অ্যাসাঞ্জের দলের যাত্রা শুরু
রাজনৈতিক দল খুললেন বিকল্প ধারার
সংবাদমাধ্যম উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। গতকাল বৃহস্পতিবার
আনুষ্ঠানিকভাবে উইকিলিকস পার্টি (ডাব্লিউএলপি) নামে দলটির যাত্রা শুরু
হয়েছে।
চলতি বছরের শেষ দিকে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট নির্বাচনে এই দল থেকেই লড়বেন অ্যাসাঞ্জ।
গ্রেপ্তার এড়াতে লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাসে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অবস্থান করছেন অ্যাসাঞ্জ। অ্যাসাঞ্জ জানান, সিনেট নির্বাচনে তাঁর দল নিউ সাউথ ওয়েলস, ভিক্টোরিয়া ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া রাজ্যে সাতটি আসনে প্রার্থী দেবে। অ্যাসাঞ্জ নিজে লড়বেন ভিক্টোরিয়া থেকে। তিনি জানান, স্বাধীনভাবে সরকারের কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
দ্য অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকায় এক মন্তব্য প্রতিবেদনে অ্যাসাঞ্জ বলেন, 'উইকিলিকস পার্টির মূলনীতি হবে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা। এর নিরিখে সরকারের কর সংস্কার, শরণার্থী সমস্যা, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত নীতিসহ বিভিন্ন বিষয় আমরা গুরুত্ব দিয়ে যাচাই করব।
অশুদ্ধ, অস্বচ্ছ কিংবা অপর্যাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গৃহীত সরকারের কোনো আইন বা নীতিই আমরা গ্রহণ করব না। এভাবেই আমাদের কর্মকাণ্ডে সব সময়ই ন্যায্যতা, সুশাসনের নীতি ও তার চর্চার প্রতিফলন ঘটবে এবং অস্ট্রেলিয়ার সব মানুষের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে।'
প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাডের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি ও টনি অ্যাবটের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল দলের মধ্যেই মূলত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। তবে এ মুহূর্তে আগাম জরিপে অ্যাবটের দলের জয়ের সম্ভাবনার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, ডাব্লিউএলপিকে সিনেটে বসানো মানে সেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের বসানো। আর এ বিষয়ই ক্যানবেরার অসাধু শাসকরা ভয় পান।
কেভিন রাডের নির্বাচনী প্রচারাভিযানের অন্যতম একটি ইস্যু হচ্ছে দেশটিতে আশ্রয় নিতে যাওয়া শরণার্থীদের বিষয়টি। এ ব্যাপারে রাড সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। তারা সম্প্রতি ঘোষণা করেছে, আর কোনো আশ্রয়প্রার্থীকে অস্ট্রেলিয়ায় জায়গা দেওয়া হবে না। তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হবে পাপুয়া নিউ গিনিতে (পিএনজি)। অ্যাসাঞ্জ জানান, তাঁর দলের প্রথম কাজ হবে এ ব্যাপারে পিএনজির সঙ্গে সরকারের কী ধরনের চুক্তি হয়েছে তার বিস্তারিত জনসমক্ষে তুলে ধরার দাবি তোলা। সূত্র : এএফপি।
গ্রেপ্তার এড়াতে লন্ডনে ইকুয়েডর দূতাবাসে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে অবস্থান করছেন অ্যাসাঞ্জ। অ্যাসাঞ্জ জানান, সিনেট নির্বাচনে তাঁর দল নিউ সাউথ ওয়েলস, ভিক্টোরিয়া ও ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া রাজ্যে সাতটি আসনে প্রার্থী দেবে। অ্যাসাঞ্জ নিজে লড়বেন ভিক্টোরিয়া থেকে। তিনি জানান, স্বাধীনভাবে সরকারের কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
দ্য অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকায় এক মন্তব্য প্রতিবেদনে অ্যাসাঞ্জ বলেন, 'উইকিলিকস পার্টির মূলনীতি হবে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা। এর নিরিখে সরকারের কর সংস্কার, শরণার্থী সমস্যা, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত নীতিসহ বিভিন্ন বিষয় আমরা গুরুত্ব দিয়ে যাচাই করব।
অশুদ্ধ, অস্বচ্ছ কিংবা অপর্যাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গৃহীত সরকারের কোনো আইন বা নীতিই আমরা গ্রহণ করব না। এভাবেই আমাদের কর্মকাণ্ডে সব সময়ই ন্যায্যতা, সুশাসনের নীতি ও তার চর্চার প্রতিফলন ঘটবে এবং অস্ট্রেলিয়ার সব মানুষের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে।'
প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাডের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টি ও টনি অ্যাবটের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল দলের মধ্যেই মূলত নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। তবে এ মুহূর্তে আগাম জরিপে অ্যাবটের দলের জয়ের সম্ভাবনার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
অ্যাসাঞ্জ বলেন, ডাব্লিউএলপিকে সিনেটে বসানো মানে সেরা অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের বসানো। আর এ বিষয়ই ক্যানবেরার অসাধু শাসকরা ভয় পান।
কেভিন রাডের নির্বাচনী প্রচারাভিযানের অন্যতম একটি ইস্যু হচ্ছে দেশটিতে আশ্রয় নিতে যাওয়া শরণার্থীদের বিষয়টি। এ ব্যাপারে রাড সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে। তারা সম্প্রতি ঘোষণা করেছে, আর কোনো আশ্রয়প্রার্থীকে অস্ট্রেলিয়ায় জায়গা দেওয়া হবে না। তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হবে পাপুয়া নিউ গিনিতে (পিএনজি)। অ্যাসাঞ্জ জানান, তাঁর দলের প্রথম কাজ হবে এ ব্যাপারে পিএনজির সঙ্গে সরকারের কী ধরনের চুক্তি হয়েছে তার বিস্তারিত জনসমক্ষে তুলে ধরার দাবি তোলা। সূত্র : এএফপি।
No comments