হতে হতে হলো না by উৎপল শুভ্র
পাকিস্তান: ৫০ ওভারে ২৬২/৮ বাংলাদেশ: ৪৮.১ ওভারে ২৪১ ফল: পাকিস্তান ২১ রানে জয়ী মহাসমাবেশ-পূর্ব দিনটি টানটান উত্তেজনায় কাটল নাকি হরতালসম আয়েশি মেজাজে—এটা একটা প্রশ্ন বটে। কাল দুপুর থেকেই ঢাকার রাস্তাঘাট সুনসান। রাস্তায় বাস-টাস একেবারে হাতে গোনা যায় এমন। এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচের যখন টস হচ্ছে, গ্যালারিতে শূন্য চেয়ারের সারি।
ম্যাচের অর্ধেক পেরোনোর আগেই অবশ্য প্রায় পূর্ণ হয়ে গেল গ্যালারি। ইশ্, হতে হতে হলো না—আফসোস সঙ্গী হলো দর্শকদের ঘরমুখো যাত্রায়। জমজমাট একটা ম্যাচ দেখার তৃপ্তি সেই আফসোসে কতটা প্রলেপ হতে পারল কে জানে!
শেষ ১০ ওভারে প্রয়োজন ৬৮ রান, হাতে ৫ উইকেট। উইকেটে জমে গেছে সাকিব ও নাসিরের জুটি। তেরো বছর পর আরেকটি পাকিস্তান-বধ কাব্য মঞ্চস্থ হওয়া খুবই সম্ভব। ৪৪তম ওভারে উমর গুলের বলে নাসির বোল্ড হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ক্রমেই ঔজ্জ্বল্য পেল সেই সম্ভাবনা। ৪০ বলে দরকার ৩৯ রান—এ অবস্থায় নাসিরের বিদায়ের পরও ভরসা হয়ে ছিল সাকিবের ব্যাট। ইনিংসের ৪৮তম ওভার পর্যন্ত। শেষ দুই ওভারে ২২ রান চাই তো কী, সাকিব তো আছেন। উইকেটের ঘরে ততক্ষণে কিন্তু ‘৯’। সাকিবকে একটু সঙ্গ দিতে পারবেন না শাহাদাত?
প্রশ্নটা নিয়ে বেশিক্ষণ মাথা ঘামাতে হলো না। ৪৯তম ওভারের প্রথম বলে সাকিবকে বোল্ড করে দিয়ে সব শেষ করে দিলেন গুল। এশিয়া কাপের বিশেষ সংখ্যায় কলাম লেখার সময়ও সাকিব জানেন, তিনি ওয়ানডের এক নম্বর অলরাউন্ডার। সেটি ছাপা হয়ে বেরোতে বেরোতে সিংহাসনচ্যুত। এই ম্যাচের আগের দিন তাঁকে সরিয়ে আবার এক নম্বর শেন ওয়াটসন। সাকিবের জন্য এই টুর্নামেন্টটি হঠাৎই বাড়তি একটা তাৎপর্য পেয়ে গেল। সিংহাসন পুনরুদ্ধারের মিশন। জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিত বলবেন, এমন কিছু মাথায় নেই। দলের জন্য অবদান রাখাটাই তাঁর কাছে বড়। ২ উইকেট নেওয়ার পর ৬৪ রান করে দলের জন্য সবচেয়ে বড় অবদান তাঁরই। ব্যক্তিগত লক্ষ্যটা হয়তো অর্জিত। তবে শেষ পর্যন্ত তরীটা জয়ের কূলে ভেড়াতে না পারার দুঃখের কাছে সেটি তুচ্ছ হয়ে যাওয়ারই কথা।
এই ম্যাচে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে ‘প্রত্যাবর্তনের গান’ জাতীয় কিছু বাজানো উচিত ছিল। অনেকেরই যে ফেরার ম্যাচ! নাজিমউদ্দিন ওয়ানডে খেলতে নামলেন প্রায় চার বছর পর, প্রায় দুই বছর পর জহুরুল। শাহাদাত সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছিলেন পঁচিশ মাস আগে, এগারো মাস আগে মাশরাফি।
শাহাদাতের ফেরাটা ভালোই হলো। রান দেওয়ায় বরাবরের মতোই সেই উদারহস্ত (ওভারপ্রতি ৬.৬২), তবে উইকেট পেলেন তিনটি। ৫ ওভারের প্রথম স্পেলে মাত্র ১৩ রান মনে করিয়ে দিল স্বর্ণালি যুগের মাশরাফিকে। নাজিমউদ্দিন ও জহুরুল শুরুটা ভালো করেও ইনিংসটাকে বড় করতে পারলেন না।
টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর একমাত্র পাকিস্তানই এখনো বাংলাদেশের কাছে অবধ্য হয়ে আছে। উপমহাদেশে পাকিস্তান আরও কঠিন প্রতিপক্ষ হয়ে আছে বাংলাদেশের মূল অস্ত্র স্পিনে এগিয়ে থাকায়। কাল বাংলাদেশের ধীরস্থির কিন্তু লক্ষ্যে অবিচল রান তাড়াটাকে এলোমেলো করে দেওয়ার মূলেও দুই পাকিস্তানি স্পিনার। প্রথমে আফ্রিদি, পরে হাফিজ।
