শরতের সতেজতায় by মেরীনা চৌধুরী
শরতে কিভাবে উজ্জ্বল ও হালকা মেকআপ করবেন সেই নিয়ে বিশেষ পরামর্শ। কম্প্যাক্ট পাউডার ভারি ফাউন্ডেশনের বদলে কম্প্যাক্ট পাউডার ব্যবহার করুন। কম্প্যাক্ট প্রেসড পাউডার এ সময়ের প্যাঁচপ্যাঁচে আবহাওয়ার জন্য উপযুক্ত। ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্ত ভাব, ঘেমে যাওয়ার সমস্যা কমাতে কম্প্যাক্ট পাউডার সাহায্য করে।
টার্চ আপ করার জন্যও কম্প্যাক্ট পাউডার কাজে দেয়। হ্যান্ড ব্যাগে ওয়েট টিস্যু, কম্প্যাক্ট পাউডার রাখবেন। ত্বক উজ্জ্বল রাখতে ও মেকআপ ফ্রেশ করতে সুবিধা হবে।
এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন
একান্তই ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে চাইলে এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন লাগাতে ভুলবেন না। এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন তৈলাক্তভাব কমাতে সাহায্য করে।
ত্বক পরিষ্কার করার পরে তুলো দিয়ে এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন লাগান। তারপর পরিষ্কার কাপড়ে আইস কিউব জড়িয়ে ত্বকের ওপর হালকা হাতে কয়েক সেকেন্ড ঘষুন।
ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশন
ভারি ফাউন্ডেশন কেকের মতো ত্বকের ওপর জমে যায়। ঘেমে গেলে ন্যাচারাল রিংকলস স্পষ্ট দেখা যায়। বর্ষাকালে ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশন ভাল কাজ করে। ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশনের সঙ্গে ১-২ ফোঁটা পানি মিশিয়ে নিন। একান্তই এই ধরনের ফাউন্ডেশন না পেলে কেক ফাউন্ডেশন বা প্যানিস্টিকে সামান্য পানি মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। তবে লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশনের থেকে কেক ফাউন্ডেশন আলাদ ধরনের। কেক ফাউন্ডেশন মসৃণ ও ম্যাট ফিনিশ তৈরি করতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত চকচকে ভাব নিয়ন্ত্রণ করতেও কেক ফাউন্ডেশন কাজে দেয়। সেজন্য ভিজে স্পাঞ্জ দিয়ে ফাউন্ডেশন লাগান। ফাউন্ডেশনের ওপর হালকা করে লুজ পাউডার লাগান। এতে মেকআপ বেশি স্থায়ী হয়। চোখের তলায় বেশি পাউডার লাগাবেন না। বলিরেখা স্পষ্ট হয়ে দেখা দেবে। অতিরিক্ত পাউডার তুলো দিয়ে ঝেরে ফেলুন।
হালকা ব্লাশ অন
ভিজে আবহাওয়ায় মেকআপে হালকা ব্লাশ অন উপযুক্ত। পাউডার ব্লাশার ন্যাচারাল লুক তৈরি করতে সাহায্য করবে। পিচ, ক্রিম রঙের ব্লাশার বেছে নিতে পারেন। কোন কারণে ভিজে গেলে টিস্যু দিয়ে হালকা করে চেপে চেপে মুছে নিন। আই ব্রোর শেপ ঠিক রাখুন। আই পেনসিল দিয়ে শেপ ঠিক করবেন না। বৃষ্টিতে বা ঘামে নষ্ট হয়ে যাবে। শেপ করার সময় না থাকলে আই ব্রো-তে হেয়ার জেল লাগিয়ে ঠিক করে নিতে পারেন।
ময়েশ্চারাইজার
ওয়াটারবেজড ময়েশ্চারাইজার ওয়াটার লস, এ্যাকনে, অতিরিক্ত আর্দ্রতা, ঘাসের সমস্যা কমাতে উপকারী।
ওয়াটার প্রুফ আই মেকআপ
ন্যাচারাল, ম্যাট লুক, এখন ইন। বর্ষাকালের জন্য এই ধরনের মেকআপ উপযুক্ত। চোখের মেকআপের জন্য স্মোকি ও স্মাজডও লুক এখন ট্রেন্ড। চোখের পাতার ওপর আই লাইনার লাগান। স্পাঞ্জ এ্যাপ্লিকটর বা কটন বাড দিয়ে স্মাজ করে দিন। চোখের পাতার নিচে অংশের জন্য হালকা লুকই ভাল। বর্ষার সময় ওয়াটার প্রুফ আইলাইনার বা মাশকারা ব্যবহার করুন। কাজল ও এমনি মাসকারা ব্যবহার না করতে পারলেই ভাল। রাতের অনুষ্ঠানের জন্য মেকআপে আইশ্যাডো হিসেবে গোল্ডেন ব্রোঞ্জ শ্যাডো, সিলভার গ্রে শ্যাডো বেছে নিতে পারেন।
