দুঃসময়কে উড়িয়ে স্বরূপে নাদাল
টেনিস কোর্টে তাঁর সর্বশেষ সুখস্মৃতি এই অস্ট্রেলিয়ান ওপেনেই। রজার ফেদেরারকে কাঁদিয়ে জিতেছিলেন শিরোপা। তারপরই রাফায়েল নাদালকে পেয়ে বসে দুঃসময়। ফ্রেঞ্চ ওপেনে হারেন, উইম্বলডনে খেলতে পারেননি চোটের কারণে।
২০০৯-কে বিদায় জানানোর পাশাপাশি এই স্প্যানিয়ার্ড কি বিদায় জানিয়েছেন দুঃসময়কেও? কাল কিন্তু দুর্দান্ত এক জয় দিয়েই জানিয়ে দিলেন, অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপাটি ধরে রাখতে তিনি প্রস্তুত। স্লোভাকিয়ার লুকাস লাকোকে ৬-২, ৬-২, ৬-২ গেমে হারিয়ে উঠে গেলেন তৃতীয় রাউন্ডে।
অবসর ভেঙে ফেরা জাস্টিন হেনিন এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলছেন অবাছাই খেলোয়াড় হিসেবে। তাই দ্বিতীয় রাউন্ডেই পেলেন এলেনা দেমেন্তিয়েভার মতো শক্ত প্রতিপক্ষকে। রুশ তারকাকে ৭-৫, ৭-৬ (৮/৬) গেমে হারিয়ে হেনিন আবারও মনে করিয়ে দিলেন, তিনি আসলেই জাত লড়াকু।
পুরুষদের কোর্ট কাল দেখেছে এক ক্লাসিক লড়াই। ৪ ঘণ্টা ১৭ মিনিটের সেই লড়াইয়ে আর্জেন্টিনার হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রো ৬-৪, ৬-৭ (৩/৭), ৫-৭, ৬-৩, ১০-৮ গেমে হারিয়েছেন জেমস ব্লেককে। তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন অ্যান্ডি রডিক, অ্যান্ডি মারে আর ফার্নান্দো গঞ্জালেসও। ওদিকে মেয়েদের এককে জিতেছেন কিম ক্লাইস্টার্স ও দানিয়েলা হানতুচোভা।
কদিন আগে দোহায় নিকোলাই ডেভিডেঙ্কোর কাছে হেরে যাওয়ার পর নাদালের ফর্ম আর ফিটনেস নিয়ে সংশয় জানিয়েছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু লাকোর পাশাপাশি নাদাল যেন উড়িয়ে দিলেন সব সংশয়। ম্যাচ শেষে জানিয়ে দিলেন, ‘আমি খুবই ভালো আছি। আমার কোনো সমস্যাই হচ্ছে না। যার যা খুশি বলতে পারে। কিন্তু নিজের সেরা ফর্মে পৌঁছাতে আমি পরিশ্রম করে যাচ্ছি।’
এবার লক্ষ্য কী? নিশ্চয়ই শিরোপা জিততে চান। ফিরে পেতে চান র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর জায়গাটি। নাদালের উত্তর শুনে মনে হলো, র্যাঙ্কিং তাঁর কাছে স্রেফ একটা সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়, ‘আমি শুধু শিরোপা জিততে চাই। সেটা দুয়ে থেকেই হোক, চার কিংবা পাঁচে—তাতে কিছু এসে যায় না।
২০০৯-কে বিদায় জানানোর পাশাপাশি এই স্প্যানিয়ার্ড কি বিদায় জানিয়েছেন দুঃসময়কেও? কাল কিন্তু দুর্দান্ত এক জয় দিয়েই জানিয়ে দিলেন, অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপাটি ধরে রাখতে তিনি প্রস্তুত। স্লোভাকিয়ার লুকাস লাকোকে ৬-২, ৬-২, ৬-২ গেমে হারিয়ে উঠে গেলেন তৃতীয় রাউন্ডে।
অবসর ভেঙে ফেরা জাস্টিন হেনিন এবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে খেলছেন অবাছাই খেলোয়াড় হিসেবে। তাই দ্বিতীয় রাউন্ডেই পেলেন এলেনা দেমেন্তিয়েভার মতো শক্ত প্রতিপক্ষকে। রুশ তারকাকে ৭-৫, ৭-৬ (৮/৬) গেমে হারিয়ে হেনিন আবারও মনে করিয়ে দিলেন, তিনি আসলেই জাত লড়াকু।
পুরুষদের কোর্ট কাল দেখেছে এক ক্লাসিক লড়াই। ৪ ঘণ্টা ১৭ মিনিটের সেই লড়াইয়ে আর্জেন্টিনার হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রো ৬-৪, ৬-৭ (৩/৭), ৫-৭, ৬-৩, ১০-৮ গেমে হারিয়েছেন জেমস ব্লেককে। তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন অ্যান্ডি রডিক, অ্যান্ডি মারে আর ফার্নান্দো গঞ্জালেসও। ওদিকে মেয়েদের এককে জিতেছেন কিম ক্লাইস্টার্স ও দানিয়েলা হানতুচোভা।
কদিন আগে দোহায় নিকোলাই ডেভিডেঙ্কোর কাছে হেরে যাওয়ার পর নাদালের ফর্ম আর ফিটনেস নিয়ে সংশয় জানিয়েছিলেন কেউ কেউ। কিন্তু লাকোর পাশাপাশি নাদাল যেন উড়িয়ে দিলেন সব সংশয়। ম্যাচ শেষে জানিয়ে দিলেন, ‘আমি খুবই ভালো আছি। আমার কোনো সমস্যাই হচ্ছে না। যার যা খুশি বলতে পারে। কিন্তু নিজের সেরা ফর্মে পৌঁছাতে আমি পরিশ্রম করে যাচ্ছি।’
এবার লক্ষ্য কী? নিশ্চয়ই শিরোপা জিততে চান। ফিরে পেতে চান র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর জায়গাটি। নাদালের উত্তর শুনে মনে হলো, র্যাঙ্কিং তাঁর কাছে স্রেফ একটা সংখ্যা ছাড়া আর কিছুই নয়, ‘আমি শুধু শিরোপা জিততে চাই। সেটা দুয়ে থেকেই হোক, চার কিংবা পাঁচে—তাতে কিছু এসে যায় না।
No comments