কৌতুক
এক রোগী ডাক্তারের কাছে গেছে—
রোগী: ডাক্তার বাবু, আমি কানে কম শুনি।
ডাক্তার: ছয়।
রোগী: ডাক্তার বাবু, আমি কানে কম শুনি।
ডাক্তার: ছয়।
বলুন তো আমি কী বললাম?
রোগী: নয়।
ডাক্তার: আপনি কানে কম না, বেশি শুনছেন।
বুঝলে, ভোরেই আমরা সবাই ঠান্ডা জলে স্নান করে থাকি। এমনকি শীতকালেও এর নড়চড় হয় না।
আ রে বাবা, ওটা দশজনকে বলে বেড়ানোর মতো কোনো খবর কী।
দূর ছাই, বলার জন্যই তো কাঁপতে কাঁপতে এতকাল কাকভোরে স্নান করে আসছি।
ডাক্তার ও রোগীর কথোপকথন হচ্ছে:
রোগী: ডাক্তার সাহেব, ইদানীং আমার নিজেকে দুজন বলে বলে মনে হয়।
ডাক্তার: প্লিজ, একজন একজন করে বলুন। দুজন একসঙ্গে কথা বলবেন না।
শিক্ষক ও ছাত্রীর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে:
শিক্ষক: ইংরেজিতে বল তো, মেয়েটি দাঁড়িয়ে আছে।
ছাত্রী: ছাত্রী তো কিছুই পারে না। কিছুক্ষণ পর বলল, ‘মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং’।
এক শিক্ষক ক্লাসে এসে বলছেন: সবাই আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। আমি এক কথা দুইবার বলি না।
এক ছাত্র বলল: কী বললেন, স্যার। স্যার বললেন: শুনতে পাওনি নাকি, আমি এক কথা দুইবার বলি না।
সংগ্রহে: তানিম আলম
কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা।
রোগী: নয়।
ডাক্তার: আপনি কানে কম না, বেশি শুনছেন।
বুঝলে, ভোরেই আমরা সবাই ঠান্ডা জলে স্নান করে থাকি। এমনকি শীতকালেও এর নড়চড় হয় না।
আ রে বাবা, ওটা দশজনকে বলে বেড়ানোর মতো কোনো খবর কী।
দূর ছাই, বলার জন্যই তো কাঁপতে কাঁপতে এতকাল কাকভোরে স্নান করে আসছি।
ডাক্তার ও রোগীর কথোপকথন হচ্ছে:
রোগী: ডাক্তার সাহেব, ইদানীং আমার নিজেকে দুজন বলে বলে মনে হয়।
ডাক্তার: প্লিজ, একজন একজন করে বলুন। দুজন একসঙ্গে কথা বলবেন না।
শিক্ষক ও ছাত্রীর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে:
শিক্ষক: ইংরেজিতে বল তো, মেয়েটি দাঁড়িয়ে আছে।
ছাত্রী: ছাত্রী তো কিছুই পারে না। কিছুক্ষণ পর বলল, ‘মিস আন্ডারস্ট্যান্ডিং’।
এক শিক্ষক ক্লাসে এসে বলছেন: সবাই আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনো। আমি এক কথা দুইবার বলি না।
এক ছাত্র বলল: কী বললেন, স্যার। স্যার বললেন: শুনতে পাওনি নাকি, আমি এক কথা দুইবার বলি না।
সংগ্রহে: তানিম আলম
কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকা।
No comments