ফ্রস্টেড লিপস্টিক
ঠোঁটের জন্য বর্ষার সময়ে আদর্শ ফ্রস্টেড লিপস্টিক ও ওয়াটার রেসিস্টেন্ট। গ্লাসের তুলনায় ম্যাট ফিনিশ বা ফ্রস্টেড লিপস্টিক লাগান হালকা গোলাপি, মভ, আর্দি লিপ কালার এখন ইন। তবে পাশাপাশি চেরি, রোজ, প্লাম, লালের মতো উজ্জ্বল রঙের ট্রেন্ডও ফিরে আসছে। রাতের অনুষ্ঠানের জন্য ওয়র্ম রেড লিপস্টিক আপনার পুরো লুকটাই বদলে দিতে পারে। বর্ষাকালে লিপস্টিক ফ্রিজে স্টোর করুন। ভাল থাকবে। একই কারণে স্কিন টনিকও ফ্রিজে রাখতে পারেন।
হেয়ার স্টাইল
আপনার চুল নিস্তেজ ও রুক্ষ না হলে তবেই নানা রকম চুল বাঁধা বা নিত্যনতুন হেয়ার স্টাইল ট্রাই করুন। ভিজে নিস্তেজ চুলের পক্ষে স্টাইল ভাল হয় না। যাদের চুল এই ধরনের তারা সিম্পল পনিটেলের মতো হেয়ার স্টাইল ফলো করুন।
- লেয়ারড কাট ট্রাই করুন। হেয়ার ব্যান্ড ব্যবহার করতে পারেন।
- বর্ষায় নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখা জরুরী। না হলে খুশকির সমস্যা হতে পারে।
- হেয়ার জেল বা ল্যাকার ব্যবহার করবেন না। বর্ষার সময় চুল চিটচিটে হয়ে যাবে। এ ছাড়া স্ক্যাম্পে খুশকির সমস্যা হতে পারে।
- ঘন ঘন ট্র্যাভেল করতে হলে শর্ট হেয়ার কাট রাখুন। এতে চুল ভিজে গেলেও শুকিয়ে যাওয়ার পর শেপ নষ্ট হবে না।
- সপ্তাহে একদিন হট অয়েল ট্রিটমেন্ট করুন। চুলের সমস্যা অনেক কমবে।
শরতে ত্বকের বিশেষ যত্ন
- এ সময় ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক বা তৈলাক্ত হয়ে পড়ে ও ত্বকে সহজে ধুলো-ময়লা জমে যায়। এর থেকে অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। তাই নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করুন।
- স্বাভাবিক ত্বকের জন্য ডিম ও হলুদ মিশিয়ে রাতে লাগাতে পারেন। ত্বকের ময়েশ্চারাইজার বজায় থাকবে।
গরমের মতো এ সময়ও ময়েশ্চারাইজার জরুরী। কারণ এ সময় শুষ্ক ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়।
তৈলাক্ত ত্বক অতিরিক্ত আর্দ্র হয়ে পড়ে। তাই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য নন-ওয়াটারবেজড ময়েশ্চারাইজার ভাল।
-শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু বা আমন্ড পেস্টের সঙ্গে দই, জোজোবা অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
-তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবুর রস, চালের গুঁড়ো, গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে লাগান। লেবু, টমেটোর মতো সাইট্রাস সমৃদ্ধ ফলও ব্যবহার করতে পারেন।
- শরতে এ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল টোনার ব্যবহার করুন। ত্বকে র্যাশ কমাতে সাহায্য করবে।
-ত্বকের ন্যাচারাল অয়েল র্যালেন্স বজায় রাখতে সুগন্ধি সাবান ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তে ডিপ পোর ক্লেনজার ব্যবহার করুন।
বিউটি টিপস
- লেবু-চিনির শরবত খেতে পারেন।
- ডিনার বা লাঞ্চের আগে পরে জিঞ্জার টি অল্প করে খেতে পারেন।
