আরিফুলের আত্মসমর্পণ
সিলেট
সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী হবিগঞ্জের আদালতে আত্মসমর্পণ
করেছেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতা শাহ এ এম এস কিবরিয়া
হত্যা মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি তিনি। আজ মঙ্গলবার হবিগঞ্জের আমলি
আদালত-১-এ হাজির হন আরিফুল। পরে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন
করেন। এ বিষয়ে শুনানি চলছে। সকালে আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত
গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে আরিফুল দাবি করেন, ‘আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।
বিপুল ভোটে মেয়র নির্বাচিত হওয়াই আমার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি
আজ আদালত থেকে জামিন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।’
একই মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জি কে গউছ ২৮ ডিসেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আত্মসমর্পণের পর আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২১ ডিসেম্বর কিবরিয়া হত্যা মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। এরপর এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জি কে গউছসহ ১১ জন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম রশিদ আহমদ মিলন সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। গত ১৩ নভেম্বর হবিগঞ্জ আমলি আদালত-১-এ কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের তৃতীয় সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ। এতে হারিছ চৌধুরী, আরিফুল হক, জিকে গউছ, হাফেজ মো. ইয়াহিয়া, আবু বকর করিম, দেলোয়ার হোসেন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিলসহ নয়জনকে নতুন করে এবং আগের ২৬ জনসহ মোট ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এ হত্যা মামলায় নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জহাদ (হুজি) নেতা মুফতি হান্নান, জি কে গউছসহ ২২ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। পলাতক রয়েছেন মাওলানা তাজ উদ্দিনসহ ১৩ জন। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জের বৈদ্যেরবাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক জনসভায় গ্রেনেড হামলায় শাহ এ এম এস কিবরিয়াসহ চারজন নিহত হন। আহত হন ৭০ জন। পরদিন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক) ও সাংসদ আবদুল মজিদ খান হবিগঞ্জ সদর থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা করেন।
একই মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামি হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জি কে গউছ ২৮ ডিসেম্বর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। আত্মসমর্পণের পর আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ২১ ডিসেম্বর কিবরিয়া হত্যা মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। এরপর এই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার তৎকালীন রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরী, সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, হবিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জি কে গউছসহ ১১ জন আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম রশিদ আহমদ মিলন সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। গত ১৩ নভেম্বর হবিগঞ্জ আমলি আদালত-১-এ কিবরিয়া হত্যাকাণ্ডের তৃতীয় সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ। এতে হারিছ চৌধুরী, আরিফুল হক, জিকে গউছ, হাফেজ মো. ইয়াহিয়া, আবু বকর করিম, দেলোয়ার হোসেন, শেখ ফরিদ, আবদুল জলিলসহ নয়জনকে নতুন করে এবং আগের ২৬ জনসহ মোট ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এ হত্যা মামলায় নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জহাদ (হুজি) নেতা মুফতি হান্নান, জি কে গউছসহ ২২ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। পলাতক রয়েছেন মাওলানা তাজ উদ্দিনসহ ১৩ জন। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জের বৈদ্যেরবাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগের এক জনসভায় গ্রেনেড হামলায় শাহ এ এম এস কিবরিয়াসহ চারজন নিহত হন। আহত হন ৭০ জন। পরদিন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক) ও সাংসদ আবদুল মজিদ খান হবিগঞ্জ সদর থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা করেন।
No comments