ফুঁসছে ফিলিস্তিন
ক্ষোভে
ফুঁসছে ফিলিস্তিন। গাজা উপত্যকায় প্রতিবাদকারীদের ঢল নেমেছে। জেরুজালেমকে
ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে বিক্ষুব্ধ তারা। এই সিদ্ধান্তের জবাবে ফিলিস্তিনি
নেতারা তিন দিনের ক্ষোভ পালনের ডাক দিয়েছেন। শ’ শ’ ফিলিস্তিনি গাজার রাজপথে
অবস্থান নিয়েছে। ট্রাম্প-বিরোধী ব্যানার হাতে নিয়ে তারা প্রতিবাদ
জানাচ্ছে।
কয়েক ঘণ্টা পরেই জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ঘোষণা দেয়ার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। মার্কিন দূতাবাসকে তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তর করারও ঘোষণা দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ সময় আজ রাত বারোটায় ট্রাম্প এই ঘোষণা দেবেন। বিশ্ব সম্প্রদায়ের তীব্র নিন্দার মধ্যেই এমনটা করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
আল জাজিরার সঙ্গে আলাপকালে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়েহ ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘গর্হিত আগ্রাসন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটা অবিবেচনাপ্রসূত জুয়া খেলার সামিল। এর ফলে ফিলিস্তিনি, আরব বিশ্ব ও মুসলিমদের তরফে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া আসবে। আমরা এই পদক্ষেপ না নেয়ার আহ্বান জানাই। এর অর্থ হবে শান্তি প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।’
আল জাজিরা খবরে বলা হয়, গাজাবাসী ঘোষণার জন্য অপেক্ষা করেনি। ইতিমধ্যে তারা প্রতিবাদ জানাতে রাজপথে নেমেছে। লেবাননের রাজধানী বৈরুত থেকেও একই ধরণের প্রতিক্রিয়া আসছে। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে সেখানের ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে জড়ো হয়েছে কয়েক শ মানুষ।
মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতারাও ট্রাম্পকে তার পরিকল্পনা নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে পার্লামেন্টে জানিয়েছেন যে এ বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। মে এও বলেন যে, শহরটির ভবিষ্যত নির্ধারণ হওয়া উচিত ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে। এর আগে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তের কারণ হলো তাদের অযোগ্যতা ও ব্যর্থতা। আর সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছে, এই পদক্ষেপ হলো ফিলিস্তিনকে জবরদখল করা এবং ফিলিস্তিনি জনগণকে উৎখাত করার অপরাধের চূড়ান্ত অধ্যায়।
এদিকে, পোপ ফ্রান্সিস বলেছেন, জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদে বিদ্যমান স্ট্যাটাস কো’র প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা উচিত।
কয়েক ঘণ্টা পরেই জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ঘোষণা দেয়ার কথা রয়েছে ট্রাম্পের। মার্কিন দূতাবাসকে তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে স্থানান্তর করারও ঘোষণা দেবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশ সময় আজ রাত বারোটায় ট্রাম্প এই ঘোষণা দেবেন। বিশ্ব সম্প্রদায়ের তীব্র নিন্দার মধ্যেই এমনটা করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
আল জাজিরার সঙ্গে আলাপকালে হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়েহ ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘গর্হিত আগ্রাসন’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটা অবিবেচনাপ্রসূত জুয়া খেলার সামিল। এর ফলে ফিলিস্তিনি, আরব বিশ্ব ও মুসলিমদের তরফে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া আসবে। আমরা এই পদক্ষেপ না নেয়ার আহ্বান জানাই। এর অর্থ হবে শান্তি প্রক্রিয়ার সমাপ্তি ঘটার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।’
আল জাজিরা খবরে বলা হয়, গাজাবাসী ঘোষণার জন্য অপেক্ষা করেনি। ইতিমধ্যে তারা প্রতিবাদ জানাতে রাজপথে নেমেছে। লেবাননের রাজধানী বৈরুত থেকেও একই ধরণের প্রতিক্রিয়া আসছে। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে সেখানের ফিলিস্তিনি শরণার্থী ক্যাম্পে জড়ো হয়েছে কয়েক শ মানুষ।
মধ্যপ্রাচ্যের নেতাদের পাশাপাশি বিশ্বের অন্যান্য দেশের নেতারাও ট্রাম্পকে তার পরিকল্পনা নিয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছেন। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে পার্লামেন্টে জানিয়েছেন যে এ বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। মে এও বলেন যে, শহরটির ভবিষ্যত নির্ধারণ হওয়া উচিত ইসরাইল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সমঝোতার মাধ্যমে। এর আগে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তের কারণ হলো তাদের অযোগ্যতা ও ব্যর্থতা। আর সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছে, এই পদক্ষেপ হলো ফিলিস্তিনকে জবরদখল করা এবং ফিলিস্তিনি জনগণকে উৎখাত করার অপরাধের চূড়ান্ত অধ্যায়।
এদিকে, পোপ ফ্রান্সিস বলেছেন, জেরুজালেমের আল আকসা মসজিদে বিদ্যমান স্ট্যাটাস কো’র প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা উচিত।
No comments