টয়লেট একযোগে ফ্ল্যাশ
ঘড়ির কাঁটা সন্ধ্যা ঠিক সাড়ে ৭টায় স্থির হলে সবাই একসঙ্গে চাপ দেবে টয়লেটের কমোডের ফ্ল্যাশে। এমনটাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে শহরের বাসিন্দাদের। বিশেষ কোনো দিবস উপলক্ষে নয়, পয়োনিষ্কাশন প্রণালীতে জমে ওঠা আবর্জনা পানির প্রবল প্রবাহে দূর করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
উদ্যোগটি নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী বুলাওয়ের মেয়র থাবা মোয়ো। এ কাজ করা হবে সপ্তাহের প্রতি সোমবার।
বুলাওয়ে শহর কর্তৃপক্ষ এর বাসিন্দাদের সপ্তাহে মাত্র ৭২ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করে থাকে। পানিস্বল্পতার কারণে পয়োনিষ্কাশন প্রণালীতে আবর্জনা জমে ওঠে এবং তা স্থায়ী রূপ ধারণ করতে শুরু করে। ফলে পয়ঃনিষ্কাশন প্রণালী বিভিন্ন জায়গায় বন্ধ হয়ে যায় এবং তা পরিষ্কার করা বেশ কষ্টকর হয়ে ওঠে। এ কারণেই সব বাসাবাড়িতে একযোগে ফ্ল্যাসে চাপার এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নগরীর মেয়র থাবা মোয়ো বলেন, 'এখন থেকে প্রতি সোমবার আমরা এ কাজ করব। এতে করে পয়োনিষ্কাশন প্রণালীতে আর আবর্জনা জমতে পারবে না।' তিনি জানান, প্রতি সোমবার ঠিক সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সবাই ফ্ল্যাশে চাপ দেবে। নগরীর প্রধান প্রকৌশলী একযোগে ফ্ল্যাশচাপার পরামর্শ দিয়েছেন বলেও তিনি জানান। মেয়র আরো বলেন, 'এটা আমাদের জাতীয় সমস্যা। জিম্বাবুয়ের বেশির ভাগ নগরীতেই পানির সংকট রয়েছে। বর্ষা মৌসুম আসার আগ পর্যন্ত পানির সরবরাহ স্বাভাবিক হবে না। আমরা আশা করছি, বর্ষা মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হবে।'
দুর্বল পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণে জিম্বাবুয়েতে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ব্যাপক ভিত্তিতে রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। গত বছর অক্টোবরে দক্ষিণাঞ্চলীয় মাসভিঙ্গো ও কাদোমা নগরীতে ছয় হাজারের বেশি লোক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। যাদের বেশির ভাগই শিশু। চার বছর আগে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে চার হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং প্রায় এক লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়। সূত্র : স্কাই নিউজ।
বুলাওয়ে শহর কর্তৃপক্ষ এর বাসিন্দাদের সপ্তাহে মাত্র ৭২ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করে থাকে। পানিস্বল্পতার কারণে পয়োনিষ্কাশন প্রণালীতে আবর্জনা জমে ওঠে এবং তা স্থায়ী রূপ ধারণ করতে শুরু করে। ফলে পয়ঃনিষ্কাশন প্রণালী বিভিন্ন জায়গায় বন্ধ হয়ে যায় এবং তা পরিষ্কার করা বেশ কষ্টকর হয়ে ওঠে। এ কারণেই সব বাসাবাড়িতে একযোগে ফ্ল্যাসে চাপার এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নগরীর মেয়র থাবা মোয়ো বলেন, 'এখন থেকে প্রতি সোমবার আমরা এ কাজ করব। এতে করে পয়োনিষ্কাশন প্রণালীতে আর আবর্জনা জমতে পারবে না।' তিনি জানান, প্রতি সোমবার ঠিক সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সবাই ফ্ল্যাশে চাপ দেবে। নগরীর প্রধান প্রকৌশলী একযোগে ফ্ল্যাশচাপার পরামর্শ দিয়েছেন বলেও তিনি জানান। মেয়র আরো বলেন, 'এটা আমাদের জাতীয় সমস্যা। জিম্বাবুয়ের বেশির ভাগ নগরীতেই পানির সংকট রয়েছে। বর্ষা মৌসুম আসার আগ পর্যন্ত পানির সরবরাহ স্বাভাবিক হবে না। আমরা আশা করছি, বর্ষা মৌসুমে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হবে।'
দুর্বল পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণে জিম্বাবুয়েতে সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ব্যাপক ভিত্তিতে রোগ ছড়িয়ে পড়ছে। গত বছর অক্টোবরে দক্ষিণাঞ্চলীয় মাসভিঙ্গো ও কাদোমা নগরীতে ছয় হাজারের বেশি লোক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়। যাদের বেশির ভাগই শিশু। চার বছর আগে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে চার হাজার মানুষের মৃত্যু হয় এবং প্রায় এক লাখ মানুষ আক্রান্ত হয়। সূত্র : স্কাই নিউজ।
No comments