কেপিকে মুক্তি দিল শ্রীলঙ্কা সরকার
শ্রীলঙ্কা কর্তৃপক্ষ সাবেক বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন লিবারেশন টাইগারস অব তামিল ইলমের (এলটিটিই) নেতা সেলভারাসা পাথমানাথানকে (৫৮) মুক্তি দিয়েছে। গত বুধবার সেনাবাহিনীর হেফাজত থেকে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। তামিল এ নেতা 'কেপি' নামেও পরিচিত।
এলটিটিইর প্রধান প্রভাকরণের মৃত্যুর পর পাথমানাথানকে দলের প্রধান নেতা নির্বাচিত করা হয়। তিনি সংগঠনের জন্য অস্ত্র কিনতেন। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজিব গান্ধীর হত্যার ঘটনায় তামিল এ নেতা জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
শ্রীলঙ্কার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক গণমাধ্যম কেন্দ্রের প্রধান লক্ষ্মণ হুলুগালে বিবিসিকে জানান, পাথমানাথানের বিরুদ্ধে আর কোনো অভিযোগ নেই, কোনো মামলাও নেই। সরকারের সংস্কারমূলক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। হুলুগালে বলেন, 'যে মানুষটি আগে আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করতেন এখন তিনিই দেশের উন্নয়নমূলক কাজে তামিলদের নেতৃত্ব দেবেন। এটা আমাদের বড় অর্জন।' ২০০৯ সালের মে মাসে শ্রীলঙ্কা সরকারের সঙ্গে তামিলদের ৩৭ বছরব্যাপী যুদ্ধ শেষ হয়। ওই সময় বেশির ভাগ তামিল নেতাই নিহত হন। ওই বছর আগস্টে পাথমানাথানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে শ্রীলঙ্কা সরকার মুক্তি দিলেও পুলিশের আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারপোলের 'ওয়ান্টেড' তালিকায় এখনো পাথমানাথানের নাম রয়েছে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
শ্রীলঙ্কার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক গণমাধ্যম কেন্দ্রের প্রধান লক্ষ্মণ হুলুগালে বিবিসিকে জানান, পাথমানাথানের বিরুদ্ধে আর কোনো অভিযোগ নেই, কোনো মামলাও নেই। সরকারের সংস্কারমূলক পদক্ষেপের অংশ হিসেবে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। হুলুগালে বলেন, 'যে মানুষটি আগে আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করতেন এখন তিনিই দেশের উন্নয়নমূলক কাজে তামিলদের নেতৃত্ব দেবেন। এটা আমাদের বড় অর্জন।' ২০০৯ সালের মে মাসে শ্রীলঙ্কা সরকারের সঙ্গে তামিলদের ৩৭ বছরব্যাপী যুদ্ধ শেষ হয়। ওই সময় বেশির ভাগ তামিল নেতাই নিহত হন। ওই বছর আগস্টে পাথমানাথানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে শ্রীলঙ্কা সরকার মুক্তি দিলেও পুলিশের আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারপোলের 'ওয়ান্টেড' তালিকায় এখনো পাথমানাথানের নাম রয়েছে। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments