সিডনিবাসীর উষ্ণ অভ্যর্থনায় অভিভূত উইলিয়াম
সিডনিবাসীর উষ্ণ অভ্যর্থনায় এত বেশি অভিভূত হয়েছেন যে সেখানে একটি বাড়ি কেনার কথা ভাবছেন অস্ট্রেলিয়া সফররত ব্রিটেনের প্রিন্স উইলিয়াম। গতকাল বুধবার সিডনিতে তাঁর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় এ কথা বলেন উইলিয়াম। প্রিন্স বলেন, এখানেই তিনি সবচেয়ে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছেন।
উইলিয়াম আরও বলেন, ‘সিডনিতে খুব ভালো দুটো দিন কাটিয়েছি এবং এ কারণেই আমি এখানে একটি বাড়ি কেনার চেষ্টা করছি। সুতরাং কারও যদি বিক্রি করার মতো বাড়ি থাকে, আমাকে জানাবেন দয়া করে।’
তিন দিনের অস্ট্রেলিয়া সফরের দ্বিতীয় দিনে প্রিন্স উইলিয়াম সিডনির বিখ্যাত অপেরা হাউস ও সিডনি হারবার ব্রিজ পরিদর্শনে এলে কয়েক শ ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁকে ঘিরে ধরে। অস্ট্রেলিয়ায় নেমেই উইলিয়াম জানিয়েছিলেন, তিনি সব সময়ই সিডনি অপেরা হাউস দেখতে চেয়েছেন। তিনি ১৯৮৩ সালে তাঁর অস্ট্রেলিয়া সফরের কথা স্মরণ করেন।
উইলিয়াম বলেন, ‘গতবার আমি যখন এখানে এসেছিলাম, তখন বেশ ছোট ছিলাম। ওই সময়ের সিডনি অপেরা হাউস সম্পর্কে আমার তেমন কিছু মনে নেই।’ নিজের ভদ্রতাপূর্ণ আচরণ আর রসবোধ দিয়ে সমবেত জনতার পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীদেরও মন জয় করে নিয়েছেন উইলিয়াম। ভিড়ের মধ্যে তাই অনেকেই তাঁকে ‘উইলি ওমব্যাট’ ডাকনামে সম্বোধন করে ওঠে। ১৯৮৩ সালের সফরে এ নামটি পেয়েছিলেন তিনি।
এর আগে সিডনি শহরের প্রান্তে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শন করেন ব্রিটেনের সিংহাসনের এ উত্তরাধিকার। সেখানে তিনি নিশানবাজিতে অংশ নেন এবং নিজেকে একজন দক্ষ নিশানাবাজ হিসেবে প্রমাণ করেন।
গত মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়া সফরে এসে সেখানকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন। ওই সময় ভিড়ের মধ্যে থেকে একজন তাঁকে প্রশ্ন করেন, প্রিন্স তাঁর বান্ধবী কেট মিডলটনকে বিয়ে করবেন কি না। কিন্তু উইলিয়াম সরাসরি উত্তর এড়িয়ে গিয়ে জবাব দেন, ‘আমি বলেছি তো, ধৈর্য ধরুন, দেখুন কী হয়।’ ব্রিটেনের গণমাধ্যমে জল্পনা রয়েছে, প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের মধ্যে শিগগিরই বাগদান হবে।
উইলিয়াম আরও বলেন, ‘সিডনিতে খুব ভালো দুটো দিন কাটিয়েছি এবং এ কারণেই আমি এখানে একটি বাড়ি কেনার চেষ্টা করছি। সুতরাং কারও যদি বিক্রি করার মতো বাড়ি থাকে, আমাকে জানাবেন দয়া করে।’
তিন দিনের অস্ট্রেলিয়া সফরের দ্বিতীয় দিনে প্রিন্স উইলিয়াম সিডনির বিখ্যাত অপেরা হাউস ও সিডনি হারবার ব্রিজ পরিদর্শনে এলে কয়েক শ ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী তাঁকে ঘিরে ধরে। অস্ট্রেলিয়ায় নেমেই উইলিয়াম জানিয়েছিলেন, তিনি সব সময়ই সিডনি অপেরা হাউস দেখতে চেয়েছেন। তিনি ১৯৮৩ সালে তাঁর অস্ট্রেলিয়া সফরের কথা স্মরণ করেন।
উইলিয়াম বলেন, ‘গতবার আমি যখন এখানে এসেছিলাম, তখন বেশ ছোট ছিলাম। ওই সময়ের সিডনি অপেরা হাউস সম্পর্কে আমার তেমন কিছু মনে নেই।’ নিজের ভদ্রতাপূর্ণ আচরণ আর রসবোধ দিয়ে সমবেত জনতার পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীদেরও মন জয় করে নিয়েছেন উইলিয়াম। ভিড়ের মধ্যে তাই অনেকেই তাঁকে ‘উইলি ওমব্যাট’ ডাকনামে সম্বোধন করে ওঠে। ১৯৮৩ সালের সফরে এ নামটি পেয়েছিলেন তিনি।
এর আগে সিডনি শহরের প্রান্তে অবস্থিত একটি সামরিক ঘাঁটি পরিদর্শন করেন ব্রিটেনের সিংহাসনের এ উত্তরাধিকার। সেখানে তিনি নিশানবাজিতে অংশ নেন এবং নিজেকে একজন দক্ষ নিশানাবাজ হিসেবে প্রমাণ করেন।
গত মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়া সফরে এসে সেখানকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন। ওই সময় ভিড়ের মধ্যে থেকে একজন তাঁকে প্রশ্ন করেন, প্রিন্স তাঁর বান্ধবী কেট মিডলটনকে বিয়ে করবেন কি না। কিন্তু উইলিয়াম সরাসরি উত্তর এড়িয়ে গিয়ে জবাব দেন, ‘আমি বলেছি তো, ধৈর্য ধরুন, দেখুন কী হয়।’ ব্রিটেনের গণমাধ্যমে জল্পনা রয়েছে, প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের মধ্যে শিগগিরই বাগদান হবে।
No comments