বুদ্ধিজীবী দিবসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে সোচ্চার সবাই by ইসমাইল হোসেন
একাত্তরে স্বাধীন বাংলার বিজয়ের ঊষালগ্নে মিরপুরের মোল্লাপাড়ার ওসমান মোল্লাকে রাজাকাররা বাড়ি থেকে তুলে দেন পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে। এরপর তার আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ওসমান মোল্লার ভাতিজা রুহুল আমিন মোল্লা শুক্রবার মিরপুরের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে গণকবরে শ্রদ্ধা ও দোয়া করেন।
বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপকালে রুহুল আমিন বলেন, “রাজাকাররা ১৪ ডিসেম্বরের আগে তার চাচাকে বাড়ি থেকে ডেকে নেন। এরপর অনেক খুঁজেও তাকে আর পাওয়া যায়নি। রাজাকাররা না দেখালে দেশের এতো মানুষ খুন হতেন না, আমার চাচাও মরতেন না”।
এতো দিনেও কেন তার চাচা হত্যার বিচার হলো না- প্রশ্ন রেখে রুহুল আমিন বলেন, “রাজাকাররা যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, তাদের একশ’ বার বিচার হওয়া উচিত। তাদের বিচার হলে একটু শান্তি পাবো।”
চোখের জল মুছতে মুছতে এসব কথা বলেন রুহুল আমিন।
শুধু স্বজন হারানো রুহুল আমিনই নন, পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা দেশের যে মেধাবী সন্তানদের হত্যা করেছিল, সেই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে এসে হাজারো জনতা বিচার দাবি করেছেন একাত্তরের খুনি-যুদ্ধাপরাধীদের। শ্রদ্ধাবনত মানুষের কণ্ঠে বার বার উচ্চারিত হয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি।
একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বরের বর্বরতার দিনটি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছেন দেশবাসী। সদ্য স্বাধীন দেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য এই দিনে এবং এর আগে পরে হত্যা করা হয়েছিল এদেশের অগণিত বুদ্ধিজীবীকে।
দিনটি স্মরণে শুক্রবার সকাল ৮টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে শহীদবেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও সংসদ সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর পর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ। এরপর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আবারো ফুল দেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর পরই আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দেন দলীয় নেতাকর্মীরা। এরপর স্মৃতিসৌধ সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে জনতার ঢল নামে। আসেন বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ এমপি, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাংসদ রাশেদ খান মেনন, বিকল্পধারার বদরুদ্দোজা চৌধুরী, গণফোরামের ড. কামাল হোসেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সামাজিক ও পেশাজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা জানান বুদ্ধিজীবীদের।
শহীদবেদি ও গণকবরে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন একাত্তরের ডিসেম্বরে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের শিকার শহীদদের স্বজনরাও। উপস্থিত ছিলেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারাও।
স্মৃতিসৌধে আসা সবার হাতে ফুলের তোড়া, কালো ব্যানারে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে লেখা ‘বুদ্ধিজীবীর স্মরণে ভয় করি না মরণে’ বুদ্ধিজীবীদের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না’, ‘জামায়াত, শিবির, রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’ শিরোনামের ব্যানার। আর কণ্ঠে একাত্তরের ঘাতক রাজাকার, আলবদর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে স্লোগান, দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে স্মৃতিস্তম্ভের বেদিমূলে যাওয়ার অপেক্ষা।
মিরপুর বিদ্যা নিকেতনের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী তাবাসুম, টুম্পা এসেছিলো ফুল নিয়ে বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে। বাবা-মা আর শিক্ষকদের কাছে তারা শুনেছি একাত্তরের বুদ্ধিজীবীদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা।
এই দুই শিক্ষার্থী বলেছে, “যারা আমাদের বুদ্ধিমান মানুষদের হত্যা করেছে তাদের বিচার চাই”।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাশেদ খান মেনন এমপি সাংবাদিকদের বলেন, “বিজয়ের মাসে অন্তত একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে”।
স্কাইপিতে কথোপকথন নিয়ে আলোচনার পর ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগে বিচার প্রক্রিয়ায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে কিনা- জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি বলেন, আদালতে প্রকাশ্যে সাক্ষ্য ও জেরা হয়েছে। বিচারে কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। এখন শুধু রায়ের অপেক্ষা। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ-ধর্মান্ধদের রাজনীতি করতে দেওয়া যায় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত ত্বরান্বিত করার জন্য বাম দলগুলোর হরতাল রয়েছে ১৮ ডিসেম্বর। শহীদবেদিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সিপিবিসহ বিভিন্ন বাম সংগঠনগুলো বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা একাডেমী, বাসদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, এলডিপি, তরিকত ফেডারেশন, মহিলা আওয়ামী লীগ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রদল, ছাত্রফ্রন্ট, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, উদীচী, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, মহিলা পরিষদ, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ, জাতীয় যুব সংহতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের।
