বিদ্যুতায়িত হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রাজশাহী নগরের কাটাখালীতে নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রে বিদ্যুতায়িত হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মিঠুন (২৬), বাড়ি জেলার পবা উপজেলার চকবেলঘরিয়া গ্রামে। চীনা কোম্পানি ডংফ্যাং ইলেক্ট্রিক করপোরেশন লিমিটেড ইন্টারন্যাশনাল ‘৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট’ নামের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণ করছে।
প্রতিষ্ঠানের সরবরাহকৃত পরিচয়পত্রে মিঠুনের পদের নাম ‘ওয়ার্কার’ লেখা রয়েছে।
শ্রমিকেরা জানান, বৃষ্টি হলেই নির্মাণাধীন এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ভেতরে পানি জমে যায়। গতকাল সকাল সাড়ে আটটার দিকে পানি নিষ্কাশনের জন্য মিঠুন সেখানে বিদ্যুৎচালিত সেচযন্ত্র নিয়ে কাজ করছিলেন। বিদ্যুতের তারে লিকেজ থাকায় সেচযন্ত্রটি বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়ে। এ সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনি পানিতে পড়ে যান। দোতলার ওপর থেকে একজন শ্রমিক তাঁকে পানিতে পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর শ্রমিকেরা এসে তাঁকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মাহাবুবুল আলম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই মিঠুন মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে মিঠুনের পরিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তিনিই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর ১০ মাস বয়সী একটি সন্তান রয়েছে। তাঁর স্ত্রী সালমা আক্তার বলেন, ‘উনি কাজে যাওয়ার সময় ছেলেটা খুব কান্নাকাটি করছিল। আগে কখনো এ রকম করে নাই ছেলেটা।’ এ কথা বলেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ওই প্রতিষ্ঠানের কাউকে পাওয়া যায়নি।
নগরের রাজপাড়া থানার পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা হয়েছে।
শ্রমিকেরা জানান, বৃষ্টি হলেই নির্মাণাধীন এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ভেতরে পানি জমে যায়। গতকাল সকাল সাড়ে আটটার দিকে পানি নিষ্কাশনের জন্য মিঠুন সেখানে বিদ্যুৎচালিত সেচযন্ত্র নিয়ে কাজ করছিলেন। বিদ্যুতের তারে লিকেজ থাকায় সেচযন্ত্রটি বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়ে। এ সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনি পানিতে পড়ে যান। দোতলার ওপর থেকে একজন শ্রমিক তাঁকে পানিতে পড়ে থাকতে দেখেন। এরপর শ্রমিকেরা এসে তাঁকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মাহাবুবুল আলম বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই মিঠুন মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে মিঠুনের পরিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তিনিই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর ১০ মাস বয়সী একটি সন্তান রয়েছে। তাঁর স্ত্রী সালমা আক্তার বলেন, ‘উনি কাজে যাওয়ার সময় ছেলেটা খুব কান্নাকাটি করছিল। আগে কখনো এ রকম করে নাই ছেলেটা।’ এ কথা বলেই তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ওই প্রতিষ্ঠানের কাউকে পাওয়া যায়নি।
নগরের রাজপাড়া থানার পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক আমিনুল ইসলাম বলেন, এ ব্যাপারে থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা হয়েছে।
No comments