বাছাই কমিটি থেকে নাম প্রত্যাহার তাহসিনার
গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগে চেয়ারম্যানের প্রস্তাবিত সিলেকশন (বাছাই) কমিটি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিজের নাম প্রত্যাহার করেছেন পরিচালনা পর্ষদ সদস্য তাহসিনা খাতুন। গতকাল বৃহস্পতিবার গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান খন্দকার মোজাম্মেল হক বরাবর তিনি এ-সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছেন।
চিঠিতে তিনি বলেন, ‘গ্রামীণ ব্যাংকের ৮৪ লাখ সদস্যের স্বার্থ বিবেচনা করে ৯৩তম বোর্ড সভায় অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়ারম্যান করে যে সিলেকশন কমিটি গঠন করা হয়েছিল, আমরা সেই কমিটিকেই গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি নিয়োগের উদ্দেশ্যে একমাত্র ও সবচেয়ে উপযুক্ত কমিটি বলে মনে করি।’
চিঠির শেষাংশে চেয়ারম্যানের সিলেকশন কমিটিকে ‘মনগড়া’ উল্লেখ করে সেই কমিটির সদস্য হিসেবে নিজের নাম প্রত্যাখ্যান করেন তাহসিনা খাতুন।
গত ১১ অক্টোবর গ্রামীণ ব্যাংকের সচিব আকতার হোসেন সিলেকশন কমিটির সদস্যদের কাছে চিঠি দেন। এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর পরিচালনা পর্ষদের ৯৭তম সভায় চেয়ারম্যান একতরফাভাবে সিলেকশন কমিটির প্রস্তাব করেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যানের প্রস্তাবিত সিলেকশন কমিটিতে চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন জাতিসংঘ উদ্বাস্তুবিষয়ক হাইকমিশনের সাবেক কর্মকর্তা সামছুল বারী। অন্য সদস্যরা হলেন ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফিন্যান্সের নির্বাহী পরিচালক বাকী খলিলী, আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা শিরীন শেখ মইনুদ্দিন, ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালক এম শাহ আলম সরোয়ার ও পর্ষদ সদস্য তাহসিনা খাতুন।
গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অপর সদস্য বাকী খলিলীও সিলেকশন কমিটিতে থাকতে চান না। ইতিমধ্যে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে তা জানিয়ে দিয়েছেন বলে একটি দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর পরিচালনা পর্ষদের সভায় ঋণগ্রহীতা সদস্যরা আবারও ড. ইউনূসকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট সিলেকশন কমিটির প্রস্তাব করেন। তাঁঁদের প্রস্তাবিত অন্য সদস্যরা হলেন আকবর আলি খান, খালেদ শামস, কামরুল হাসান ও বর্তমান বোর্ড সদস্য তাহসিনা খাতুন।
কিন্তু ঋণগ্রহীতা সদস্যদের সিলেকশন কমিটি না মেনে চেয়ারম্যান নিজের পছন্দমতো কমিটি প্রস্তাব করেন। আর চেয়ারম্যানের প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে আপত্তি করেন সদস্যরা।
গত ২ আগস্ট গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশের ১৪ ধারায় সংশোধনী প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হয়। পরে তা জাতীয় সংসদে পাস হয়। সংশোধনী অনুযায়ী, পরিচালনা পর্ষদের পরামর্শ নিয়ে সিলেকশন কমিটি গঠন করবেন চেয়ারম্যান।
চিঠির শেষাংশে চেয়ারম্যানের সিলেকশন কমিটিকে ‘মনগড়া’ উল্লেখ করে সেই কমিটির সদস্য হিসেবে নিজের নাম প্রত্যাখ্যান করেন তাহসিনা খাতুন।
গত ১১ অক্টোবর গ্রামীণ ব্যাংকের সচিব আকতার হোসেন সিলেকশন কমিটির সদস্যদের কাছে চিঠি দেন। এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর পরিচালনা পর্ষদের ৯৭তম সভায় চেয়ারম্যান একতরফাভাবে সিলেকশন কমিটির প্রস্তাব করেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যানের প্রস্তাবিত সিলেকশন কমিটিতে চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন জাতিসংঘ উদ্বাস্তুবিষয়ক হাইকমিশনের সাবেক কর্মকর্তা সামছুল বারী। অন্য সদস্যরা হলেন ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফিন্যান্সের নির্বাহী পরিচালক বাকী খলিলী, আমেরিকান এক্সপ্রেস ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা শিরীন শেখ মইনুদ্দিন, ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালক এম শাহ আলম সরোয়ার ও পর্ষদ সদস্য তাহসিনা খাতুন।
গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অপর সদস্য বাকী খলিলীও সিলেকশন কমিটিতে থাকতে চান না। ইতিমধ্যে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে তা জানিয়ে দিয়েছেন বলে একটি দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ২০ সেপ্টেম্বর পরিচালনা পর্ষদের সভায় ঋণগ্রহীতা সদস্যরা আবারও ড. ইউনূসকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট সিলেকশন কমিটির প্রস্তাব করেন। তাঁঁদের প্রস্তাবিত অন্য সদস্যরা হলেন আকবর আলি খান, খালেদ শামস, কামরুল হাসান ও বর্তমান বোর্ড সদস্য তাহসিনা খাতুন।
কিন্তু ঋণগ্রহীতা সদস্যদের সিলেকশন কমিটি না মেনে চেয়ারম্যান নিজের পছন্দমতো কমিটি প্রস্তাব করেন। আর চেয়ারম্যানের প্রস্তাবিত কমিটি নিয়ে আপত্তি করেন সদস্যরা।
গত ২ আগস্ট গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশের ১৪ ধারায় সংশোধনী প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হয়। পরে তা জাতীয় সংসদে পাস হয়। সংশোধনী অনুযায়ী, পরিচালনা পর্ষদের পরামর্শ নিয়ে সিলেকশন কমিটি গঠন করবেন চেয়ারম্যান।
No comments