- খাওয়ার আগে আদা থেঁতো করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন।
- কুসুম কুসুম গরম পানিও খেতে পারেন।
- বারে বারে অল্প পরিমাণে খান।
মনে রাখুন
খুব হালকা বা খুব গাঢ় মেকআপ করবেন না। ন্যাচারাল লাইটে দেখতে ভাল লাগে না।
- নিজের ত্বকের স্বাভাবিক রঙ বদলানোর জন্য ফাউন্ডেশন বা কালার কারেক্টর ব্যবহার করবেন না।
- ঘুমানোর আগে ক্লেনজার দিয়ে মেকআপ তুলতে ভুলবেন না।
এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন
একান্তই ফাউন্ডেশন ব্যবহার করতে চাইলে এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন লাগাতে ভুলবেন না। এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন তৈলাক্তভাব কমাতে সাহায্য করে।
ত্বক পরিষ্কার করার পরে তুলো দিয়ে এ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন লাগান। তারপর পরিষ্কার কাপড়ে আইস কিউব জড়িয়ে ত্বকের ওপর হালকা হাতে কয়েক সেকেন্ড ঘষুন।
ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশন
ভারি ফাউন্ডেশন কেকের মতো ত্বকের ওপর জমে যায়। ঘেমে গেলে ন্যাচারাল রিংকলস স্পষ্ট দেখা যায়। বর্ষাকালে ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশন ভাল কাজ করে। ওয়াটারবেজড ফাউন্ডেশনের সঙ্গে ১-২ ফোঁটা পানি মিশিয়ে নিন। একান্তই এই ধরনের ফাউন্ডেশন না পেলে কেক ফাউন্ডেশন বা প্যানিস্টিকে সামান্য পানি মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। তবে লিকুইড বা ক্রিম ফাউন্ডেশনের থেকে কেক ফাউন্ডেশন আলাদ ধরনের। কেক ফাউন্ডেশন মসৃণ ও ম্যাট ফিনিশ তৈরি করতে সাহায্য করে। অতিরিক্ত চকচকে ভাব নিয়ন্ত্রণ করতেও কেক ফাউন্ডেশন কাজে দেয়। সেজন্য ভিজে স্পাঞ্জ দিয়ে ফাউন্ডেশন লাগান। ফাউন্ডেশনের ওপর হালকা করে লুজ পাউডার লাগান। এতে মেকআপ বেশি স্থায়ী হয়। চোখের তলায় বেশি পাউডার লাগাবেন না। বলিরেখা স্পষ্ট হয়ে দেখা দেবে। অতিরিক্ত পাউডার তুলো দিয়ে ঝেরে ফেলুন।
হালকা ব্লাশ অন
ভিজে আবহাওয়ায় মেকআপে হালকা ব্লাশ অন উপযুক্ত। পাউডার ব্লাশার ন্যাচারাল লুক তৈরি করতে সাহায্য করবে। পিচ, ক্রিম রঙের ব্লাশার বেছে নিতে পারেন। কোন কারণে ভিজে গেলে টিস্যু দিয়ে হালকা করে চেপে চেপে মুছে নিন। আই ব্রোর শেপ ঠিক রাখুন। আই পেনসিল দিয়ে শেপ ঠিক করবেন না। বৃষ্টিতে বা ঘামে নষ্ট হয়ে যাবে। শেপ করার সময় না থাকলে আই ব্রো-তে হেয়ার জেল লাগিয়ে ঠিক করে নিতে পারেন।
ময়েশ্চারাইজার
ওয়াটারবেজড ময়েশ্চারাইজার ওয়াটার লস, এ্যাকনে, অতিরিক্ত আর্দ্রতা, ঘাসের সমস্যা কমাতে উপকারী।
ওয়াটার প্রুফ আই মেকআপ
ন্যাচারাল, ম্যাট লুক, এখন ইন। বর্ষাকালের জন্য এই ধরনের মেকআপ উপযুক্ত। চোখের মেকআপের জন্য স্মোকি ও স্মাজডও লুক এখন ট্রেন্ড। চোখের পাতার ওপর আই লাইনার লাগান। স্পাঞ্জ এ্যাপ্লিকটর বা কটন বাড দিয়ে স্মাজ করে দিন। চোখের পাতার নিচে অংশের জন্য হালকা লুকই ভাল। বর্ষার সময় ওয়াটার প্রুফ আইলাইনার বা মাশকারা ব্যবহার করুন। কাজল ও এমনি মাসকারা ব্যবহার না করতে পারলেই ভাল। রাতের অনুষ্ঠানের জন্য মেকআপে আইশ্যাডো হিসেবে গোল্ডেন ব্রোঞ্জ শ্যাডো, সিলভার গ্রে শ্যাডো বেছে নিতে পারেন।
ফ্রস্টেড লিপস্টিক
