ভেনেজুয়েলা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে ৪০ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
ভেনেজুয়েলায়
চলমান রাজনৈতিক ও মানবিক সংকটে ৪০ লাথেরও বেশি মানুষ দেশ ছেড়ে পালাতে
বাধ্য হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা এবং
আন্তর্জাতিক অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা এক যৌথ বিবৃতিতে এই তথ্য তুলে ধরেছে।
নির্বাচনি কারচুপির অভিযোগ আর অর্থনৈতিক সংকটের বিরুদ্ধে এ বছরের শুরুতে ভেনেজুয়েলায় বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভের সুযোগে ২৩ জানুয়ারি নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন বিরোধীদলীয় নেতা জুয়ান গুইদো। যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্তত ৫০টি দেশ তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। খাদ্য-ওষুধের প্রবল সংকটে থাকা ভেনেজুয়েলাবাসী আশ্রয় নিচ্ছেন প্রতিবেশী কলম্বিয়া ও ব্রাজিলের মতো দেশে। যুক্তরাষ্ট্রসহ তার পশ্চিমা মিত্ররা মনে করে, আন্তর্জাতিক ত্রাণ গোয়াইদোর মাধ্যমে ভেনেজুয়েলায় বিতরণ করা সম্ভব হলে তা মাদুরোর ভাবমূর্তিকে দেশবাসীর সামনে ম্লান করে দিতে সক্ষম হবে। আর মাদুরোর দাবি, ত্রাণ দেওয়ার মাধ্যমে সামরিক আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের।
জাতিসংঘ জানায়, ২০১৫ সালের শেষ দিকে থেকে দেশত্যাগের হার অনেক বেড়ে গিয়েছে। বিগত সাত মাসেই পালিয়েছে ১০ লাখ মানুষ। তারা জানার্য়, এই অভিবাসী ও শরণার্থীদের জরুরি ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা ও জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা জানায়, বিশ্বে এখন ভেনেজুয়েলার জনগণই সবচেয়ে বেশি স্থানচ্যুত। জাতীয় অভিবাসন কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য সূত্র থেকে তারা এই প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। তবে তারা এই দেশত্যাগ শুরুর নির্দিষ্ট কেনাও তারিখের কথা বলেনি।
শরণার্থ বিষয়ক সংস্থার মুখপাত্র বিবিসিকে জানায়, যে প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ অনেক অভিবাসীর প্রকৃত হিসেব কর্তৃপক্ষের কাছে নেই।
ভেনেজুয়েলার শরণার্থী ও অভিবাসীর জন্য ইউএনএইচসিআর ও আইওএমের বিশেষ প্রতিনিধি এডুয়ার্ডো স্টেইন বলেন, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতে এই সংকট বেশি। আন্তর্জাতিক সহায়তা ছাড়া এর সমধানা করা সম্ভব নয়।
লাতিন আমেরিকাতেই বেশিরভাগ ভেনেজুয়েলান শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী কলম্বিয়াতে ১৩ লাখ ও পেরুতে ৭ লাখ ৬৮ হাজার ভেনেজুয়েলান নাগরি আশ্রয় নিয়েছে। এছাড়া মধ্য আমেরকা ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতেও প্রচুর ভেনেজুয়েলান রয়েছে।
নির্বাচনি কারচুপির অভিযোগ আর অর্থনৈতিক সংকটের বিরুদ্ধে এ বছরের শুরুতে ভেনেজুয়েলায় বিক্ষোভ শুরু হয়। বিক্ষোভের সুযোগে ২৩ জানুয়ারি নিজেকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন বিরোধীদলীয় নেতা জুয়ান গুইদো। যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্তত ৫০টি দেশ তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। খাদ্য-ওষুধের প্রবল সংকটে থাকা ভেনেজুয়েলাবাসী আশ্রয় নিচ্ছেন প্রতিবেশী কলম্বিয়া ও ব্রাজিলের মতো দেশে। যুক্তরাষ্ট্রসহ তার পশ্চিমা মিত্ররা মনে করে, আন্তর্জাতিক ত্রাণ গোয়াইদোর মাধ্যমে ভেনেজুয়েলায় বিতরণ করা সম্ভব হলে তা মাদুরোর ভাবমূর্তিকে দেশবাসীর সামনে ম্লান করে দিতে সক্ষম হবে। আর মাদুরোর দাবি, ত্রাণ দেওয়ার মাধ্যমে সামরিক আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা যুক্তরাষ্ট্রের।
জাতিসংঘ জানায়, ২০১৫ সালের শেষ দিকে থেকে দেশত্যাগের হার অনেক বেড়ে গিয়েছে। বিগত সাত মাসেই পালিয়েছে ১০ লাখ মানুষ। তারা জানার্য়, এই অভিবাসী ও শরণার্থীদের জরুরি ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা ও জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা জানায়, বিশ্বে এখন ভেনেজুয়েলার জনগণই সবচেয়ে বেশি স্থানচ্যুত। জাতীয় অভিবাসন কর্তৃপক্ষসহ অন্যান্য সূত্র থেকে তারা এই প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। তবে তারা এই দেশত্যাগ শুরুর নির্দিষ্ট কেনাও তারিখের কথা বলেনি।
শরণার্থ বিষয়ক সংস্থার মুখপাত্র বিবিসিকে জানায়, যে প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ অনেক অভিবাসীর প্রকৃত হিসেব কর্তৃপক্ষের কাছে নেই।
ভেনেজুয়েলার শরণার্থী ও অভিবাসীর জন্য ইউএনএইচসিআর ও আইওএমের বিশেষ প্রতিনিধি এডুয়ার্ডো স্টেইন বলেন, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতে এই সংকট বেশি। আন্তর্জাতিক সহায়তা ছাড়া এর সমধানা করা সম্ভব নয়।
লাতিন আমেরিকাতেই বেশিরভাগ ভেনেজুয়েলান শরণার্থী আশ্রয় নিয়েছে। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী কলম্বিয়াতে ১৩ লাখ ও পেরুতে ৭ লাখ ৬৮ হাজার ভেনেজুয়েলান নাগরি আশ্রয় নিয়েছে। এছাড়া মধ্য আমেরকা ও ক্যারিবীয় দেশগুলোতেও প্রচুর ভেনেজুয়েলান রয়েছে।
No comments