ঐতিহাসিক সফরে ওয়াশিংটনে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থেইন সেইন গতকাল সোমবার ঐতিহাসিক সফরে ওয়াশিংটন পৌঁছেছেন। প্রায় ৫০ বছরের মধ্যে এই প্রথম মিয়ানমারের কোনো প্রেসিডেন্ট যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেলেন।
সফরে মিয়ানমারের সাবেক জেনারেল থেইন সেইন প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর তিনি মিয়ানমারে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার ক্ষেত্র সৃষ্টির জন্য সে দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
সমালোচকেরা বলছেন, মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টকে ওবামার আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তটি সুবিবেচনাপ্রসূত হয়নি। কারণ, মিয়ানমারে সাম্প্রতিক রোহিঙ্গা মুসলিমবিরোধী সহিংসতায় বহু মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী সহিংসতা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। ক্ষমতার এ ধরনের অপব্যবহারের কারণে মিয়ানমার চাপের মধ্যে রয়েছে। তবে ওবামার আমন্ত্রণ মিয়ানমারের এ চাপকে অনেকটাই হালকা করে দিল বলে মনে করছেন সমালোচকেরা।
২০১১ সালে নামে মাত্র নির্বাচিত বেসামরিক সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে থেইন সেইন বেশ কিছু রাজবন্দীকে মুক্তি দেন। গণমাধ্যমের ওপর থাকা নিয়ন্ত্রণ শিথিল করা হয়েছে। দীর্ঘদিন গৃহবন্দী থাকা গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিও পার্লামেন্টে যোগ দিয়েছেন।
ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে থেইন সেইন বলেছেন, হোয়াইট হাউসে তিনি প্রেসিডেন্ট ওবামাকে বলবেন যে মিয়ামারের সংস্কার সঠিক পথেই এগোচ্ছে। তাই তিনি মিয়ানমারের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ পুরোপুরি তুলে দেওয়ার আহ্বান জানাবেন। অবশ্য এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র দেশটির ওপর থেকে বেশ কিছু অবরোধ স্থগিত করেছে।
সফরে মিয়ানমারের সাবেক জেনারেল থেইন সেইন প্রেসিডেন্ট ওবামার সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর তিনি মিয়ানমারে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসার ক্ষেত্র সৃষ্টির জন্য সে দেশের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
সমালোচকেরা বলছেন, মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টকে ওবামার আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্তটি সুবিবেচনাপ্রসূত হয়নি। কারণ, মিয়ানমারে সাম্প্রতিক রোহিঙ্গা মুসলিমবিরোধী সহিংসতায় বহু মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনী সহিংসতা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। ক্ষমতার এ ধরনের অপব্যবহারের কারণে মিয়ানমার চাপের মধ্যে রয়েছে। তবে ওবামার আমন্ত্রণ মিয়ানমারের এ চাপকে অনেকটাই হালকা করে দিল বলে মনে করছেন সমালোচকেরা।
২০১১ সালে নামে মাত্র নির্বাচিত বেসামরিক সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে থেইন সেইন বেশ কিছু রাজবন্দীকে মুক্তি দেন। গণমাধ্যমের ওপর থাকা নিয়ন্ত্রণ শিথিল করা হয়েছে। দীর্ঘদিন গৃহবন্দী থাকা গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিও পার্লামেন্টে যোগ দিয়েছেন।
ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে থেইন সেইন বলেছেন, হোয়াইট হাউসে তিনি প্রেসিডেন্ট ওবামাকে বলবেন যে মিয়ামারের সংস্কার সঠিক পথেই এগোচ্ছে। তাই তিনি মিয়ানমারের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ পুরোপুরি তুলে দেওয়ার আহ্বান জানাবেন। অবশ্য এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র দেশটির ওপর থেকে বেশ কিছু অবরোধ স্থগিত করেছে।
No comments