শিক্ষকদের দাবি
শিক্ষক সমিতি তাদের ২১ দফা বাস্তবায়নের জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীদের মহাসমাবেশ থেকে আল্টিমেটাম দিয়ে শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলেছেন, এ সময়ের মধ্যে তাঁদের দাবি বাস্তবায়িত না হলে বেসরকারী স্কুল,
কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে লাগাতার ধর্মঘটসহ আরও কঠোর কর্মসূচী দেয়া হবে। বর্তমান সরকার শুরু থেকে শিক্ষার আলো সমাজের সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট। এক্ষেত্রে সরকার ‘হাতে কলমে শিক্ষা’ বা ‘প্রয়োজনীয় শিক্ষা’র ওপরও গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ পরিবার, সমাজ ও জাতির উন্নয়নে যে ধরনের শিক্ষার প্রয়োজন তার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে সরকার ইতোমধ্যে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক জাতীয় শিক্ষানীতির কথা ঘোষণা করেছে। সরকারের এ শিক্ষানীতি ইতোমধ্যে দেশ-বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। তবে যোগ্য শিক্ষক ছাড়া জাতীয় শিক্ষানীতির সঠিক বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। এ কারণে শিক্ষকদের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি ও চাকরির পূর্ণাঙ্গ নিশ্চয়তা প্রয়োজন।
শিক্ষা জাতির মেরুদ- এবং এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান সরকার শুরু থেকে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল। গত কয়েক বছরে দেশে সর্বস্তরে শিক্ষার ব্যাপক বিস্তার হয়েছে। সরকারী শিক্ষার পাশপাশি শহর ও গ্রামাঞ্চলে বিপুল সংখ্যক বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এ ধরনের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত সরকারী অনুদানের ব্যবস্থা করেছে। তবে গ্রামাঞ্চলে এমপিওভুক্ত অনেক স্কুলেই প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নেই; এগুলোতে সরকারী অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা লাভের প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করা হয়নি। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই অনিয়ম চলছে। এক্ষেত্রে শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উচিত, দেশে প্রতিটি বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যাবতীয় অনিয়ম দূর করার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া।
সরকারের উচিত জাতীয় শিক্ষানীতির পূর্ণ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেয়া। এছাড়া তারা বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির ২১ দফা দফা দাবির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন; শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনা করে দেখতে পারেন। জাতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এসব দাবি কতখানি যুক্তিসঙ্গত তা অবশ্যই বিচার-বিবেচনা করে দেখতে হবে। শিক্ষক সমিতি তাদের দাবি-দাওয়া আদায় না হলে বেসরকারী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লাগাতার ধর্মঘটের হুমকি দিয়েছে। তাদের এ ধরনের হুমকির ফলে শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এতে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ বিষয়ে সকলের অভিলম্বে সকলে আলোচনায় বসা উচিত।
শিক্ষা জাতির মেরুদ- এবং এ ক্ষেত্রে শিক্ষকদের গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান সরকার শুরু থেকে শিক্ষকদের দাবি-দাওয়ার প্রতি সহানুভূতিশীল। গত কয়েক বছরে দেশে সর্বস্তরে শিক্ষার ব্যাপক বিস্তার হয়েছে। সরকারী শিক্ষার পাশপাশি শহর ও গ্রামাঞ্চলে বিপুল সংখ্যক বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এ ধরনের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত সরকারী অনুদানের ব্যবস্থা করেছে। তবে গ্রামাঞ্চলে এমপিওভুক্ত অনেক স্কুলেই প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নেই; এগুলোতে সরকারী অনুদান ও সুযোগ-সুবিধা লাভের প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করা হয়নি। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই অনিয়ম চলছে। এক্ষেত্রে শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উচিত, দেশে প্রতিটি বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যাবতীয় অনিয়ম দূর করার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া।
সরকারের উচিত জাতীয় শিক্ষানীতির পূর্ণ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেয়া। এছাড়া তারা বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির ২১ দফা দফা দাবির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন; শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনা করে দেখতে পারেন। জাতীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এসব দাবি কতখানি যুক্তিসঙ্গত তা অবশ্যই বিচার-বিবেচনা করে দেখতে হবে। শিক্ষক সমিতি তাদের দাবি-দাওয়া আদায় না হলে বেসরকারী স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লাগাতার ধর্মঘটের হুমকি দিয়েছে। তাদের এ ধরনের হুমকির ফলে শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এতে বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ বিষয়ে সকলের অভিলম্বে সকলে আলোচনায় বসা উচিত।
No comments