দলীয় পদ হারালেন এইচটি ইমাম পুত্র
প্রধানমন্ত্রী
ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের
পুত্র ও সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম অবশেষে দলের সাধারণ সম্পাদক পদ হারালেন।
ইতিমধ্যেই তাকে বাদ দিয়ে উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন
করা হয়েছে। ১৪ই নভেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে তরুণ
রাজনৈতিক তানভীর ইমাম বিনাভোটে উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক মনোনীত হয়েছিলেন। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. কেএম হোসেন
আলী হাসান মঙ্গলবার বিকালে বলেন, উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে
তানভীর ইমাম সাধারণ সম্পাদক ও মীর শহিদুল ইসলাম পুন্নুকে সভাপতি মনোনীত হন।
এরপর দলের অভ্যন্তরে মনোনীত কমিটি নিয়ে কোন্দল দেখা দেয়। এ অবস্থায়
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশে সম্মেলনের মনোনীত কমিটি বাতিল করে ২৮শে
ডিসেম্বর নতুন আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এ কমিটিতে সাবেক সভাপতি
মীর শহিদুল ইসলাম পুন্নুকে আহবায়ক ও সাবেক সাংসদ গাজী শফিকুল ইসলাম শফিকে
১নং যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৪ জন যুগ্ম আহবায়ক মনোনীত করা হয়েছে।
দলীয় সূত্র জানায়, ৫ই জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের কিছু দিন আগে রাজনীতিতে তানভীর ইমামের আবির্ভাব ঘটে। এরপর থেকেই স্থানীয় সাংসদ ও উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গাজী শফিকুল ইসলাম শফি’র সাথে তার দুরত্ব তৈরী হতে থাকে। সাংসদ নির্বাচন এগিয়ে এলে সংকট আরো ঘনীভূত হতে থাকে। একপর্যায়ে গাজী শফিকে টোপকিয়ে তানভীর ইমাম বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ও বিনাভোটে সাংসদ মনোনীত হন। এ অবস্থায় সাবেক ও বর্তমান সাংসদের মধ্যে দুরত্ব আরও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে দলীয় কার্যক্রম থেকে নিজেকে অনেকটা গুটিয়ে নেন শফি। এ পরিস্থিতিতে দলের সাধারন সম্পাদক হওয়ার জন্য সাংসদ তানভীর ইমাম মরিয়া হয়ে উঠেন। এ অবস্থায় ২৮ আগস্ট উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় সাবেক সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামকে দলীয় কার্যক্রমে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনে তাকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেয়ার প্রস্তাব গৃহীত হয়। সেটির চুড়ান্ত ফয়সালার আগেই ১৪ নভেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সন্মেলনের মধ্যদিয়ে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় তানভীর ইমাম সাধারন সম্পাদক এবং প্রায় ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত এ সন্মেলনে সভাপতি পদে আর কোন প্রার্থী না থাকায় মীর শহিদুল ইসলাম পুন্নু আবারও সভাপতি মনোনীত হয়েছিলেন।
দলীয় সূত্র জানায়, ৫ই জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের কিছু দিন আগে রাজনীতিতে তানভীর ইমামের আবির্ভাব ঘটে। এরপর থেকেই স্থানীয় সাংসদ ও উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গাজী শফিকুল ইসলাম শফি’র সাথে তার দুরত্ব তৈরী হতে থাকে। সাংসদ নির্বাচন এগিয়ে এলে সংকট আরো ঘনীভূত হতে থাকে। একপর্যায়ে গাজী শফিকে টোপকিয়ে তানভীর ইমাম বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ও বিনাভোটে সাংসদ মনোনীত হন। এ অবস্থায় সাবেক ও বর্তমান সাংসদের মধ্যে দুরত্ব আরও বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে দলীয় কার্যক্রম থেকে নিজেকে অনেকটা গুটিয়ে নেন শফি। এ পরিস্থিতিতে দলের সাধারন সম্পাদক হওয়ার জন্য সাংসদ তানভীর ইমাম মরিয়া হয়ে উঠেন। এ অবস্থায় ২৮ আগস্ট উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভায় সাবেক সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামকে দলীয় কার্যক্রমে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনে তাকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেয়ার প্রস্তাব গৃহীত হয়। সেটির চুড়ান্ত ফয়সালার আগেই ১৪ নভেম্বর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সন্মেলনের মধ্যদিয়ে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় তানভীর ইমাম সাধারন সম্পাদক এবং প্রায় ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত এ সন্মেলনে সভাপতি পদে আর কোন প্রার্থী না থাকায় মীর শহিদুল ইসলাম পুন্নু আবারও সভাপতি মনোনীত হয়েছিলেন।
No comments