বগুড়া রংপুর ও দিনাজপুর হরতালমুক্ত রাখার রহস্য কী?- আ’লীগের সমাবেশে প্রশ্ন
হরতাল আহ্বানকারীদের রাজপথে তেমন দেখা না গেলেও বরাবরের মতো রবিবার সকাল থেকে দিনব্যাপী হরতালবিরোধী মিছিল সমাবেশসহ নানা কর্মসূচী নিয়ে মাঠে সক্রিয় ও সতর্ক অবস্থানে ছিল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা-কর্মীরা।
হরতালবিরোধী বিভিন্ন কর্মসূচীতে আওয়ামী লীগ নেতারা প্রশ্ন রেখে বলেন, ইসলামী ও সমমনা ১২টি দলের ডাকা দেশব্যাপী হরতাল মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা) অবমাননার জন্য হলে বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুর এই তিন জেলা হরতালের আওতামুক্ত রাখার রহস্য কী? কার স্বার্থে ওই সব স্থানে হরতাল হয়নি জনগণ তা বুঝতে পেরেছে। অহেতুক নানা কর্মসূচী দিয়ে যারা দেশকে অচল করতে চায় তাদের প্রতিহত করারও আহ্বান জানান নেতারা।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিনব্যাপী ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা ভিড় জমান। মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মায়া বীরবিক্রম, সহ-সভাপতি মুকুল চৌধুরী, বজলুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল হক সবুজ, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম মিলনসহ মহানগরের কয়েশ’ নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, হরতালে যাতে কেউ কোন ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়েছে। তিনি বলেন, এটা ইসলাম ও মুসলমানের হরতাল নয়, এটা একটা ষড়যন্ত্র। বিশ্বব্যাংক যখন পূর্বের অবস্থা থেকে ফিরে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে ঠিক সে সময় হরতাল দিয়ে তারা নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
তিনি বলেন, হরতাল ইসলাম ও মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা) অবমাননার জন্য হলে বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুরে হরতাল দেয়া হয়নি কেন? অহেতুক নানা কর্মসূচী দিয়ে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় তাদের প্রতিহত করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে হরতালবিরোধী খ- খ- মিছিল বের করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ হরতালবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এছাড়া আওয়ামী লীগ ওলামা লীগ, আওয়ামী সমর্থিত জোট বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
এ সময় আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, আওয়ামী সমর্থিত জোটের আহ্বায়ক আব্দুল হক সবুজ, ওলামা লীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী ওই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে নেতৃত্ব দেন।
এদিকে রবিবার সকাল থেকে মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, ফার্মগেট, বাংলা মোটর, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, মতিঝিল এলাকায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সারাদিন অবস্থান নিয়েছিলেন। হরতালের নামে যাতে কেউ নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে জন্য সেজন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা করার জন্য তারা রাজপথে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিনব্যাপী ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা ভিড় জমান। মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন মায়া বীরবিক্রম, সহ-সভাপতি মুকুল চৌধুরী, বজলুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল হক সবুজ, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক সহিদুল ইসলাম মিলনসহ মহানগরের কয়েশ’ নেতা-কর্মী সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেন, হরতালে যাতে কেউ কোন ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে সে ব্যাপারে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নিয়েছে। তিনি বলেন, এটা ইসলাম ও মুসলমানের হরতাল নয়, এটা একটা ষড়যন্ত্র। বিশ্বব্যাংক যখন পূর্বের অবস্থা থেকে ফিরে পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন করতে সম্মত হয়েছে ঠিক সে সময় হরতাল দিয়ে তারা নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
তিনি বলেন, হরতাল ইসলাম ও মহানবী হযরত মুহাম্মদকে (সা) অবমাননার জন্য হলে বগুড়া, রংপুর ও দিনাজপুরে হরতাল দেয়া হয়নি কেন? অহেতুক নানা কর্মসূচী দিয়ে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় তাদের প্রতিহত করার জন্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এদিকে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে হরতালবিরোধী খ- খ- মিছিল বের করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ হরতালবিরোধী বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এছাড়া আওয়ামী লীগ ওলামা লীগ, আওয়ামী সমর্থিত জোট বিক্ষোভ সমাবেশ করে।
এ সময় আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, আওয়ামী সমর্থিত জোটের আহ্বায়ক আব্দুল হক সবুজ, ওলামা লীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসাইন বিন হেলালী ওই বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে নেতৃত্ব দেন।
এদিকে রবিবার সকাল থেকে মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, ফার্মগেট, বাংলা মোটর, শাহবাগ, প্রেসক্লাব, মতিঝিল এলাকায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সারাদিন অবস্থান নিয়েছিলেন। হরতালের নামে যাতে কেউ নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে জন্য সেজন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তা করার জন্য তারা রাজপথে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
No comments