কথিত ‘বিদেশী’ সানাউল্লাহ বললেন- আমি ভারতীয়
‘বিদেশী’
হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা মোহাম্মদ
সানাউল্লাহ আবারও বললেন, তিনি ভারতীয়। বিদেশী নন। তাকে বিদেশী সাব্যস্ত করে
জেলে আটকে রাখা হয়েছিল। এই ‘বিদেশী’ বলতে তাকে বাংলাদেশী হিসেবে অভিহিত
করার চেষ্টা চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। তিনি কারগিল যুদ্ধ সহ ভারতীয়
সেনাবাহিনীতে ৩০ বছর ধরে চাকরি করেছেন। আর এখন আসামে এনআরসি বা নাগরিকপঞ্জি
করার ফলে এনআরসি আদালতের সিদ্ধান্তে তিনি হয়ে গেছেন ‘বিদেশী’। জেল থেকে
শনিবার জামিনে মুক্তি পেয়েছেন সানাউল্লাহ। তাকে গুয়াহাটির বন্দিশিবির থেকে
মুক্তি দেয়ার পর বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন।
এতে তিনি বলেছেন, তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার। কারগিল যুদ্ধ করেছেন। তিনি একজন ভারতীয় এবং সব সময় ভারতীয় হয়েই থাকবেন। তাকে জামিন দেয়ার জন্য হাইকোর্টকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বলেছেন, হাই কোর্ট তাকে নিশ্চয়তা দিয়েছে যে, তিনি ন্যায়বিচার পাবেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
গুয়াহাটি হাই কোর্ট তাকে শুক্রবার ২০ হাজার রুপির বন্ডের বিনিময়ে অন্তর্বর্তী জামিন দেয়। মুক্তি দেয়ার আগে হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসরণ করে কর্তৃপক্ষ। এ সময় তার বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করে। এই মামলায় কেন্দ্রীয় সরকার ও এনআরসি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও নোটিশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এনআরসির শর্ত পূরণ করতে না পারায় মে মাসে মোহাম্মদ সানাউল্লাহকে আটক করে পুলিশ। আসাম থেকে অবৈধ অভিবাসীদের বিতাড়িত করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি আধুনিকায়ন করা হয়েছে এনআরসি।
বিদেশী আখ্যায়িত করে দেয়া এনআরসি ট্রাইবুনালের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করেছিলেন মোহাম্মদ সানাউল্লা। তিনি গুয়াহাটি হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন এবং অন্তর্বর্তী জানিন চেয়েছিলেন।
এতে তিনি বলেছেন, তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার। কারগিল যুদ্ধ করেছেন। তিনি একজন ভারতীয় এবং সব সময় ভারতীয় হয়েই থাকবেন। তাকে জামিন দেয়ার জন্য হাইকোর্টকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। বলেছেন, হাই কোর্ট তাকে নিশ্চয়তা দিয়েছে যে, তিনি ন্যায়বিচার পাবেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
গুয়াহাটি হাই কোর্ট তাকে শুক্রবার ২০ হাজার রুপির বন্ডের বিনিময়ে অন্তর্বর্তী জামিন দেয়। মুক্তি দেয়ার আগে হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসরণ করে কর্তৃপক্ষ। এ সময় তার বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ করে। এই মামলায় কেন্দ্রীয় সরকার ও এনআরসি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও নোটিশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এনআরসির শর্ত পূরণ করতে না পারায় মে মাসে মোহাম্মদ সানাউল্লাহকে আটক করে পুলিশ। আসাম থেকে অবৈধ অভিবাসীদের বিতাড়িত করার উদ্দেশ্যে সম্প্রতি আধুনিকায়ন করা হয়েছে এনআরসি।
বিদেশী আখ্যায়িত করে দেয়া এনআরসি ট্রাইবুনালের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করেছিলেন মোহাম্মদ সানাউল্লা। তিনি গুয়াহাটি হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন এবং অন্তর্বর্তী জানিন চেয়েছিলেন।
No comments