এতো দিনেও কেন তার চাচা হত্যার বিচার হলো না- প্রশ্ন রেখে রুহুল আমিন বলেন, “রাজাকাররা যে হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে, তাদের একশ’ বার বিচার হওয়া উচিত। তাদের বিচার হলে একটু শান্তি পাবো।”
চোখের জল মুছতে মুছতে এসব কথা বলেন রুহুল আমিন।
শুধু স্বজন হারানো রুহুল আমিনই নন, পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা দেশের যে মেধাবী সন্তানদের হত্যা করেছিল, সেই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে এসে হাজারো জনতা বিচার দাবি করেছেন একাত্তরের খুনি-যুদ্ধাপরাধীদের। শ্রদ্ধাবনত মানুষের কণ্ঠে বার বার উচ্চারিত হয়েছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি।
একাত্তরের ১৪ ডিসেম্বরের বর্বরতার দিনটি গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেছেন দেশবাসী। সদ্য স্বাধীন দেশ যাতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে, সে জন্য এই দিনে এবং এর আগে পরে হত্যা করা হয়েছিল এদেশের অগণিত বুদ্ধিজীবীকে।
দিনটি স্মরণে শুক্রবার সকাল ৮টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথমে শহীদবেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও সংসদ সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর পর স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ। এরপর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আবারো ফুল দেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর পরই আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ফুল দেন দলীয় নেতাকর্মীরা। এরপর স্মৃতিসৌধ সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণে জনতার ঢল নামে। আসেন বিরোধী দলের নেতা খালেদা জিয়া। তার সঙ্গে ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ এমপি, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাংসদ রাশেদ খান মেনন, বিকল্পধারার বদরুদ্দোজা চৌধুরী, গণফোরামের ড. কামাল হোসেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদার, সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, সামাজিক ও পেশাজীবীসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ শ্রদ্ধা জানান বুদ্ধিজীবীদের।
শহীদবেদি ও গণকবরে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন একাত্তরের ডিসেম্বরে পাকিস্তানি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের শিকার শহীদদের স্বজনরাও। উপস্থিত ছিলেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারাও।
স্মৃতিসৌধে আসা সবার হাতে ফুলের তোড়া, কালো ব্যানারে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে লেখা ‘বুদ্ধিজীবীর স্মরণে ভয় করি না মরণে’ বুদ্ধিজীবীদের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না’, ‘জামায়াত, শিবির, রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’ শিরোনামের ব্যানার। আর কণ্ঠে একাত্তরের ঘাতক রাজাকার, আলবদর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে স্লোগান, দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে স্মৃতিস্তম্ভের বেদিমূলে যাওয়ার অপেক্ষা।
মিরপুর বিদ্যা নিকেতনের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রী তাবাসুম, টুম্পা এসেছিলো ফুল নিয়ে বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে। বাবা-মা আর শিক্ষকদের কাছে তারা শুনেছি একাত্তরের বুদ্ধিজীবীদের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের কথা।
এই দুই শিক্ষার্থী বলেছে, “যারা আমাদের বুদ্ধিমান মানুষদের হত্যা করেছে তাদের বিচার চাই”।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাশেদ খান মেনন এমপি সাংবাদিকদের বলেন, “বিজয়ের মাসে অন্তত একজন যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে”।
স্কাইপিতে কথোপকথন নিয়ে আলোচনার পর ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি নিজামুল হকের পদত্যাগে বিচার প্রক্রিয়ায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে কিনা- জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এমপি বলেন, আদালতে প্রকাশ্যে সাক্ষ্য ও জেরা হয়েছে। বিচারে কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। এখন শুধু রায়ের অপেক্ষা। বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ-ধর্মান্ধদের রাজনীতি করতে দেওয়া যায় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দ্রুত ত্বরান্বিত করার জন্য বাম দলগুলোর হরতাল রয়েছে ১৮ ডিসেম্বর। শহীদবেদিতে শ্রদ্ধা জানানো শেষে সিপিবিসহ বিভিন্ন বাম সংগঠনগুলো বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করে।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা একাডেমী, বাসদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, এলডিপি, তরিকত ফেডারেশন, মহিলা আওয়ামী লীগ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্রদল, ছাত্রফ্রন্ট, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, উদীচী, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, মহিলা পরিষদ, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ, জাতীয় যুব সংহতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের।
No comments