ঠোঁটের জন্য বর্ষার সময়ে আদর্শ ফ্রস্টেড লিপস্টিক ও ওয়াটার রেসিস্টেন্ট। গ্লাসের তুলনায় ম্যাট ফিনিশ বা ফ্রস্টেড লিপস্টিক লাগান হালকা গোলাপি, মভ, আর্দি লিপ কালার এখন ইন। তবে পাশাপাশি চেরি, রোজ, প্লাম, লালের মতো উজ্জ্বল রঙের ট্রেন্ডও ফিরে আসছে। রাতের অনুষ্ঠানের জন্য ওয়র্ম রেড লিপস্টিক আপনার পুরো লুকটাই বদলে দিতে পারে। বর্ষাকালে লিপস্টিক ফ্রিজে স্টোর করুন। ভাল থাকবে। একই কারণে স্কিন টনিকও ফ্রিজে রাখতে পারেন।
হেয়ার স্টাইল
আপনার চুল নিস্তেজ ও রুক্ষ না হলে তবেই নানা রকম চুল বাঁধা বা নিত্যনতুন হেয়ার স্টাইল ট্রাই করুন। ভিজে নিস্তেজ চুলের পক্ষে স্টাইল ভাল হয় না। যাদের চুল এই ধরনের তারা সিম্পল পনিটেলের মতো হেয়ার স্টাইল ফলো করুন।
- লেয়ারড কাট ট্রাই করুন। হেয়ার ব্যান্ড ব্যবহার করতে পারেন।
- বর্ষায় নিয়মিত চুল পরিষ্কার রাখা জরুরী। না হলে খুশকির সমস্যা হতে পারে।
- হেয়ার জেল বা ল্যাকার ব্যবহার করবেন না। বর্ষার সময় চুল চিটচিটে হয়ে যাবে। এ ছাড়া স্ক্যাম্পে খুশকির সমস্যা হতে পারে।
- ঘন ঘন ট্র্যাভেল করতে হলে শর্ট হেয়ার কাট রাখুন। এতে চুল ভিজে গেলেও শুকিয়ে যাওয়ার পর শেপ নষ্ট হবে না।
- সপ্তাহে একদিন হট অয়েল ট্রিটমেন্ট করুন। চুলের সমস্যা অনেক কমবে।
শরতে ত্বকের বিশেষ যত্ন
- এ সময় ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক বা তৈলাক্ত হয়ে পড়ে ও ত্বকে সহজে ধুলো-ময়লা জমে যায়। এর থেকে অ্যাকনের সমস্যা দেখা যায়। তাই নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করুন।
- স্বাভাবিক ত্বকের জন্য ডিম ও হলুদ মিশিয়ে রাতে লাগাতে পারেন। ত্বকের ময়েশ্চারাইজার বজায় থাকবে।
গরমের মতো এ সময়ও ময়েশ্চারাইজার জরুরী। কারণ এ সময় শুষ্ক ত্বকের আর্দ্রতা কমে যায়।
তৈলাক্ত ত্বক অতিরিক্ত আর্দ্র হয়ে পড়ে। তাই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য নন-ওয়াটারবেজড ময়েশ্চারাইজার ভাল।
-শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু বা আমন্ড পেস্টের সঙ্গে দই, জোজোবা অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করুন।
-তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবুর রস, চালের গুঁড়ো, গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে লাগান। লেবু, টমেটোর মতো সাইট্রাস সমৃদ্ধ ফলও ব্যবহার করতে পারেন।
- শরতে এ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল টোনার ব্যবহার করুন। ত্বকে র্যাশ কমাতে সাহায্য করবে।
-ত্বকের ন্যাচারাল অয়েল র্যালেন্স বজায় রাখতে সুগন্ধি সাবান ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তে ডিপ পোর ক্লেনজার ব্যবহার করুন।
বিউটি টিপস
- লেবু-চিনির শরবত খেতে পারেন।
- ডিনার বা লাঞ্চের আগে পরে জিঞ্জার টি অল্প করে খেতে পারেন।
- খাওয়ার আগে আদা থেঁতো করে লবণ দিয়ে খেতে পারেন।
- কুসুম কুসুম গরম পানিও খেতে পারেন।
- বারে বারে অল্প পরিমাণে খান।
মনে রাখুন
খুব হালকা বা খুব গাঢ় মেকআপ করবেন না। ন্যাচারাল লাইটে দেখতে ভাল লাগে না।
- নিজের ত্বকের স্বাভাবিক রঙ বদলানোর জন্য ফাউন্ডেশন বা কালার কারেক্টর ব্যবহার করবেন না।
- ঘুমানোর আগে ক্লেনজার দিয়ে মেকআপ তুলতে ভুলবেন না।
No comments