আওয়ামী লীগের টাফ টেস্ট ২০১৫ -ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন
লন্ডনের
বিখ্যাত সাময়িকী দি ইকোনমিস্টে গতরাতে তার বাংলাদেশ সংক্রান্ত পূর্বাভাসের
হালনাগাদ করে বলেছে, ৫ই জানুয়ারি নির্বাচন উদযাপন নিয়ে বাংলাদেশে যে ঘটনা
ঘটছে তাতে আমাদের আগের আশঙ্কাই শক্ত ভিত্তি পেল যে, ২০১৫ সালের বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ‘রাজপথের প্রতিবাদ’ একটি বৈশিষ্ট্য হয়ে থাকবে। পত্রিকাটির
ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের একদিন আগে (৬ই জানুয়ারি) তার এক নতুন প্রতিবেদনের
শিরোনাম করেছে, ‘আওয়ামী লীগ প্রশাসন ২০১৫ সালে একাধিক টাফ টেস্ট বা কঠিন
পরীক্ষার মুখোমুখি হবে।’ পত্রিকাটি মনে করে, বিরোধী বিএনপি ২০১৫ থেকে ২০১৯
সালের মধ্যে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখবে
এবং এই সময়জুড়ে দেশব্যাপী হরতাল পালনের আশঙ্কা উড়িয়ে দেয়া যায় না। ৬ই
জানুয়ারি ২০১৫ দি ইকনোমিস্টের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রস্তুত করা এই
প্রতিবেদনের ভাষায়, ‘সামরিক বাহিনীর সমর্থন নিয়ে সরকার আসন্ন বছরে একাধিক
চ্যালেঞ্জ প্রতিহত করতে পারে।’ (Aided by the support of the military, the
government is likely to withstand several challenges in the coming
year)
ইকনোমিস্টের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আগে বাংলাদেশ সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত মূল্যায়নে উল্লেখ করেছিল যে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশে চরম রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি প্রশমিত হয়েছে। কারণ সরকার দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য ক্ষমতা সংহত করতে পেরেছে। পত্রিকাটি আশা করে ২০১৪-২০১৫ এবং ২০১৫-২০১৬ (জুলাই-জুন) অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সতেজ থাকবে। গত ১৯শে ডিসেম্বরে ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পূর্বাভাস ছিল, ‘বাংলাদেশ জ্বালানি শক্তি ব্যবহারে ক্রমশ কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ার প্রবণতা দেখাবে। ইকনোমিস্টের ভাষায়, ‘স্থানীয় প্রতিরোধের প্রেক্ষাপটে সরকার যেমনটা অনুমান করেছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি দ্রুত ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ার ঘটনা ঘটতে পারে।’ দি ইকনোমিস্ট রিপোর্ট আরও বলেছে, ‘সংসদে একটিও আসন ব্যতিরেকে বিএনপিকে একটি নিঃশেষিত শক্তি বলে মনে হতে পারে কিন্তু ধ্বংসকারী হরতাল ( রাজপথের প্রতিবাদ সংশ্লিষ্ট ব্যাপকভিত্তিক ধর্মঘট) সংগঠিত করতে তার যে সামর্থ্য সেটা অনিষ্পন্ন থেকে যাবে এবং আওয়ামী লীগের কাছ থেকে জবরদস্তি ক্ষমতা নিতে বিএনপি ২০১৮ সাল পর্যন্ত এই কৌশল প্রয়োগ করতে পারে।’
ইকনোমিস্টের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আগে বাংলাদেশ সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত মূল্যায়নে উল্লেখ করেছিল যে, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশে চরম রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি প্রশমিত হয়েছে। কারণ সরকার দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য ক্ষমতা সংহত করতে পেরেছে। পত্রিকাটি আশা করে ২০১৪-২০১৫ এবং ২০১৫-২০১৬ (জুলাই-জুন) অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সতেজ থাকবে। গত ১৯শে ডিসেম্বরে ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের পূর্বাভাস ছিল, ‘বাংলাদেশ জ্বালানি শক্তি ব্যবহারে ক্রমশ কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ার প্রবণতা দেখাবে। ইকনোমিস্টের ভাষায়, ‘স্থানীয় প্রতিরোধের প্রেক্ষাপটে সরকার যেমনটা অনুমান করেছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি দ্রুত ও ধারাবাহিকতার সঙ্গে কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ার ঘটনা ঘটতে পারে।’ দি ইকনোমিস্ট রিপোর্ট আরও বলেছে, ‘সংসদে একটিও আসন ব্যতিরেকে বিএনপিকে একটি নিঃশেষিত শক্তি বলে মনে হতে পারে কিন্তু ধ্বংসকারী হরতাল ( রাজপথের প্রতিবাদ সংশ্লিষ্ট ব্যাপকভিত্তিক ধর্মঘট) সংগঠিত করতে তার যে সামর্থ্য সেটা অনিষ্পন্ন থেকে যাবে এবং আওয়ামী লীগের কাছ থেকে জবরদস্তি ক্ষমতা নিতে বিএনপি ২০১৮ সাল পর্যন্ত এই কৌশল প্রয়োগ করতে পারে।’
No comments