লন্ডনে ইফতার অনুষ্ঠানে তারেক-এই মুহূর্তে প্রধান কাজ তত্ত্বাবধায়ক প্রতিষ্ঠা
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক
রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন মূল ইস্যু নির্বাচন নয়,
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি। আর আগামী নির্বাচন হতে হবে তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের অধীনেই।
ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্যই এ
পদ্ধতি ফিরিয়ে আনতে হবে। এর ওপর নির্ভর করছে একটি জনসম্পৃক্ত, গণতন্ত্রের
প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী কোনো রাজনৈতিক
দলের ক্ষমতায় যাওয়া-না যাওয়ার বিষয়টি।
বুধবার সন্ধ্যায় লন্ডনে বিএনপির এক ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ইফতার-পূর্ব আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টাব্যাপী বক্তব্যের শুরুতেই তারেক রহমান জানান, তত্ত্বাবধায়কের দাবির বিষয়টি ছাড়া আর কোনো রাজনৈতিক বিষয়ে তিনি কথা বলবেন না। তবে দীর্ঘ বক্তব্যে দেশকে এগিয়ে নিতে করণীয় এবং সে সম্পর্কে নিজের ভাবনাও তুলে ধরেন তিনি। বিশেষত সাতটি খাতে উন্নয়নের পরিকল্পনা তুলে ধরার মধ্য দিয়ে কার্যত লন্ডন থেকে বিএনপির আগামী নির্বাচনী ইশতেহারই যেন ঘোষণা করেন তিনি।
বিএনপির এই সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বক্তব্যের মাঝে মাঝে থেমে নিজের পরিকল্পনার বিষয়ে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের মতামত গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, 'আমাদেরকে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে হবে। এগিয়ে যেতে হবে বহু দূরে। এই অগ্রযাত্রার গতি হতে হবে দ্রুত। লক্ষ্য হতে হবে সুনির্দিষ্ট। অতীতমুখী নয়, আমাদের চেতনা ও দায়বদ্ধতা হতে হবে ভবিষ্যতের। গতানুগতিক ধারার রাষ্ট্র পরিচালনায় আবদ্ধ থাকলে কিন্তু ভবিষ্যৎ আমাদের খুব উজ্জ্বল নয়। আমাদের উৎসাহ দিতে হবে আধুনিকতাকে, বরণ করে নিতে হবে অভিনবত্বকে।' সামনের দিকে এগিয়ে যেতে রাজনৈতিক সংস্কৃতির 'পরিবর্তনের' ওপর জোর দেন প্রধান বিরোধী দলের এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা।
লন্ডনের গুমান হোটেলের ওই ইফতার অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস, সাধারণ সম্পাদক কায়সার এম আহমেদসহ প্রবাসী বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থক যোগ দেন।
কৃষি, শিক্ষা, পর্যটন, বিদ্যুৎ, গার্মেন্টসহ বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে নিজের ভাবনা প্রকাশ করে তারেক রহমান বলেন, অন্য দেশ যদি পারে তাহলে বাংলাদেশ পারবে না কেন?
কৃষিতে ভর্তুকির উপযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি কৃষিকাজের উন্নয়নে চারা ও বীজ, সার ও কীটনাশক এবং সরঞ্জামের আমদানি ও বিতরণ ব্যবস্থা পুনর্বিন্যাসের কথা বলেন। কৃষির মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে কৃষকদের জীবনমানের উন্নয়নের কথাও বলেন তিনি। তারেক রহমান বলেন, কৃষির প্রয়োজনীয় মূলধন কৃষকের কাছে সহজলভ্য করতে কৃষি ব্যাংকের কার্যকারিতা বাড়াতে হবে। তৈরি করতে হবে কৃষিবিষয়ক তথ্যভাণ্ডার।
তারেক রহমান কৃষি খাতকে শিল্পায়নে রূপদানের মাধ্যমে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা বলেন, যে প্ল্যাটফর্ম দেশের কৃষক ও পোলট্রি মালিকদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীদের যোগসূত্র তৈরি করে দেবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কৃষি ও পোলট্রি প্রডাক্টের বর্তমান রপ্তানি বাজার ১.৫ বিলিয়ন ডলার। কৃষি খাতকে শিল্পায়নে রূপান্তর করা গেলে আগামী পাঁচ বছরে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে এ রপ্তানি বাজার পাঁচ বিলিয়ন ডলারে উত্তরণ সম্ভব।
শিক্ষা : শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে বিএনপির আগামী দিনের এই কর্ণধার বলেন, 'ইংরেজিসহ অন্যান্য প্রধান ভাষা শিক্ষার ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্ব চাকরি বাজারে আমাদের সন্তানদের প্রবেশ সহজ করতেই এটা দরকার। এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়তে পারলে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে এই জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগানো সম্ভব হবে।'
