ছুটির দিনে চোখে পড়ার মতো ভিড়, মূল্যছাড়ে আগ্রহ বেশি
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হওয়ার পর গতকাল শুক্রবারই ছিল প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন। আর ছুটির দিনে বেশ জমে ওঠে মেলা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) মাসব্যাপী এ যৌথ উদ্যোগের ১৮তম আয়োজন এটি।
আয়োজকেরা গতকাল জানিয়েছেন, উদ্বোধনের পর একটু একটু করে মেলা জমে উঠতে শুরু করেছে। ক্রেতা-দর্শনার্থীর ভিড়ও প্রতিদিন বাড়ছে। মেলা আয়োজক কমিটির সদস্যসচিব ও ইপিবির উপপরিচালক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, প্রথম ছুটির দিনে গতকাল মেলায় প্রত্যাশিত দর্শনার্থী সমাগম ঘটেছে।
প্রবেশপথের ইজারাদারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেলা উদ্বোধনের পরের দুই দিনে গড়ে ১৮ থেকে ১৯ হাজার দর্শনার্থী এসেছে। তবে গতকাল ছুটির দিন বলে শেষ পর্যন্ত এ সংখ্যা ৩০ থেকে ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে—এটাই তাঁদের প্রত্যাশা।
সত্যিই গতকাল মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে চোখে পড়ার মতো ভিড় দেখা যায়। অনেকে দল বেঁধে পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে ভিড়। তবে আসল বিষয় যেটি সেই বিক্রিবাট্টা শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত জমে ওঠেনি বলে জানালেন বিক্রেতারা। কারণ হিসেবে তাঁরা বললেন, দর্শনার্থীদের বেশির ভাগই আগে ঘুরে ঘুরে দেখছেন। বিভিন্ন দোকানে পণ্যের দামের পার্থক্য যাচাই করেও দেখছেন তাঁরা।
মেলা ঘুরে দেখা গেল, পণ্যের দামের ছাড়ের খোঁজখবর নিতেই ব্যস্ত অধিকাংশ দর্শনার্থী। তাই যেসব প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়ন বা স্টলে যত বেশি ছাড়, সেখানে ভিড় তত বেশি। তেমনি একটি প্যাভিলিয়ন ছিল তৈরি পোশাক বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান স্মার্টেক্স। প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপণন পরিচালক মুজিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মেলা উপলক্ষে তাঁদের প্রতিটি পোশাকে সর্বনিম্ন ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। বিক্রিও বেশ ভালো। মেলা উপলক্ষে তাঁরা বিছানার চাদর, নকশিকাঁথাসহ নতুন কিছু পণ্য বাজারে এনেছেন বলে জানালেন মুজিবুর রহমান।
গৃহস্থালি সামগ্রী কিয়ামের প্যাভিলিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বললেন, দর্শনার্থীর ভিড় অনেক হলেও বিক্রি আশানুরূপ হচ্ছে না। বেশির ভাগ ক্রেতারই দেশীয় পণ্যের চেয়ে বিদেশি পণ্যের প্রতি আকর্ষণ বেশি বলে মন্তব্য করলেন তিনি।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এর লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছাপিয়ে অনেকটা বৈকালিক বিনোদনকেন্দ্রও হয়ে উঠেছে। এই অভিজ্ঞতার আলোকে আয়োজক ও অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও মেলা প্রাঙ্গণে সময় কাটানোর ব্যবস্থা করেছেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়ন ও স্টলে ছিল বিনোদনের ছোটখাটো নানা আয়োজন। মেলায় আগত ব্যক্তিদের নজর কাড়তে প্যাভিলিয়ন বা স্টলের সাজ আকর্ষণীয় করে তুলতেও চেষ্টা কম নেই। প্রাণের সুদৃশ্য প্যাভিলিয়নের প্রবেশমুখে ছিল এ সময়ে শিশুদের সবচেয়ে প্রিয় কার্টুন চরিত্র ডোরেমন। বড়দের হাত ধরে মেলায় আসা অনেক শিশু ডোরেমনের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছে।
প্রবেশপথের ইজারাদারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেলা উদ্বোধনের পরের দুই দিনে গড়ে ১৮ থেকে ১৯ হাজার দর্শনার্থী এসেছে। তবে গতকাল ছুটির দিন বলে শেষ পর্যন্ত এ সংখ্যা ৩০ থেকে ৩৫ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে—এটাই তাঁদের প্রত্যাশা।
সত্যিই গতকাল মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে চোখে পড়ার মতো ভিড় দেখা যায়। অনেকে দল বেঁধে পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে ভিড়। তবে আসল বিষয় যেটি সেই বিক্রিবাট্টা শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত জমে ওঠেনি বলে জানালেন বিক্রেতারা। কারণ হিসেবে তাঁরা বললেন, দর্শনার্থীদের বেশির ভাগই আগে ঘুরে ঘুরে দেখছেন। বিভিন্ন দোকানে পণ্যের দামের পার্থক্য যাচাই করেও দেখছেন তাঁরা।
মেলা ঘুরে দেখা গেল, পণ্যের দামের ছাড়ের খোঁজখবর নিতেই ব্যস্ত অধিকাংশ দর্শনার্থী। তাই যেসব প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়ন বা স্টলে যত বেশি ছাড়, সেখানে ভিড় তত বেশি। তেমনি একটি প্যাভিলিয়ন ছিল তৈরি পোশাক বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান স্মার্টেক্স। প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় ও বিপণন পরিচালক মুজিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, মেলা উপলক্ষে তাঁদের প্রতিটি পোশাকে সর্বনিম্ন ২০ থেকে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। বিক্রিও বেশ ভালো। মেলা উপলক্ষে তাঁরা বিছানার চাদর, নকশিকাঁথাসহ নতুন কিছু পণ্য বাজারে এনেছেন বলে জানালেন মুজিবুর রহমান।
গৃহস্থালি সামগ্রী কিয়ামের প্যাভিলিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বললেন, দর্শনার্থীর ভিড় অনেক হলেও বিক্রি আশানুরূপ হচ্ছে না। বেশির ভাগ ক্রেতারই দেশীয় পণ্যের চেয়ে বিদেশি পণ্যের প্রতি আকর্ষণ বেশি বলে মন্তব্য করলেন তিনি।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা এর লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছাপিয়ে অনেকটা বৈকালিক বিনোদনকেন্দ্রও হয়ে উঠেছে। এই অভিজ্ঞতার আলোকে আয়োজক ও অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও মেলা প্রাঙ্গণে সময় কাটানোর ব্যবস্থা করেছেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্যাভিলিয়ন ও স্টলে ছিল বিনোদনের ছোটখাটো নানা আয়োজন। মেলায় আগত ব্যক্তিদের নজর কাড়তে প্যাভিলিয়ন বা স্টলের সাজ আকর্ষণীয় করে তুলতেও চেষ্টা কম নেই। প্রাণের সুদৃশ্য প্যাভিলিয়নের প্রবেশমুখে ছিল এ সময়ে শিশুদের সবচেয়ে প্রিয় কার্টুন চরিত্র ডোরেমন। বড়দের হাত ধরে মেলায় আসা অনেক শিশু ডোরেমনের পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছে।
No comments