এশিয়ার বুকারে আর স্পন্সর করবে না ম্যান
এশিয়ার বুকার হিসেবে বিবেচিত ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কারে আর অর্থ সংস্থান করবে না ম্যান গ্রুপ। ২০১২ সালের ম্যান বুকার পুরস্কারজয়ীর নাম ঘোষণার একদিন পরে গত বুধবার এ সিদ্ধান্তের কথা জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
তারা গত ছয় বছর ধরে এশিয়ার পুরস্কারটিতে অর্থ সংস্থান করে আসছিল। আয়োজকরা জানিয়েছেন, সাহিত্যে এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কারটি যাতে বহাল থাকে সে লক্ষ্যে তাঁরা নতুন স্পন্সর জোগাড়ের চেষ্টা করছেন।
ইংরেজি সাহিত্যের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় বুকার পুরস্কারের ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। এটি 'বুকার ম্যাককোনেল পুরস্কার' নামে যাত্রা শুরু করে ১৯৬৮ সালে। বুকার ম্যাককোনেল কম্পানি এর অর্থ সংস্থান করায় পুরস্কারটির নাম রাখা হয় কম্পানির নামে। পরে এটি শুধু 'বুকার' হিসেবেই খ্যাতি পায়। ২০০০ সাল থেকে পুরস্কারটিতে অর্থ সংস্থান করে আসছে ব্রিটেনভিত্তিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ম্যান বুকার গ্রুপ। গ্রুপের নামে সেই থেকে পুরস্কারের নাম হয় 'ম্যান বুকার' সাহিত্য পুরস্কার।
পরে এশিয়ার সাহিত্যকে উৎসাহ দেওয়ার লক্ষ্যে একই কম্পানির অর্থে ২০০৭ সাল থেকে ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। এশিয়ার লেখকদের রচিত ইংরেজি বা ইংরেজিতে অনূদিত উপন্যাসের ওপর এ পুরস্কার দেওয়া হয়। গ্রুপটি জানিয়েছে, এ বছরের পুরস্কার দেওয়ার পর তারা আর অর্থ সংস্থান করবে না। ২০১২ সালের এই পুরস্কারটি প্রদান করা হবে আগামী বছর মার্চে।
সাহিত্যে এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কারের আয়োজকরা জানিয়েছেন, তাঁরা পুরস্কারটির জন্য নতুন স্পন্সর খুঁজছেন। পুরস্কার কমিটির নির্বাহী পরিচালক ডেভিড পার্কার এক বিবৃতিতে বলেন, 'আমরা নতুন স্পন্সর খুঁজছি। আমরা নিশ্চিত, এশিয়ার ফিকশন এখন বৈশ্বিক নেতৃত্ব অর্জনের পথে এগিয়ে যাবে এবং তার স্বীকৃতি আদায় করে নেবে।'
ম্যান গ্রুপের এক মুখপাত্র সাংবাদিকদের জানান, তাঁরা এখন শুধু ম্যান বুকার পুরস্কারেই অর্থ সংস্থান বহাল রাখবে। এ বছর এ পুরস্কার পেয়েছেন ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক হিলারি ম্যানটেল। গত বছর দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক কিয়ুং সুক শিন তাঁর 'প্লিজ লুক আফটার মাম' উপন্যাসের জন্য ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার পান। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
ইংরেজি সাহিত্যের ক্ষেত্রে শীর্ষস্থানীয় বুকার পুরস্কারের ইতিহাস বেশ দীর্ঘ। এটি 'বুকার ম্যাককোনেল পুরস্কার' নামে যাত্রা শুরু করে ১৯৬৮ সালে। বুকার ম্যাককোনেল কম্পানি এর অর্থ সংস্থান করায় পুরস্কারটির নাম রাখা হয় কম্পানির নামে। পরে এটি শুধু 'বুকার' হিসেবেই খ্যাতি পায়। ২০০০ সাল থেকে পুরস্কারটিতে অর্থ সংস্থান করে আসছে ব্রিটেনভিত্তিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ম্যান বুকার গ্রুপ। গ্রুপের নামে সেই থেকে পুরস্কারের নাম হয় 'ম্যান বুকার' সাহিত্য পুরস্কার।
পরে এশিয়ার সাহিত্যকে উৎসাহ দেওয়ার লক্ষ্যে একই কম্পানির অর্থে ২০০৭ সাল থেকে ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। এশিয়ার লেখকদের রচিত ইংরেজি বা ইংরেজিতে অনূদিত উপন্যাসের ওপর এ পুরস্কার দেওয়া হয়। গ্রুপটি জানিয়েছে, এ বছরের পুরস্কার দেওয়ার পর তারা আর অর্থ সংস্থান করবে না। ২০১২ সালের এই পুরস্কারটি প্রদান করা হবে আগামী বছর মার্চে।
সাহিত্যে এশিয়ার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কারের আয়োজকরা জানিয়েছেন, তাঁরা পুরস্কারটির জন্য নতুন স্পন্সর খুঁজছেন। পুরস্কার কমিটির নির্বাহী পরিচালক ডেভিড পার্কার এক বিবৃতিতে বলেন, 'আমরা নতুন স্পন্সর খুঁজছি। আমরা নিশ্চিত, এশিয়ার ফিকশন এখন বৈশ্বিক নেতৃত্ব অর্জনের পথে এগিয়ে যাবে এবং তার স্বীকৃতি আদায় করে নেবে।'
ম্যান গ্রুপের এক মুখপাত্র সাংবাদিকদের জানান, তাঁরা এখন শুধু ম্যান বুকার পুরস্কারেই অর্থ সংস্থান বহাল রাখবে। এ বছর এ পুরস্কার পেয়েছেন ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক হিলারি ম্যানটেল। গত বছর দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক কিয়ুং সুক শিন তাঁর 'প্লিজ লুক আফটার মাম' উপন্যাসের জন্য ম্যান এশিয়ান সাহিত্য পুরস্কার পান। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments