মিসরে আজ পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ, উত্তেজনা চরমে
মিসরে আজ শুক্রবার সেনাবাহিনী ও
ইসলামপন্থীদের ডাকা পাল্টাপাল্টি প্রতিবাদ-বিক্ষোভ ঘিরে চরম উত্তেজনা বিরাজ
করছে। পুলিশ জানিয়েছে, উভয় পক্ষের আজকের সমাবেশের নিরাপত্তা নিচ্ছিদ্র
করতে ব্যাপক পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।
তবে তার পরও নতুন করে রক্তপাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গত ৩ জুলাই প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার জের ধরে শুরু হওয়া সহিংসতা বন্ধে 'যুদ্ধ' ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি 'সন্ত্রাস ও সহিংসতা' মোকাবিলার এ যুদ্ধে সেনাবাহিনীর সমর্থনে আজ রাস্তায় নামতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। সিসির এ আহ্বানকে 'গৃহযুদ্ধের ঘোষণা' অভিহিত করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মুসলিম ব্রাদারহুড। জবাবে আজ বিক্ষোভ-সমাবেশের ডাক দিয়েছে তারা।
যুক্তরাষ্ট্র বুধবার তাৎক্ষণিকভাবে সিসির বিক্ষোভের আহ্বান জানানোর ঘটনায় 'গভীর উদ্বেগ' প্রকাশ করে। মিসরীয় সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত দেশটি পরিকল্পনামাফিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে। মিসরের চলমান পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিমান সরবরাহ 'সঠিক হবে না' বলে মন্তব্য করে তারা। ২০১০ সালে সই হওয়া ২৫০ কোটি ডলারের একটি চুক্তির অধীনে মিসরকে ২০টি এফ-১৬ দেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। এর মধ্যে চারটি চলতি বছরের গোড়ায় কায়রো পাঠানো হয়েছে। চলতি মাসের শেষের দিকে আরো চারটি পাঠানোর কথা ছিল।
মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা মোহাম্মদ বাদি গতকাল বৃহস্পতিবার 'রক্তক্ষয়ী সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে এবং স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের সপক্ষে' শান্তিপূর্ণভাবে সমর্থন দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বুধবার তাৎক্ষণিকভাবে সিসির আহ্বানকে 'হুমকি' অভিহিত করে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্তর্ভুক্ত মুরসির ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির নেতা এসাম এল-এরিয়ান। সেনাবাহিনীর সহায়তায় অপসারিত মুরসিকে স্বপদে বহালের দাবিতে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে তারা। মিসরীয় বংশোদ্ভূত কাতারের প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা ইউসুফ আল-কারাদাওয়ি গতকাল এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেন, সিসির ঘোষণায় মিসরে 'গৃহযুদ্ধ' বেঁধে যেতে পারে। সূত্র : এএফপি।
গত ৩ জুলাই প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করার জের ধরে শুরু হওয়া সহিংসতা বন্ধে 'যুদ্ধ' ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সেনাপ্রধান আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি 'সন্ত্রাস ও সহিংসতা' মোকাবিলার এ যুদ্ধে সেনাবাহিনীর সমর্থনে আজ রাস্তায় নামতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। সিসির এ আহ্বানকে 'গৃহযুদ্ধের ঘোষণা' অভিহিত করে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মুসলিম ব্রাদারহুড। জবাবে আজ বিক্ষোভ-সমাবেশের ডাক দিয়েছে তারা।
যুক্তরাষ্ট্র বুধবার তাৎক্ষণিকভাবে সিসির বিক্ষোভের আহ্বান জানানোর ঘটনায় 'গভীর উদ্বেগ' প্রকাশ করে। মিসরীয় সেনাবাহিনীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত দেশটি পরিকল্পনামাফিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে। মিসরের চলমান পরিস্থিতিতে যুদ্ধবিমান সরবরাহ 'সঠিক হবে না' বলে মন্তব্য করে তারা। ২০১০ সালে সই হওয়া ২৫০ কোটি ডলারের একটি চুক্তির অধীনে মিসরকে ২০টি এফ-১৬ দেওয়ার কথা যুক্তরাষ্ট্রের। এর মধ্যে চারটি চলতি বছরের গোড়ায় কায়রো পাঠানো হয়েছে। চলতি মাসের শেষের দিকে আরো চারটি পাঠানোর কথা ছিল।
মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা মোহাম্মদ বাদি গতকাল বৃহস্পতিবার 'রক্তক্ষয়ী সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে এবং স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের সপক্ষে' শান্তিপূর্ণভাবে সমর্থন দিতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বুধবার তাৎক্ষণিকভাবে সিসির আহ্বানকে 'হুমকি' অভিহিত করে বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন মুসলিম ব্রাদারহুডের অন্তর্ভুক্ত মুরসির ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির নেতা এসাম এল-এরিয়ান। সেনাবাহিনীর সহায়তায় অপসারিত মুরসিকে স্বপদে বহালের দাবিতে বিক্ষোভ চালিয়ে আসছে তারা। মিসরীয় বংশোদ্ভূত কাতারের প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা ইউসুফ আল-কারাদাওয়ি গতকাল এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেন, সিসির ঘোষণায় মিসরে 'গৃহযুদ্ধ' বেঁধে যেতে পারে। সূত্র : এএফপি।
No comments