পাকিস্তানি নারী বিজ্ঞানীর বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ
নিউইয়র্কের একটি আদালত গত মঙ্গলবার পাকিস্তানের স্নায়ুবিজ্ঞানী আফিয়া সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে মার্কিন সেনাবাহিনী ও এফবিআইয়ের সদস্যদের হত্যাচেষ্টার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ এনেছেন। তবে আফিয়ার আইনজীবীরা এ অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেছেন, এ অভিযোগের সমর্থনে কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ নেই। খবর ডন অনলাইন।
ম্যানহাটনের ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে মার্কিন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম ডাবস বলেছেন, আফিয়া সিদ্দিকী একটি এম-৪ রাইফেল দিয়ে মার্কিন সেনাবাহিনী ও এফবিআইয়ের সদস্যদের হত্যা করতে চেয়েছিলেন। তবে এ অভিযোগের ব্যাপারে আফিয়ার আইনজীবী চার্লস ডি সুইফট বলেন, সিদ্দিকী এম-৪ অস্ত্র ধরেছেন এবং গুলি চালিয়েছেন—এ রকম কোনো প্রমাণ নেই। তিনি বলেন, এম-৪ দিয়ে গুলি চালানোর সময় সিদ্দিকী কোথায় ছিলেন এবং কতটি গুলি চালিয়েছিলেন, সে ব্যাপারে মার্কিন সেনাসদস্যরা অসামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।
এর আগে মার্কিন কর্মকর্তারা অভিযোগ করেন, আল-কায়েদার সঙ্গে আফিয়া সিদ্দিকীর (৩৭) যোগাযোগ রয়েছে। ২০০৮ সালের ১৮ জুলাই আফগানিস্তানে আটকের পর তিনি মার্কিন কর্মকর্তাদের হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা করেন। তাঁরা আরও বলেন, বিচারপূর্ব শুনানিকালে আফিয়া আদালতকে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানান।
হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণিত হলে আফিয়ার ২০ বছর এবং আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি করার অভিযোগ প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
ম্যানহাটনের ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে মার্কিন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম ডাবস বলেছেন, আফিয়া সিদ্দিকী একটি এম-৪ রাইফেল দিয়ে মার্কিন সেনাবাহিনী ও এফবিআইয়ের সদস্যদের হত্যা করতে চেয়েছিলেন। তবে এ অভিযোগের ব্যাপারে আফিয়ার আইনজীবী চার্লস ডি সুইফট বলেন, সিদ্দিকী এম-৪ অস্ত্র ধরেছেন এবং গুলি চালিয়েছেন—এ রকম কোনো প্রমাণ নেই। তিনি বলেন, এম-৪ দিয়ে গুলি চালানোর সময় সিদ্দিকী কোথায় ছিলেন এবং কতটি গুলি চালিয়েছিলেন, সে ব্যাপারে মার্কিন সেনাসদস্যরা অসামঞ্জস্যপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।
এর আগে মার্কিন কর্মকর্তারা অভিযোগ করেন, আল-কায়েদার সঙ্গে আফিয়া সিদ্দিকীর (৩৭) যোগাযোগ রয়েছে। ২০০৮ সালের ১৮ জুলাই আফগানিস্তানে আটকের পর তিনি মার্কিন কর্মকর্তাদের হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা করেন। তাঁরা আরও বলেন, বিচারপূর্ব শুনানিকালে আফিয়া আদালতকে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানান।
হত্যাচেষ্টার অভিযোগ প্রমাণিত হলে আফিয়ার ২০ বছর এবং আগ্নেয়াস্ত্র থেকে গুলি করার অভিযোগ প্রমাণিত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে।
No comments