ওসামাকে হত্যার অভিযান নিয়ে বই
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার অভিযান নিয়ে লেখা একটি বই আগামী সেপ্টেম্বরে বাজারে আসছে। নো ইজি ডে শিরোনামের বইটি লিখেছেন ওই অভিযানে অংশ নেওয়া মার্কিন কমান্ডো বাহিনীরই একজন সদস্য।
গত বুধবার বইটি প্রকাশের ঘোষণা দেওয়া হয়। এর পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বইটিতে রাষ্ট্রীয় কোনো গোপন বিষয় প্রকাশ হয়ে যায় কি না, তা নিয়ে উৎকণ্ঠিত মার্কিন প্রশাসন। জানা গেছে, ইংরেজি ভাষায় লেখা ৩৬৬ পৃষ্ঠার ওই বইটিতে লেখক ওসামাকে হত্যার অভিযানের প্রত্যক্ষ বিবরণ দিয়েছেন। তিনি মার্ক ওয়েন ছদ্মনামে বইটি লিখেছেন।
গত বছরের ২ মে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের অদূরে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওসামাকে হত্যা করা হয়। আগামী ১১ সেপ্টেম্বর নাইন-ইলেভেনের ১১তম বার্ষিকীতে বইটি বাজারে আসছে।
সামরিক বাহিনীতে কাজ করেছেন এমন কেউ এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয় লিখে বই হিসেবে প্রকাশ করতে পারেন কি না, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। পেন্টাগনের মুখপাত্র জর্জ লিটল জানান, প্রতিরক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে বইটি প্রকাশের ছাড়পত্র দেওয়ার কোনো তথ্য তাঁর জানা নেই। হোয়াইট হাউস এবং মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নো ইজি ডে প্রকাশের জন্য তাদের পক্ষ থেকে কোনো ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি।
প্রকাশনা সংস্থা ডাটন পেঙ্গুইন বইটি প্রকাশ করতে যাচ্ছে। প্রকাশনা সংস্থার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মার্ক ওয়েন বলেন, মার্কিন সেনাবাহিনীর ইতিহাসে অন্যতম সফল অভিযানের সঠিক তথ্য উপস্থাপনের প্রয়াস নেওয়া হয়েছে বইটিতে। প্রকাশনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অভিজ্ঞ আইনজীবী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই তারা বইটি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রথম সংস্করণে তিন লাখ কপি বই ছাপা হচ্ছে।
মার্কিন সেনাসদস্যদের রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা রক্ষার অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করতে হয়। সেনাবাহিনী ত্যাগ করার পরও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ভঙ্গ দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই নো ইজি ডে প্রকাশিত হওয়ার পর অনুমোদনহীন গোপন তথ্য প্রকাশনার জন্য লেখকের দণ্ডের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
গত বছরের ২ মে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের অদূরে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওসামাকে হত্যা করা হয়। আগামী ১১ সেপ্টেম্বর নাইন-ইলেভেনের ১১তম বার্ষিকীতে বইটি বাজারে আসছে।
সামরিক বাহিনীতে কাজ করেছেন এমন কেউ এ ধরনের স্পর্শকাতর বিষয় লিখে বই হিসেবে প্রকাশ করতে পারেন কি না, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। পেন্টাগনের মুখপাত্র জর্জ লিটল জানান, প্রতিরক্ষা বিভাগের পক্ষ থেকে বইটি প্রকাশের ছাড়পত্র দেওয়ার কোনো তথ্য তাঁর জানা নেই। হোয়াইট হাউস এবং মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নো ইজি ডে প্রকাশের জন্য তাদের পক্ষ থেকে কোনো ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি।
প্রকাশনা সংস্থা ডাটন পেঙ্গুইন বইটি প্রকাশ করতে যাচ্ছে। প্রকাশনা সংস্থার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মার্ক ওয়েন বলেন, মার্কিন সেনাবাহিনীর ইতিহাসে অন্যতম সফল অভিযানের সঠিক তথ্য উপস্থাপনের প্রয়াস নেওয়া হয়েছে বইটিতে। প্রকাশনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অভিজ্ঞ আইনজীবী দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরই তারা বইটি প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রথম সংস্করণে তিন লাখ কপি বই ছাপা হচ্ছে।
মার্কিন সেনাসদস্যদের রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা রক্ষার অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করতে হয়। সেনাবাহিনী ত্যাগ করার পরও রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা ভঙ্গ দণ্ডনীয় অপরাধ। তাই নো ইজি ডে প্রকাশিত হওয়ার পর অনুমোদনহীন গোপন তথ্য প্রকাশনার জন্য লেখকের দণ্ডের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
No comments