দিল্লিতে বাসে গণধর্ষণ মামলা-কিশোর আসামির রায় ফের পেছাল
দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ মামলার কিশোর
আসামির রায়ের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। দিল্লির কিশোর বিচার আদালত আগামী ৫
আগস্ট রায়ের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
গতকাল
বৃহস্পতিবার এ মামলার রায়ের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু আসামির বয়স নিয়ে সুপ্রিম
কোর্টে আরেকটি মামলার ফয়সালা না হওয়ায় রায়ের তারিখ পিছিয়ে দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট আইনজীবীরা এসব তথ্য জানান।
গত বছর ১৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ মামলায় আটক ছয় ব্যক্তির মধ্যে এ কিশোরকে আলাদাভাবে বিচার করা হচ্ছে। ঘটনার সময় তার বয়স ছিল সাড়ে ১৭ বছর। এ কারণে কিশোর বিচার আদালতে তোলা হয় তাকে। গত মার্চের শুরুতে তার বিচার শুরু হয় এবং গত জুনে শেষ হয়। প্রথমে ১১ জুলাই তার রায়ের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু জুনেই আসামির বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ায় বিচারে নতুন করে জটিলতা দেখা দেয়। অভিযুক্তকে কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে বিবেচনা করা হবে, তা নির্ধারণ করতে না পারায় ২৫ জুলাই পর্যন্ত রায় মুলতবি রাখার সিদ্ধান্ত নেন আদালত। গতকাল আবারও রায়ের তারিখ পেছাল।
কিশোর বিচার আইন অনুয়ায়ী দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ তিন বছরের সাজা হবে তার। সে ক্ষেত্রে কারাদণ্ডের পরিবর্তে তাকে কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
কিশোর আসামির আইনজীবী রাজেশ তিওয়ারি জানান, গুরুতর অপরাধের সঙ্গে যুক্ত কারো বয়স ১৬ বছরের বেশি হলে তাকে প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন জানিয়েছেন জনতা দলের প্রধান সুব্রামানিয়াম স্বামী। এ আবেদনের সুরাহা না হওয়ায় দিল্লি গণধর্ষণ মামলার রায় পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণের শিকার ২৩ বছর বয়সী ফিজিওথেরাপির ওই তরুণী ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২৯ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে মারা যান। এরপরই গণধর্ষণের অভিযোগে আটক ছয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাও দায়ের করা হয়। কিশোর আসামি ছাড়া বাকি পাঁচজনকে দ্রুত বিচার আদালতে তোলা হয়। গত মার্চে দিল্লির তিহার জেলে মামলার প্রধান আসামি ও বাসের চালক রাম সিংয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। বাকি চারজনের বিচার কয়েক মাসের মধ্যেই শেষ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিহত তরুণীর পরিবার পাঁচ আসামির সবার মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছে। সূত্র : এএফপি।
গত বছর ১৬ ডিসেম্বর দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণ মামলায় আটক ছয় ব্যক্তির মধ্যে এ কিশোরকে আলাদাভাবে বিচার করা হচ্ছে। ঘটনার সময় তার বয়স ছিল সাড়ে ১৭ বছর। এ কারণে কিশোর বিচার আদালতে তোলা হয় তাকে। গত মার্চের শুরুতে তার বিচার শুরু হয় এবং গত জুনে শেষ হয়। প্রথমে ১১ জুলাই তার রায়ের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু জুনেই আসামির বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ায় বিচারে নতুন করে জটিলতা দেখা দেয়। অভিযুক্তকে কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে বিবেচনা করা হবে, তা নির্ধারণ করতে না পারায় ২৫ জুলাই পর্যন্ত রায় মুলতবি রাখার সিদ্ধান্ত নেন আদালত। গতকাল আবারও রায়ের তারিখ পেছাল।
কিশোর বিচার আইন অনুয়ায়ী দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ তিন বছরের সাজা হবে তার। সে ক্ষেত্রে কারাদণ্ডের পরিবর্তে তাকে কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
কিশোর আসামির আইনজীবী রাজেশ তিওয়ারি জানান, গুরুতর অপরাধের সঙ্গে যুক্ত কারো বয়স ১৬ বছরের বেশি হলে তাকে প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে বিবেচনার জন্য সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন জানিয়েছেন জনতা দলের প্রধান সুব্রামানিয়াম স্বামী। এ আবেদনের সুরাহা না হওয়ায় দিল্লি গণধর্ষণ মামলার রায় পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
দিল্লিতে চলন্ত বাসে গণধর্ষণের শিকার ২৩ বছর বয়সী ফিজিওথেরাপির ওই তরুণী ১৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২৯ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে মারা যান। এরপরই গণধর্ষণের অভিযোগে আটক ছয়জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাও দায়ের করা হয়। কিশোর আসামি ছাড়া বাকি পাঁচজনকে দ্রুত বিচার আদালতে তোলা হয়। গত মার্চে দিল্লির তিহার জেলে মামলার প্রধান আসামি ও বাসের চালক রাম সিংয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। বাকি চারজনের বিচার কয়েক মাসের মধ্যেই শেষ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিহত তরুণীর পরিবার পাঁচ আসামির সবার মৃত্যুদণ্ড দাবি করেছে। সূত্র : এএফপি।
No comments