হাসতে মানা!
হাসতে মানা। তবে তা বাস্তবে নয়, ছবিতে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে গাড়িচালকদের লাইসেন্সে ব্যবহূত ছবিতে হাসিমুখ ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু নিউ জার্সির অনেক বাসিন্দা এ সিদ্ধান্তে নাখোশ।
নিউ জার্সির মোটর যান কমিশনের কর্মকর্তারা গাড়িচালকদের লাইসেন্সে ব্যবহূত ছবির ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছেন। তাঁদের মতে, চালকদের লাইসেন্সে ব্যবহূত ছবিতে বাড়তি অভিব্যক্তি থাকলে ছবি শনাক্ত করার বিষয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। এর মধ্যে হাসিমুখও বিপত্তি ঘটায়।
নিউ জার্সিতে গাড়িচালকদের পরিচয় যাচাইয়ের জন্য বিশেষ ধরনের একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে কর্তৃপক্ষ। এ ক্ষেত্রে গাড়িচালকদের লাইসেন্সে ব্যবহূত হাসিমুখ ছবি শনাক্ত করতে বিপত্তি ঘটায়।
গত মাসে এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে কমিশনের মুখপাত্র এলসি কফি বলেন, চালকদের ছবির ক্ষেত্রে কেবল বলা হয়েছে যে এমন ছবি দেওয়া যাবে না, যা দেখলে মনে হবে লটারিতে তিনি ৫০ লাখ ডলার পেয়েছেন।
কিন্তু কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন নিউ জার্সির বেশির ভাগ নাগরিক। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত একটি জরিপ থেকে দেখা গেছে, নিউ জার্সির প্রতি ১০ জনের ছয়জনই এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করেননি। সেখানকার প্রায় দেড় হাজার ভোটারের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করে কুইনিপিক বিশ্ববিদ্যালয়। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিয়েছেন নিউ জার্সির মাত্র ১৭ শতাংশ ভোটার। রয়টার্স।
নিউ জার্সিতে গাড়িচালকদের পরিচয় যাচাইয়ের জন্য বিশেষ ধরনের একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে কর্তৃপক্ষ। এ ক্ষেত্রে গাড়িচালকদের লাইসেন্সে ব্যবহূত হাসিমুখ ছবি শনাক্ত করতে বিপত্তি ঘটায়।
গত মাসে এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে কমিশনের মুখপাত্র এলসি কফি বলেন, চালকদের ছবির ক্ষেত্রে কেবল বলা হয়েছে যে এমন ছবি দেওয়া যাবে না, যা দেখলে মনে হবে লটারিতে তিনি ৫০ লাখ ডলার পেয়েছেন।
কিন্তু কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন নিউ জার্সির বেশির ভাগ নাগরিক। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রকাশিত একটি জরিপ থেকে দেখা গেছে, নিউ জার্সির প্রতি ১০ জনের ছয়জনই এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করেননি। সেখানকার প্রায় দেড় হাজার ভোটারের ওপর এই জরিপ পরিচালনা করে কুইনিপিক বিশ্ববিদ্যালয়। কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিয়েছেন নিউ জার্সির মাত্র ১৭ শতাংশ ভোটার। রয়টার্স।
No comments