মিলান-আর্সেনালের লক্ষ্যপূরণ
শিরোপার উত্তেজনা নিভে যাওয়ার পর অপেক্ষা ছিল চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করে নেওয়ার। রোমাঞ্চকর শেষ দিনে টটেনহামের স্বপ্ন ভেঙে শীর্ষ চারে থাকাটা নিশ্চিত করেছে আর্সেনাল। ইতালিতে শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে এসি মিলানও চ্যাম্পিয়নস লিগে বাছাইপর্বে খেলার টিকিট জোগাড় করে নিয়েছে।
মাস দুয়েক আগেও আর্সেনালের স্বপ্নটা ছিল ফিকে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ১০ ম্যাচ বাকি থাকতে টটেনহামের চেয়ে পিছিয়ে ছিল ৭ পয়েন্টে। আর্সেন ওয়েঙ্গার এর পর থেকেই যেন দেখাতে শুরু করলেন তাঁর ধন্বন্তরি কোচিংবিদ্যা। চতুর্থ স্থানটা পেতে শেষ ম্যাচে দরকার ছিল জয়, নিউক্যাসলকে ১-০ গোলে হারিয়েই সেটি জোগাড় করে ফেললেন তাঁর শিষ্যরা। এতে টানা ১৬ বছর চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলার ধারায়ও ছেদ পড়ল না গানারদের। চতুর্থ স্থান পাওয়ার লড়াইয়ে টটেনহামও নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছিল সান্ডারল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়ে। কিন্তু ওয়েঙ্গারের দল কোনো পয়েন্ট হারায়নি!
এবার চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম লেগে বায়ার্ন মিউনিখ তাদের হারিয়ে যায় ৩-১ গোলে। এ অবস্থায় ফিরতি লেগে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়া তো কঠিন ছিলই, প্রায় কল্পনাবিলাস ছিল বায়ার্নকে তাদের মাঠে হারানোর আশা। কিন্তু আর্সেনাল সবাইকে অবাক করে জেতে ২-০ গোলে। ওয়েঙ্গার বলেছেন, ওই জয়টাই দলকে ঘুরে দাঁড়াতে করেছে অনুপ্রাণিত, ‘খেলোয়াড়েরা বড় ম্যাচ জিততে পারছিল না। নিজেদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু বায়ার্ন ম্যাচই আমাদের মৌসুমটা বদলে দিল। তারা যে আসলেই অসাধারণ, গত দুই মাসে তা দেখিয়েছে। ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে আমরা মৌসুম শেষ করেছি, গতবারের চেয়ে ৩ বেশি।’
ওদিকে ইতালির সিরি ‘আ’তে সিয়েনার সঙ্গে ৮৩ মিনিট পর্যন্ত ১-০ গোলে পিছিয়ে ছিল মিলান। চ্যাম্পিয়নস লিগের ভবিষ্যৎ তখন সূক্ষ্ম সুতোয় ঝুলছে। এমন সময় তারা পায় অভাবিত এক পেনাল্টি। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতা ফেরান মারিও বালোতেল্লি। ফিলিপে মেক্সেসের অন্তিম সময়ের গোলে হাঁপ ছেড়ে বাঁচে মিলান। চতুর্থ ফিওরেন্টিনার অবশ্য দাবি, সাতবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ীদের পেনাল্টিটা ‘উপহার’ দিয়েছেন রেফারি।
মাস দুয়েক আগেও আর্সেনালের স্বপ্নটা ছিল ফিকে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ১০ ম্যাচ বাকি থাকতে টটেনহামের চেয়ে পিছিয়ে ছিল ৭ পয়েন্টে। আর্সেন ওয়েঙ্গার এর পর থেকেই যেন দেখাতে শুরু করলেন তাঁর ধন্বন্তরি কোচিংবিদ্যা। চতুর্থ স্থানটা পেতে শেষ ম্যাচে দরকার ছিল জয়, নিউক্যাসলকে ১-০ গোলে হারিয়েই সেটি জোগাড় করে ফেললেন তাঁর শিষ্যরা। এতে টানা ১৬ বছর চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলার ধারায়ও ছেদ পড়ল না গানারদের। চতুর্থ স্থান পাওয়ার লড়াইয়ে টটেনহামও নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছিল সান্ডারল্যান্ডকে ১-০ গোলে হারিয়ে। কিন্তু ওয়েঙ্গারের দল কোনো পয়েন্ট হারায়নি!
এবার চ্যাম্পিয়নস লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম লেগে বায়ার্ন মিউনিখ তাদের হারিয়ে যায় ৩-১ গোলে। এ অবস্থায় ফিরতি লেগে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাওয়া তো কঠিন ছিলই, প্রায় কল্পনাবিলাস ছিল বায়ার্নকে তাদের মাঠে হারানোর আশা। কিন্তু আর্সেনাল সবাইকে অবাক করে জেতে ২-০ গোলে। ওয়েঙ্গার বলেছেন, ওই জয়টাই দলকে ঘুরে দাঁড়াতে করেছে অনুপ্রাণিত, ‘খেলোয়াড়েরা বড় ম্যাচ জিততে পারছিল না। নিজেদের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু বায়ার্ন ম্যাচই আমাদের মৌসুমটা বদলে দিল। তারা যে আসলেই অসাধারণ, গত দুই মাসে তা দেখিয়েছে। ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে আমরা মৌসুম শেষ করেছি, গতবারের চেয়ে ৩ বেশি।’
ওদিকে ইতালির সিরি ‘আ’তে সিয়েনার সঙ্গে ৮৩ মিনিট পর্যন্ত ১-০ গোলে পিছিয়ে ছিল মিলান। চ্যাম্পিয়নস লিগের ভবিষ্যৎ তখন সূক্ষ্ম সুতোয় ঝুলছে। এমন সময় তারা পায় অভাবিত এক পেনাল্টি। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতা ফেরান মারিও বালোতেল্লি। ফিলিপে মেক্সেসের অন্তিম সময়ের গোলে হাঁপ ছেড়ে বাঁচে মিলান। চতুর্থ ফিওরেন্টিনার অবশ্য দাবি, সাতবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ীদের পেনাল্টিটা ‘উপহার’ দিয়েছেন রেফারি।
No comments