আফ্রিদি ব্যাটিংয়ে প্রথম বলেই আউট। সাকিবের কট অ্যান্ড বোল্ডটাও অদ্ভুত। বল হাত থেকে ছুটে গিয়েছিল। তাঁর দ্বিতীয় চেষ্টায় বল মিসবাহর গায়ে লেগে ফিরে এল, এক হাতে তা ধরে ফেললেন সাকিব। ব্যাটিং-ব্যর্থতার ঝাঁজটা আফ্রিদি মেটালেন বোলিংয়ে। পরপর দুই ওভারে, পাঁচ বলের মধ্যে জহুরুল ও মুশফিকুরকে ফিরিয়ে দিয়ে।
হাফিজের দেওয়া ধাক্কাটা আরও বড়। পরপর দুই বলে উইকেট। প্রথমটি অনেকটাই বিবর্ণ করে দিল বাংলাদেশের স্বপ্ন। ব্যাটে সব বিতর্ককে কবর দেওয়ার প্রতিজ্ঞা নিয়ে নামা তামিম ইকবাল বোল্ড! তাঁকে দলে নেওয়া না-নেওয়া নিয়ে বিতর্কে টালমাটাল হয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। প্রধান নির্বাচকের পদত্যাগ ও ফিরে আসার নাটকে জড়িয়ে গেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত। এত চাপ নিয়ে তামিম আর কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন কি না সন্দেহ! ৭৫ বলে স্বভাববিরুদ্ধ ফিফটির পর যেভাবে ব্যাটটা দেখালেন, সেটি নিছক উদ্যাপন বলে মনে হলো না। হয়তো অনুচ্চারে বলল—‘এই যে আমার জবাব!’
গত ডিসেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা কেটেছে দুঃস্বপ্নের মতো। তিন ম্যাচে ০, ৪ ও ০। দুটি শূন্যই হাফিজের উপহার। কালও হাফিজেরই শিকার, তবে এর আগে ৬৪।
পরপর দুই বলে তামিম ও মাহমুদউল্লাহর ফিরে আসা ম্যাচের শরীর থেকে অনিশ্চয়তার রং বলতে গেলে মুছেই দিয়েছিল। সেটি আবার ফিরে এল সাকিব ও নাসিরের কল্যাণে। ষষ্ঠ উইকেটে ৮৯ রানের জুটি। সেটিও ওভারপ্রতি ৬ রান করে তুলে।
পাকিস্তান অনেক দিন ধরেই ওয়ানডে খেলে সেই পুরোনো ঢঙে। ধীরেসুস্থে একটা ভিত্তি গড়ে শেষ দিকে ঝড় তোলার সেই নীতি বজায় থাকল কালও। মোহাম্মদ হাফিজ ও নাসির জামশেদের উদ্বোধনী জুটিতে ১৩৫ রান, তবে রানরেট কখনোই পাঁচ ছুল না। শাহাদাত ও সাকিব মিলে মিডল-অর্ডারকে মাথা তুলে দাঁড়াতেই দিলেন না। শুরুতে উইকেটই পড়ছিল না। অথচ যখন পড়তে শুরু করল, যেন ঝোড়ো বাতাসে টুপটাপ পাকা আম। ৬৩ রানে ৭ উইকেট নেই। তার পরও শেষ ১০ ওভারে পাকিস্তানের ৬৯ রান। বিস্ময়ের বিস্ময়, সেটি উমর গুলের ব্যাটে চড়ে। নয় নম্বরে নেমে গুলের ক্যারিয়ার-সর্বোচ্চ ৩৯ রান মাত্র ২৫ বলে। ৪৯তম ওভারে প্রথম পাঁচ পেরোল পাকিস্তানের রানরেট।
এই মাঠে পরে ব্যাট করে বাংলাদেশের ২৯৫ আছে, আছে ২৮৩। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিও ২৬৩ রানের লক্ষ্যকে অতিক্রমযোগ্য বলে মনে করাচ্ছিল না। অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের বিপক্ষে ওই ২৯৫ ও ২৮৩ তো ম্যাচের মীমাংসা করে দেওয়া সাড়ে তিন শ পেরোনো স্কোর ধাওয়া করে। এখানে অঙ্কটা অন্য। সেই অঙ্কটা প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিল বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত পারেনি। তবে গত কিছুদিনের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ ক্রিকেটে একটু স্বস্তির হাওয়া কি তা বইয়ে দেয়নি?
