চরাচর-বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের রঙিন ম্যুরাল চিত্র by ফখরে আলম
যশোরে নির্মাণ করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ম্যুরাল চিত্র। এটিই দেশের সবচেয়ে বড় ম্যুরাল চিত্র। ১৬ ফুট লম্বা ও ১৪ ফুট চওড়া ২২৪ বর্গফুটের এই ম্যুরাল চিত্রে বঙ্গবন্ধু তর্জনী তুলে ভাষণ দিচ্ছেন। রেসকোর্স ময়দান ঠাসা মুক্তিকামী জনতা তাঁর সেই ভাষণ শুনছে।
শহরের বকুলতলা মোড়ে নির্মিত এই ম্যুরাল চিত্রটি দেখার জন্য অনেকেই আসে। এবার ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা এই ম্যুরালে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
জেলা প্রশাসন এই ম্যুরাল চিত্র নির্মাণের উদ্যোক্তা। ঢাকার চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক শিল্পী আবদুল আজিজ এই ম্যুরালটি তৈরি করেছেন। এ প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, গ্লেজি টাইলসের বিভিন্ন রঙের টুকরা দিয়ে এটি চিত্রায়িত করা হয়েছে। চারজন সহযোগী নিয়ে দীর্ঘ ৩৫ দিন অবিরাম পরিশ্রম করে এর নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। শিল্পী আরো বললেন, 'এটিই দেশের সবচেয়ে বড় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ম্যুরাল চিত্র। এর আগে এত বড় ম্যুরাল অন্য কোথাও নির্মাণ করা হয়নি। ৭ মার্চের সাদা-কালো ছবি আমরা দেখতে পাই। কিন্তু ম্যুরালটি করা হয়েছে রঙিন। এই ম্যুরালের মধ্যে তাঁকে অত্যন্ত প্রাণবন্ত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ঐতিহাসিক ওই ভাষণে ব্যাকগ্রাউন্ডের মুখগুলোর চেয়ে বঙ্গবন্ধুকে বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে।' শিল্পী আরো বলেন, 'নতুন প্রজন্মের সন্তানরা এই ম্যুরাল দেখে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধায় আপ্লুত হবেন বলে আমি মনে করি।' সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ম্যুরাল চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ হলেও এর সৌন্দর্য বৃদ্ধির কাজ এখনো শেষ হয়নি। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'এটি দেশের সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ম্যুরাল। এই ম্যুরালে বঙ্গবন্ধু জীবন্ত হয়ে আছেন। এটি নির্মাণ করতে চার লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে।'
ফখরে আলম
জেলা প্রশাসন এই ম্যুরাল চিত্র নির্মাণের উদ্যোক্তা। ঢাকার চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক শিল্পী আবদুল আজিজ এই ম্যুরালটি তৈরি করেছেন। এ প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, গ্লেজি টাইলসের বিভিন্ন রঙের টুকরা দিয়ে এটি চিত্রায়িত করা হয়েছে। চারজন সহযোগী নিয়ে দীর্ঘ ৩৫ দিন অবিরাম পরিশ্রম করে এর নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। শিল্পী আরো বললেন, 'এটিই দেশের সবচেয়ে বড় বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ম্যুরাল চিত্র। এর আগে এত বড় ম্যুরাল অন্য কোথাও নির্মাণ করা হয়নি। ৭ মার্চের সাদা-কালো ছবি আমরা দেখতে পাই। কিন্তু ম্যুরালটি করা হয়েছে রঙিন। এই ম্যুরালের মধ্যে তাঁকে অত্যন্ত প্রাণবন্ত করে উপস্থাপন করা হয়েছে। ঐতিহাসিক ওই ভাষণে ব্যাকগ্রাউন্ডের মুখগুলোর চেয়ে বঙ্গবন্ধুকে বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে।' শিল্পী আরো বলেন, 'নতুন প্রজন্মের সন্তানরা এই ম্যুরাল দেখে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধায় আপ্লুত হবেন বলে আমি মনে করি।' সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ম্যুরাল চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ হলেও এর সৌন্দর্য বৃদ্ধির কাজ এখনো শেষ হয়নি। এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, 'এটি দেশের সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ম্যুরাল। এই ম্যুরালে বঙ্গবন্ধু জীবন্ত হয়ে আছেন। এটি নির্মাণ করতে চার লাখ টাকার মতো খরচ হয়েছে।'
ফখরে আলম
No comments