবার রাতে চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও যে বক্তব্য দেন, তা অনেকেই ঋণনীতি কঠোর করার পূর্বাভাস বলে মনে করছেন।
ঋণপ্রবাহ হ্রাস পেলে তা চীনের অর্থনীতির গতিময়তাকে শ্লথ করে দিতে পারে—এমন ধরনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। এই মনোভাবের প্রভাবে শেয়ারবাজারে পতন ঘটেছে।
তাই বুধবার দিন শেষে সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সমন্বিত সূচক ৯৫ পয়েন্ট বা প্রায় তিন শতাংশ কমে গেছে।
এশিয়ার মধ্যে হংকংয়ের শেয়ারবাজার প্রায় ৩৮২ পয়েন্ট কমে গেছে। অন্যদিকে টোকিওর নিক্কি সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট।
অবশ্য জাপানের শেয়ারবাজার পতনের পেছনে আগের দিন জাপান এয়ারলাইনসের দেউলিয়া ঘোষণার জেরই বেশি কাজ করেছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
এ ছাড়া সিঙ্গাপুর, তাইওয়ান ও থাইল্যান্ডের প্রধান সূচক যথাক্রমে দশমিক ৭০ শতাংশ, দশমিক ৩০ শতাংশ ও দশমিক ৮০ শতাংশ হারে কমে গেছে।
অবশ্য এই প্রবণতার ভিত্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারদ্বয় যথাক্রমে দশমিক ১০ শতাংশ ও দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে।
এশিয়ার বাইরে ইউরোপের তিনটি প্রধান বাজারেই দরপতন ঘটেছে। লন্ডনের এফটি ১০০ সূচক দশমিক ৩০ শতাংশ, জার্মানির ড্যাক্স সূচক দশমিক ৩০ শতাংশ ও ফ্রান্সের ক্যাক সূচক দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কমেছে।
বিশ্ব শেয়ারবাজারে দরপতনের পাশাপাশি জ্বালানি তেলের বাজারদরও পড়ে গেছে। এটি অবশ্য চীনের নিয়ন্ত্রণ নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি মজুদের খবরে প্রভাবিত হয়েছে।
নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে জ্বালানি তেলের ফেব্রুয়ারির আগাম দর ৬৪ সেন্ট কমে নেমে এসেছে ৭৮ ডলার ৩৮ সেন্টে।
অন্যদিকে মুদ্রাবাজারে ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলার কিছুটা দুর্বল হলেও ডলারের বিপরীতে ইউরো আবার কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েছে
কিন্তু এই খবরের প্রভাব চীনের ভৌগোলিক সীমা ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার এশিয়া ও ইউরোপের শেয়ারবাজার অস্থির হয়ে উঠেছে।
চীনা কর্তৃপক্ষের মতে, গত বছর দেশটিতে ঋণ বিতরণ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা মূল্যস্ফীতির ওপরও চাপ তৈরি করেছে। তাই এবার ঋণপ্রবাহের রাশ টেনে ধরার সময় এসেছে।
গত মঙ্গলবার রাতে চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও যে বক্তব্য দেন, তা অনেকেই ঋণনীতি কঠোর করার পূর্বাভাস বলে মনে করছেন।
ঋণপ্রবাহ হ্রাস পেলে তা চীনের অর্থনীতির গতিময়তাকে শ্লথ করে দিতে পারে—এমন ধরনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। এই মনোভাবের প্রভাবে শেয়ারবাজারে পতন ঘটেছে।
তাই বুধবার দিন শেষে সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সমন্বিত সূচক ৯৫ পয়েন্ট বা প্রায় তিন শতাংশ কমে গেছে।
এশিয়ার মধ্যে হংকংয়ের শেয়ারবাজার প্রায় ৩৮২ পয়েন্ট কমে গেছে। অন্যদিকে টোকিওর নিক্কি সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট।
অবশ্য জাপানের শেয়ারবাজার পতনের পেছনে আগের দিন জাপান এয়ারলাইনসের দেউলিয়া ঘোষণার জেরই বেশি কাজ করেছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
এ ছাড়া সিঙ্গাপুর, তাইওয়ান ও থাইল্যান্ডের প্রধান সূচক যথাক্রমে দশমিক ৭০ শতাংশ, দশমিক ৩০ শতাংশ ও দশমিক ৮০ শতাংশ হারে কমে গেছে।
অবশ্য এই প্রবণতার ভিত্তিতে দক্ষিণ কোরিয়া ও অস্ট্রেলিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারদ্বয় যথাক্রমে দশমিক ১০ শতাংশ ও দশমিক ২০ শতাংশ বেড়েছে।
এশিয়ার বাইরে ইউরোপের তিনটি প্রধান বাজারেই দরপতন ঘটেছে। লন্ডনের এফটি ১০০ সূচক দশমিক ৩০ শতাংশ, জার্মানির ড্যাক্স সূচক দশমিক ৩০ শতাংশ ও ফ্রান্সের ক্যাক সূচক দশমিক ৫০ শতাংশ হারে কমেছে।
বিশ্ব শেয়ারবাজারে দরপতনের পাশাপাশি জ্বালানি তেলের বাজারদরও পড়ে গেছে। এটি অবশ্য চীনের নিয়ন্ত্রণ নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি মজুদের খবরে প্রভাবিত হয়েছে।
নিউইয়র্ক মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জে জ্বালানি তেলের ফেব্রুয়ারির আগাম দর ৬৪ সেন্ট কমে নেমে এসেছে ৭৮ ডলার ৩৮ সেন্টে।
অন্যদিকে মুদ্রাবাজারে ইয়েনের বিপরীতে মার্কিন ডলার কিছুটা দুর্বল হলেও ডলারের বিপরীতে ইউরো আবার কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েছে
No comments