পদ্মা সেতু- বিশ্বব্যাংকের দ্বিতীয় দল আসছে নভেম্বরে
পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের দ্বিতীয় প্রতিনিধিদলটি আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় আসবে বলে জানিয়েছেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব ইকবাল মাহমুদ। তিনি জানান, এবারের দলটি আসবে মূলত পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা করতে।
সচিবালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠকের পর ইআরডি সচিব সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
সম্প্রতি জাপানে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাধারণ সভায় যোগ দেন অর্থমন্ত্রী। ইআরডি সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদলও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। সভা শেষে গত মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী এবং গতকাল ইআরডি সচিব ও গভর্নর দেশে ফেরেন।
ইকবাল মাহমুদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘জাপানে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের সাধারণ সভার পাশাপাশি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপান আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার (জাইকা) সঙ্গেও বৈঠক হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তদন্ত ও সেতু বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলা। তারাও দ্বিমত পোষণ করেনি।’ তিনি বলেন, সবার সঙ্গে কথা বলে যা মনে হয়েছে, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই বিশ্বব্যাংকের দ্বিতীয় দলটি ঢাকায় আসবে।
জানা গেছে, প্রকল্প বাস্তবায়ন-প্রক্রিয়া নিয়ে যে দলটি আলোচনা করবে, ওই দলে থাকবেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক পরিচালক জ্যাক স্ট্রেইন, সংস্থার এদেশীয় পরিচালক অ্যালেন গোল্ডস্টেইন ও পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঋণ কার্যক্রমে বিশ্বব্যাংকের দলনেতা মাসুদ আহমেদ।
পদ্মা সেতুর তদন্ত ও বাস্তবায়ন একসঙ্গে চলা বিষয়ে গত বুধবার অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পে তদন্ত ও বাস্তবায়ন-প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলুক—এটা আমাদের চাওয়া।’ বিষয়টি উল্লেখ করা হলে ইআরডি সচিব বলেন, ‘আমরা যেভাবে চাচ্ছি, তারাও সেভাবেই রাজি হতে পারে।’
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের একটি দল দুদকের তদন্তের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে গেছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ পেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলে সচিবালয়ে বুধবার সাংবাদিকদের জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিশ্বব্যাংককে তথ্য সরবরাহ করতে বলেছে। দুদক যেদিন সেগুলো পাবে, সেদিনই প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) দাখিল করা হবে।
সম্প্রতি জাপানে বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সাধারণ সভায় যোগ দেন অর্থমন্ত্রী। ইআরডি সচিব, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদলও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। সভা শেষে গত মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রী এবং গতকাল ইআরডি সচিব ও গভর্নর দেশে ফেরেন।
ইকবাল মাহমুদ সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘জাপানে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের সাধারণ সভার পাশাপাশি এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপান আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থার (জাইকা) সঙ্গেও বৈঠক হয়েছে। আমাদের দাবি ছিল তদন্ত ও সেতু বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলা। তারাও দ্বিমত পোষণ করেনি।’ তিনি বলেন, সবার সঙ্গে কথা বলে যা মনে হয়েছে, নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই বিশ্বব্যাংকের দ্বিতীয় দলটি ঢাকায় আসবে।
জানা গেছে, প্রকল্প বাস্তবায়ন-প্রক্রিয়া নিয়ে যে দলটি আলোচনা করবে, ওই দলে থাকবেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক পরিচালক জ্যাক স্ট্রেইন, সংস্থার এদেশীয় পরিচালক অ্যালেন গোল্ডস্টেইন ও পদ্মা সেতু প্রকল্পে ঋণ কার্যক্রমে বিশ্বব্যাংকের দলনেতা মাসুদ আহমেদ।
পদ্মা সেতুর তদন্ত ও বাস্তবায়ন একসঙ্গে চলা বিষয়ে গত বুধবার অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘পদ্মা সেতু প্রকল্পে তদন্ত ও বাস্তবায়ন-প্রক্রিয়া একসঙ্গে চলুক—এটা আমাদের চাওয়া।’ বিষয়টি উল্লেখ করা হলে ইআরডি সচিব বলেন, ‘আমরা যেভাবে চাচ্ছি, তারাও সেভাবেই রাজি হতে পারে।’
সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকের একটি দল দুদকের তদন্তের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে গেছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ পেলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে বলে সচিবালয়ে বুধবার সাংবাদিকদের জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিশ্বব্যাংককে তথ্য সরবরাহ করতে বলেছে। দুদক যেদিন সেগুলো পাবে, সেদিনই প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন (এফআইআর) দাখিল করা হবে।
No comments