সেতুতে বড় বড় গর্ত
(ঝিনাইদহের শৈলকুপায় ফাজিলপুর-হাটগোপালপুর সড়কের পাচপাকিয়া গ্রামের সেতুতে বড় বড় গর্ত হয়েছে। সম্প্রতি তোলা ছবি l প্রথম আলো) ঝিনাইদহের
শৈলকুপা উপজেলার আবাইপুর ইউনিয়নের পাচপাকিয়া গ্রামে প্রায় এক যুগ আগে
একটি সেতুতে বড় চারটি গর্ত সৃষ্টি হয়। এত বছরেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ
সেতুটি মেরামত করেনি। এতে যানবাহন চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। পাশাপাশি ঘটছে
দুর্ঘটনা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়নের ফাজিলপুর-হাটগোপালপুর সড়কটি শৈলকুপা উপজেলা শহর থেকে ফাজিলপুর বাজার হয়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হাটগোপালপুর বাজার পর্যন্ত। সড়কটির ফাজিলপুর বাজার পার হয়ে হাটগোপালপুর যাওয়ার পথে পাচপাকিয়া গ্রামের মধ্যে জিকে খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৪০ বছর আগে এটি নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। এই সড়ক দিয়ে পাশের পাচপাকিয়া, যুগনি, বাগনি, আবাইপুর, গোলকনগর, বাকড়ী, পানামী, চন্দ্রজানি, রুপদাসহ ২০ থেকে ২২ গ্রামের মানুষ চলাচল করে।
পাচপাকিয়া গ্রামের আয়ুব হোসেন জানান, সেতুতে গর্ত হওয়ায় কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ভ্যানগাড়িও চলাচলের সময় সেতুর ওপর নেমে ধরাধরি করে পার হতে হয়। যানবাহনগুলো তাই প্রায় তিন কিলোমিটার দূরের আবাইপুর ঘুরে চলাচল করছে।
সেতুটির পাশের বাড়ির বাসিন্দা নজরুল ইসলাম জানান, সেতুটি পার হতে গিয়ে অনেক মানুষ গর্তে পড়ে আহত হয়েছেন। পাশের চন্দ্রজানি গ্রামের উকিল হোসেন নামের এক ব্যক্তি বাইসাইকেল নিয়ে যাওয়ার সময় গর্তে পড়ে যান। গুরুত্বর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
পাচপাকিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান জানান, তাঁর বাবা এই গর্তে পড়ে হাত ভেঙে ফেলেন। কৃপালপুর গ্রামের একজন এই গর্তে পড়ে পা ভেঙেছেন।
আবাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন মোল্লা জানান, সেতুটির মধ্যে সবচেয়ে বড় গর্তটি তাঁরা কাঠ দিয়ে ভরাট করে রেখেছেন। পাঁচ-ছয় মাস পরপর এই কাঠ পরিবর্তন করতে হয়। শৈলকুপা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি একাধিকবার জানানো হয়েছে। তার পরও সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানান আমজাদ হোসেন।
শৈলকুপা পাউবোর সহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, সেতুটি যে সময় নির্মাণ করা হয়, সে সময় নকশা ছিল ১০ টন ধারণক্ষমতার। কিন্তু বর্তমানে এর ওপর দিয়ে অনেক বেশি ওজনের গাড়ি চলাচল করে। তাই এভাবে গর্ত হয়েছে। এটি নতুন করে নির্মাণের জন্য তাঁরাও সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বেশ কিছুদিন থেকে যোগাযোগ করছেন। দ্রুত একটা ব্যবস্থা হবে বলে আশা করেন তিনি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউনিয়নের ফাজিলপুর-হাটগোপালপুর সড়কটি শৈলকুপা উপজেলা শহর থেকে ফাজিলপুর বাজার হয়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হাটগোপালপুর বাজার পর্যন্ত। সড়কটির ফাজিলপুর বাজার পার হয়ে হাটগোপালপুর যাওয়ার পথে পাচপাকিয়া গ্রামের মধ্যে জিকে খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৪০ বছর আগে এটি নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। এই সড়ক দিয়ে পাশের পাচপাকিয়া, যুগনি, বাগনি, আবাইপুর, গোলকনগর, বাকড়ী, পানামী, চন্দ্রজানি, রুপদাসহ ২০ থেকে ২২ গ্রামের মানুষ চলাচল করে।
পাচপাকিয়া গ্রামের আয়ুব হোসেন জানান, সেতুতে গর্ত হওয়ায় কোনো যানবাহন চলাচল করতে পারছে না। ভ্যানগাড়িও চলাচলের সময় সেতুর ওপর নেমে ধরাধরি করে পার হতে হয়। যানবাহনগুলো তাই প্রায় তিন কিলোমিটার দূরের আবাইপুর ঘুরে চলাচল করছে।
সেতুটির পাশের বাড়ির বাসিন্দা নজরুল ইসলাম জানান, সেতুটি পার হতে গিয়ে অনেক মানুষ গর্তে পড়ে আহত হয়েছেন। পাশের চন্দ্রজানি গ্রামের উকিল হোসেন নামের এক ব্যক্তি বাইসাইকেল নিয়ে যাওয়ার সময় গর্তে পড়ে যান। গুরুত্বর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
পাচপাকিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান জানান, তাঁর বাবা এই গর্তে পড়ে হাত ভেঙে ফেলেন। কৃপালপুর গ্রামের একজন এই গর্তে পড়ে পা ভেঙেছেন।
আবাইপুর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন মোল্লা জানান, সেতুটির মধ্যে সবচেয়ে বড় গর্তটি তাঁরা কাঠ দিয়ে ভরাট করে রেখেছেন। পাঁচ-ছয় মাস পরপর এই কাঠ পরিবর্তন করতে হয়। শৈলকুপা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি একাধিকবার জানানো হয়েছে। তার পরও সংস্কারের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে জানান আমজাদ হোসেন।
শৈলকুপা পাউবোর সহকারী প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম জানান, সেতুটি যে সময় নির্মাণ করা হয়, সে সময় নকশা ছিল ১০ টন ধারণক্ষমতার। কিন্তু বর্তমানে এর ওপর দিয়ে অনেক বেশি ওজনের গাড়ি চলাচল করে। তাই এভাবে গর্ত হয়েছে। এটি নতুন করে নির্মাণের জন্য তাঁরাও সংশ্লিষ্ট দপ্তরে বেশ কিছুদিন থেকে যোগাযোগ করছেন। দ্রুত একটা ব্যবস্থা হবে বলে আশা করেন তিনি।
No comments