দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে মারা যেতে পারেন কিম জং ইল
উত্তর কোরিয়ার অসুস্থ নেতা কিম জং ইল দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে মারা যেতে পারেন। তাঁর মৃত্যুর পর কমিউনিস্ট দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থান, গণ-অসন্তোষ ও গণহত্যার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি গবেষণা সংস্থার প্রতিবেদনে এমন ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে।
দ্য কোরিয়া ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল ইউনিফিকেশনের (কেআইএনইউ) প্রতিবেদনে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, এ ধরনের অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে কোরীয় উপদ্বীপে সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত ‘স্টাডি অন ইউনিফিকেশন’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিম জং ইল হয়তো ২০১২ সাল পর্যন্ত বেঁচে থাকবেন না।
২০১২ সালের মধ্যে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উত্তর কোরিয়া। ২০১২ সালে উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল সুংয়ের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করবে দেশটি।
আগামী মাসে ৬৮ বছর বয়সে পা দিতে যাচ্ছেন কিম জং ইল। ব্যাপক গুঞ্জন রয়েছে, ২০০৮ সালের আগস্টে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। কিম জং ইল ডায়াবেটিস ও হূদরোগেও ভুগছেন বলে শোনা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কিম জং ইল-পরবর্তী সময়ে খুব সম্ভবত ক্ষমতার পালাবদল দেখা যেতে পারে। কিমের মৃত্যুর পর সামরিক অভ্যুত্থান, গণ-অসন্তোষ ও গণহত্যার মতো ঘটনা ঘটতে পারে এবং বিপুলসংখ্যক শরণার্থী দেশত্যাগ করতে পারে।
প্রতিবেদনে কিম-পরবর্তী তিনটি সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমত, কিমের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে জুং উন ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারেন। যৌথ সামরিক নেতৃত্ব আসতে পারে কিংবা সেনাবাহিনী থেকে একক নেতৃত্বের উত্থান হতে পারে।
কিম-পরবর্তী নেতৃত্বে শূন্যতার কারণে দুর্নীতি গুরুতর আকার ধারণ করবে। আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়তে পারে, যা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দখলের অজুহাত তৈরি করে দেবে।
দ্য কোরিয়া ইনস্টিটিউট ফর ন্যাশনাল ইউনিফিকেশনের (কেআইএনইউ) প্রতিবেদনে সতর্ক করে দিয়ে বলা হয়, এ ধরনের অভ্যন্তরীণ অস্থিতিশীলতার কারণে কোরীয় উপদ্বীপে সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ বাধিয়ে দিতে পারে উত্তর কোরিয়া।
চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত ‘স্টাডি অন ইউনিফিকেশন’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, কিম জং ইল হয়তো ২০১২ সাল পর্যন্ত বেঁচে থাকবেন না।
২০১২ সালের মধ্যে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরিত হওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে উত্তর কোরিয়া। ২০১২ সালে উত্তর কোরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা কিম ইল সুংয়ের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন করবে দেশটি।
আগামী মাসে ৬৮ বছর বয়সে পা দিতে যাচ্ছেন কিম জং ইল। ব্যাপক গুঞ্জন রয়েছে, ২০০৮ সালের আগস্টে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। কিম জং ইল ডায়াবেটিস ও হূদরোগেও ভুগছেন বলে শোনা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কিম জং ইল-পরবর্তী সময়ে খুব সম্ভবত ক্ষমতার পালাবদল দেখা যেতে পারে। কিমের মৃত্যুর পর সামরিক অভ্যুত্থান, গণ-অসন্তোষ ও গণহত্যার মতো ঘটনা ঘটতে পারে এবং বিপুলসংখ্যক শরণার্থী দেশত্যাগ করতে পারে।
প্রতিবেদনে কিম-পরবর্তী তিনটি সম্ভাব্য দৃশ্যকল্প বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমত, কিমের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে জুং উন ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারেন। যৌথ সামরিক নেতৃত্ব আসতে পারে কিংবা সেনাবাহিনী থেকে একক নেতৃত্বের উত্থান হতে পারে।
কিম-পরবর্তী নেতৃত্বে শূন্যতার কারণে দুর্নীতি গুরুতর আকার ধারণ করবে। আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়তে পারে, যা সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দখলের অজুহাত তৈরি করে দেবে।
No comments