গার্মেন্টের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় : গার্মেন্ট সেক্টরকে বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অন্যতম খাত উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এ খাত বৈদেশিক মুদ্রা দেওয়ার পাশাপাশি বিপুল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করেছে। এ খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত করে আরো আধুনিকায়ন করতে পারলে পাঁচ বছরে ২২ থেকে ৪৫ বিলিয়ন ডলার এ খাত থেকে আয় করা সম্ভব। তিনি বলেন, গার্মেন্ট সেক্টরের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় এখন সময়ের দাবি। অন্যান্য পণ্যের ম্যানুফ্যাকচারিং এবং রপ্তানির ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
পর্যটন শিল্প : পর্যটন শিল্পে বাংলাদেশের সোনালি সম্ভাবনা রয়েছে মন্তব্য করে তারেক বলেন, 'ব্রিটেনের সাফারি পার্কের মতো সুন্দরবনকে গড়ে তুলতে পারি আমরা। আর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতকে নান্দনিক রূপে সাজিয়ে তুললে পৃথিবীর অন্যতম আকর্ষণীয় সমুদ্রসৈকতে পরিণত হবে এটি।'
শিল্পে পৃষ্ঠপোষকতা : ঢাকার ধোলাইখাল, বগুড়া ও সৈয়দপুরে ব্যক্তি উদ্যোগে ও দক্ষতায় যন্ত্রপাতি নির্মাণের উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এসব ছোট কারখানাকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দিলে যন্ত্রপাতি নির্মাণের বিশাল শিল্প গড়ে উঠতে পারে দেশে। কৃষি খাত, কনস্ট্রাকশন, অটোমোবাইল ও জাহাজ নির্মাণসামগ্রীর বিরাট শিল্প গড়ে ওঠার সম্ভাবনার কথাও বলেন তিনি।
তথ্যপ্রযুক্তি : প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, 'ডাটা প্রসেসিং, কল সেন্টার, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে আমাদের তরুণদের যোগ্যতা অন্যান্য দেশের তরুণদের চেয়ে কম নয়। এ যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব।' এ ক্ষেত্রে আরেকটি সাবমেরিন কেব্লের প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করেন তিনি।
তারেক রহমান তাঁর বক্তব্যে পরিকল্পিত আবাসনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ১৫ কোটি মানুষের বাসস্থানের জন্য পরিকল্পিত আবাসনের বিকল্প নেই। বিদ্যুৎ উৎপাদনে সোলার সিস্টেম কাজে লাগানোর তাগিদ অনুভব করেন তিনি। জনগণের পানির চাহিদা পূরণে বর্ষার সময় পানি সংরক্ষণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন বিএনপির এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা। পরে তিনি ঘুরে ঘুরে প্রতিটি টেবিলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
সূত্র : বিডিনিউজ ও বাংলানিউজ।
বুধবার সন্ধ্যায় লন্ডনে বিএনপির এক ইফতার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। ইফতার-পূর্ব আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টাব্যাপী বক্তব্যের শুরুতেই তারেক রহমান জানান, তত্ত্বাবধায়কের দাবির বিষয়টি ছাড়া আর কোনো রাজনৈতিক বিষয়ে তিনি কথা বলবেন না। তবে দীর্ঘ বক্তব্যে দেশকে এগিয়ে নিতে করণীয় এবং সে সম্পর্কে নিজের ভাবনাও তুলে ধরেন তিনি। বিশেষত সাতটি খাতে উন্নয়নের পরিকল্পনা তুলে ধরার মধ্য দিয়ে কার্যত লন্ডন থেকে বিএনপির আগামী নির্বাচনী ইশতেহারই যেন ঘোষণা করেন তিনি।
বিএনপির এই সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান বক্তব্যের মাঝে মাঝে থেমে নিজের পরিকল্পনার বিষয়ে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের মতামত গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, 'আমাদেরকে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবে হবে। এগিয়ে যেতে হবে বহু দূরে। এই অগ্রযাত্রার গতি হতে হবে দ্রুত। লক্ষ্য হতে হবে সুনির্দিষ্ট। অতীতমুখী নয়, আমাদের চেতনা ও দায়বদ্ধতা হতে হবে ভবিষ্যতের। গতানুগতিক ধারার রাষ্ট্র পরিচালনায় আবদ্ধ থাকলে কিন্তু ভবিষ্যৎ আমাদের খুব উজ্জ্বল নয়। আমাদের উৎসাহ দিতে হবে আধুনিকতাকে, বরণ করে নিতে হবে অভিনবত্বকে।' সামনের দিকে এগিয়ে যেতে রাজনৈতিক সংস্কৃতির 'পরিবর্তনের' ওপর জোর দেন প্রধান বিরোধী দলের এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা।
লন্ডনের গুমান হোটেলের ওই ইফতার অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস, সাধারণ সম্পাদক কায়সার এম আহমেদসহ প্রবাসী বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ও সমর্থক যোগ দেন।
কৃষি, শিক্ষা, পর্যটন, বিদ্যুৎ, গার্মেন্টসহ বিভিন্ন সেক্টর নিয়ে নিজের ভাবনা প্রকাশ করে তারেক রহমান বলেন, অন্য দেশ যদি পারে তাহলে বাংলাদেশ পারবে না কেন?
