অনুমতিপত্রের অপেক্ষায় স্নোডেন
এডওয়ার্ড স্নোডেনকে মস্কোর শেরেমেতোভা
বিমানবন্দরের ট্রানজিট এলাকা ছাড়ার অনুমতি দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেয়নি
রাশিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অনুমতিপত্রের অপেক্ষায়
ছিলেন স্নোডেন।
তাঁকে সাময়িক আশ্রয় দিতে রুশ সরকারের
প্রস্তুতি নেওয়ার খবরে দেশটির ওপর নতুন করে চাপ বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই স্নোডেনকে অনুমতিপত্র দেয়নি রুশ প্রশাসন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আরআইএ নভোস্তি গত বুধবার জানায়, রাশিয়ার কেন্দ্রীয় অভিবাসন বিভাগ স্নোডেনকে মস্কোর শেরেমেতোভা বিমানবন্দর ছাড়ার অনুমতি দিয়েছে। আশ্রয় চেয়ে করা স্নোডেনের আবেদনও বিবেচনা করা হচ্ছে জানানো হয়। তবে গতকাল স্নোডেন বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট এলাকাতেই অবস্থান করেছিলেন।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্নোডেনের বিষয়ে বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই ল্যাভরভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির টেলিফোনে আলোচনা হয়েছে। তবে স্নোডেনকে অনুমতিপত্র না দেওয়ার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক আছে কি না, সে ব্যাপারে কিছু জানায়নি মন্ত্রণালয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেন সাকি গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, স্নোডেন বিমানবন্দর এলাকা ছাড়ার সাময়িক অনুমতি পেতে যাচ্ছেন- এ খবর শুনে ল্যাভরভকে ফোন করেন কেরি। 'স্নোডেনকে বিমানবন্দর ছাড়তে দেওয়ার মতো পদক্ষেপ হবে গভীর হতাশাজনক। আমরা মনে করি, তাঁকে (স্নোডেন) যুক্তরাষ্ট্রেই ফিরে আসতে হবে।'
এদিকে মস্কোয় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিশেল ম্যাক ফাউল গতকাল টুইটবার্তায় স্নোডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন। যদিও দেশ দুটির মধ্যে প্রত্যর্পণ (বন্দি হস্তান্তর) চুক্তি নেই। এ প্রসঙ্গে ফাউল বলেন, "আমরা 'প্রত্যর্পণ' চাইছি না, শুধু স্নোডেনকে ফেরত চাইছি। আমরাও অনেককে রাশিয়ায় ফেরত পাঠিয়েছি।" সূত্র : এএফপি।
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আরআইএ নভোস্তি গত বুধবার জানায়, রাশিয়ার কেন্দ্রীয় অভিবাসন বিভাগ স্নোডেনকে মস্কোর শেরেমেতোভা বিমানবন্দর ছাড়ার অনুমতি দিয়েছে। আশ্রয় চেয়ে করা স্নোডেনের আবেদনও বিবেচনা করা হচ্ছে জানানো হয়। তবে গতকাল স্নোডেন বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট এলাকাতেই অবস্থান করেছিলেন।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্নোডেনের বিষয়ে বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেরগেই ল্যাভরভের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির টেলিফোনে আলোচনা হয়েছে। তবে স্নোডেনকে অনুমতিপত্র না দেওয়ার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক আছে কি না, সে ব্যাপারে কিছু জানায়নি মন্ত্রণালয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জেন সাকি গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, স্নোডেন বিমানবন্দর এলাকা ছাড়ার সাময়িক অনুমতি পেতে যাচ্ছেন- এ খবর শুনে ল্যাভরভকে ফোন করেন কেরি। 'স্নোডেনকে বিমানবন্দর ছাড়তে দেওয়ার মতো পদক্ষেপ হবে গভীর হতাশাজনক। আমরা মনে করি, তাঁকে (স্নোডেন) যুক্তরাষ্ট্রেই ফিরে আসতে হবে।'
এদিকে মস্কোয় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিশেল ম্যাক ফাউল গতকাল টুইটবার্তায় স্নোডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন। যদিও দেশ দুটির মধ্যে প্রত্যর্পণ (বন্দি হস্তান্তর) চুক্তি নেই। এ প্রসঙ্গে ফাউল বলেন, "আমরা 'প্রত্যর্পণ' চাইছি না, শুধু স্নোডেনকে ফেরত চাইছি। আমরাও অনেককে রাশিয়ায় ফেরত পাঠিয়েছি।" সূত্র : এএফপি।
No comments