কৃষিতে ভর্তুকির উপযোগিতা বৃদ্ধির ওপর জোর দেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি কৃষিকাজের উন্নয়নে চারা ও বীজ, সার ও কীটনাশক এবং সরঞ্জামের আমদানি ও বিতরণ ব্যবস্থা পুনর্বিন্যাসের কথা বলেন। কৃষির মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে কৃষকদের জীবনমানের উন্নয়নের কথাও বলেন তিনি। তারেক রহমান বলেন, কৃষির প্রয়োজনীয় মূলধন কৃষকের কাছে সহজলভ্য করতে কৃষি ব্যাংকের কার্যকারিতা বাড়াতে হবে। তৈরি করতে হবে কৃষিবিষয়ক তথ্যভাণ্ডার।
তারেক রহমান কৃষি খাতকে শিল্পায়নে রূপদানের মাধ্যমে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা বলেন, যে প্ল্যাটফর্ম দেশের কৃষক ও পোলট্রি মালিকদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীদের যোগসূত্র তৈরি করে দেবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের কৃষি ও পোলট্রি প্রডাক্টের বর্তমান রপ্তানি বাজার ১.৫ বিলিয়ন ডলার। কৃষি খাতকে শিল্পায়নে রূপান্তর করা গেলে আগামী পাঁচ বছরে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে এ রপ্তানি বাজার পাঁচ বিলিয়ন ডলারে উত্তরণ সম্ভব।
শিক্ষা : শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে বিএনপির আগামী দিনের এই কর্ণধার বলেন, 'ইংরেজিসহ অন্যান্য প্রধান ভাষা শিক্ষার ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্ব চাকরি বাজারে আমাদের সন্তানদের প্রবেশ সহজ করতেই এটা দরকার। এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়তে পারলে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক গড়ে এই জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগানো সম্ভব হবে।'
গার্মেন্টের জন্য পৃথক মন্ত্রণালয় : গার্মেন্ট সেক্টরকে বাংলাদেশের বৈদেশিক আয়ের অন্যতম খাত উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এ খাত বৈদেশিক মুদ্রা দেওয়ার পাশাপাশি বিপুল জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করেছে। এ খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত করে আরো আধুনিকায়ন করতে পারলে পাঁচ বছরে ২২ থেকে ৪৫ বিলিয়ন ডলার এ খাত থেকে আয় করা সম্ভব। তিনি বলেন, গার্মেন্ট সেক্টরের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় এখন সময়ের দাবি। অন্যান্য পণ্যের ম্যানুফ্যাকচারিং এবং রপ্তানির ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
পর্যটন শিল্প : পর্যটন শিল্পে বাংলাদেশের সোনালি সম্ভাবনা রয়েছে মন্তব্য করে তারেক বলেন, 'ব্রিটেনের সাফারি পার্কের মতো সুন্দরবনকে গড়ে তুলতে পারি আমরা। আর কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতকে নান্দনিক রূপে সাজিয়ে তুললে পৃথিবীর অন্যতম আকর্ষণীয় সমুদ্রসৈকতে পরিণত হবে এটি।'
শিল্পে পৃষ্ঠপোষকতা : ঢাকার ধোলাইখাল, বগুড়া ও সৈয়দপুরে ব্যক্তি উদ্যোগে ও দক্ষতায় যন্ত্রপাতি নির্মাণের উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, এসব ছোট কারখানাকে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা দিলে যন্ত্রপাতি নির্মাণের বিশাল শিল্প গড়ে উঠতে পারে দেশে। কৃষি খাত, কনস্ট্রাকশন, অটোমোবাইল ও জাহাজ নির্মাণসামগ্রীর বিরাট শিল্প গড়ে ওঠার সম্ভাবনার কথাও বলেন তিনি।
তথ্যপ্রযুক্তি : প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, 'ডাটা প্রসেসিং, কল সেন্টার, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে আমাদের তরুণদের যোগ্যতা অন্যান্য দেশের তরুণদের চেয়ে কম নয়। এ যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় সম্ভব।' এ ক্ষেত্রে আরেকটি সাবমেরিন কেব্লের প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করেন তিনি।
তারেক রহমান তাঁর বক্তব্যে পরিকল্পিত আবাসনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ১৫ কোটি মানুষের বাসস্থানের জন্য পরিকল্পিত আবাসনের বিকল্প নেই। বিদ্যুৎ উৎপাদনে সোলার সিস্টেম কাজে লাগানোর তাগিদ অনুভব করেন তিনি। জনগণের পানির চাহিদা পূরণে বর্ষার সময় পানি সংরক্ষণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন বিএনপির এই গুরুত্বপূর্ণ নেতা। পরে তিনি ঘুরে ঘুরে প্রতিটি টেবিলে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
সূত্র : বিডিনিউজ ও বাংলানিউজ।
No comments