শেষ ১০ ওভারে প্রয়োজন ৬৮ রান, হাতে ৫ উইকেট। উইকেটে জমে গেছে সাকিব ও নাসিরের জুটি। তেরো বছর পর আরেকটি পাকিস্তান-বধ কাব্য মঞ্চস্থ হওয়া খুবই সম্ভব। ৪৪তম ওভারে উমর গুলের বলে নাসির বোল্ড হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ক্রমেই ঔজ্জ্বল্য পেল সেই সম্ভাবনা। ৪০ বলে দরকার ৩৯ রান—এ অবস্থায় নাসিরের বিদায়ের পরও ভরসা হয়ে ছিল সাকিবের ব্যাট। ইনিংসের ৪৮তম ওভার পর্যন্ত। শেষ দুই ওভারে ২২ রান চাই তো কী, সাকিব তো আছেন। উইকেটের ঘরে ততক্ষণে কিন্তু ‘৯’। সাকিবকে একটু সঙ্গ দিতে পারবেন না শাহাদাত?
প্রশ্নটা নিয়ে বেশিক্ষণ মাথা ঘামাতে হলো না। ৪৯তম ওভারের প্রথম বলে সাকিবকে বোল্ড করে দিয়ে সব শেষ করে দিলেন গুল। এশিয়া কাপের বিশেষ সংখ্যায় কলাম লেখার সময়ও সাকিব জানেন, তিনি ওয়ানডের এক নম্বর অলরাউন্ডার। সেটি ছাপা হয়ে বেরোতে বেরোতে সিংহাসনচ্যুত। এই ম্যাচের আগের দিন তাঁকে সরিয়ে আবার এক নম্বর শেন ওয়াটসন। সাকিবের জন্য এই টুর্নামেন্টটি হঠাৎই বাড়তি একটা তাৎপর্য পেয়ে গেল। সিংহাসন পুনরুদ্ধারের মিশন। জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিত বলবেন, এমন কিছু মাথায় নেই। দলের জন্য অবদান রাখাটাই তাঁর কাছে বড়। ২ উইকেট নেওয়ার পর ৬৪ রান করে দলের জন্য সবচেয়ে বড় অবদান তাঁরই। ব্যক্তিগত লক্ষ্যটা হয়তো অর্জিত। তবে শেষ পর্যন্ত তরীটা জয়ের কূলে ভেড়াতে না পারার দুঃখের কাছে সেটি তুচ্ছ হয়ে যাওয়ারই কথা।
এই ম্যাচে বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমে ‘প্রত্যাবর্তনের গান’ জাতীয় কিছু বাজানো উচিত ছিল। অনেকেরই যে ফেরার ম্যাচ! নাজিমউদ্দিন ওয়ানডে খেলতে নামলেন প্রায় চার বছর পর, প্রায় দুই বছর পর জহুরুল। শাহাদাত সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছিলেন পঁচিশ মাস আগে, এগারো মাস আগে মাশরাফি।
শাহাদাতের ফেরাটা ভালোই হলো। রান দেওয়ায় বরাবরের মতোই সেই উদারহস্ত (ওভারপ্রতি ৬.৬২), তবে উইকেট পেলেন তিনটি। ৫ ওভারের প্রথম স্পেলে মাত্র ১৩ রান মনে করিয়ে দিল স্বর্ণালি যুগের মাশরাফিকে। নাজিমউদ্দিন ও জহুরুল শুরুটা ভালো করেও ইনিংসটাকে বড় করতে পারলেন না।
টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর একমাত্র পাকিস্তানই এখনো বাংলাদেশের কাছে অবধ্য হয়ে আছে। উপমহাদেশে পাকিস্তান আরও কঠিন প্রতিপক্ষ হয়ে আছে বাংলাদেশের মূল অস্ত্র স্পিনে এগিয়ে থাকায়। কাল বাংলাদেশের ধীরস্থির কিন্তু লক্ষ্যে অবিচল রান তাড়াটাকে এলোমেলো করে দেওয়ার মূলেও দুই পাকিস্তানি স্পিনার। প্রথমে আফ্রিদি, পরে হাফিজ।
আফ্রিদি ব্যাটিংয়ে প্রথম বলেই আউট। সাকিবের কট অ্যান্ড বোল্ডটাও অদ্ভুত। বল হাত থেকে ছুটে গিয়েছিল। তাঁর দ্বিতীয় চেষ্টায় বল মিসবাহর গায়ে লেগে ফিরে এল, এক হাতে তা ধরে ফেললেন সাকিব। ব্যাটিং-ব্যর্থতার ঝাঁজটা আফ্রিদি মেটালেন বোলিংয়ে। পরপর দুই ওভারে, পাঁচ বলের মধ্যে জহুরুল ও মুশফিকুরকে ফিরিয়ে দিয়ে।
হাফিজের দেওয়া ধাক্কাটা আরও বড়। পরপর দুই বলে উইকেট। প্রথমটি অনেকটাই বিবর্ণ করে দিল বাংলাদেশের স্বপ্ন। ব্যাটে সব বিতর্ককে কবর দেওয়ার প্রতিজ্ঞা নিয়ে নামা তামিম ইকবাল বোল্ড! তাঁকে দলে নেওয়া না-নেওয়া নিয়ে বিতর্কে টালমাটাল হয়েছে বাংলাদেশের ক্রিকেট। প্রধান নির্বাচকের পদত্যাগ ও ফিরে আসার নাটকে জড়িয়ে গেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত। এত চাপ নিয়ে তামিম আর কোনো ম্যাচ খেলতে নেমেছেন কি না সন্দেহ! ৭৫ বলে স্বভাববিরুদ্ধ ফিফটির পর যেভাবে ব্যাটটা দেখালেন, সেটি নিছক উদ্যাপন বলে মনে হলো না। হয়তো অনুচ্চারে বলল—‘এই যে আমার জবাব!’
গত ডিসেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজটা কেটেছে দুঃস্বপ্নের মতো। তিন ম্যাচে ০, ৪ ও ০। দুটি শূন্যই হাফিজের উপহার। কালও হাফিজেরই শিকার, তবে এর আগে ৬৪।
পরপর দুই বলে তামিম ও মাহমুদউল্লাহর ফিরে আসা ম্যাচের শরীর থেকে অনিশ্চয়তার রং বলতে গেলে মুছেই দিয়েছিল। সেটি আবার ফিরে এল সাকিব ও নাসিরের কল্যাণে। ষষ্ঠ উইকেটে ৮৯ রানের জুটি। সেটিও ওভারপ্রতি ৬ রান করে তুলে।
পাকিস্তান অনেক দিন ধরেই ওয়ানডে খেলে সেই পুরোনো ঢঙে। ধীরেসুস্থে একটা ভিত্তি গড়ে শেষ দিকে ঝড় তোলার সেই নীতি বজায় থাকল কালও। মোহাম্মদ হাফিজ ও নাসির জামশেদের উদ্বোধনী জুটিতে ১৩৫ রান, তবে রানরেট কখনোই পাঁচ ছুল না। শাহাদাত ও সাকিব মিলে মিডল-অর্ডারকে মাথা তুলে দাঁড়াতেই দিলেন না। শুরুতে উইকেটই পড়ছিল না। অথচ যখন পড়তে শুরু করল, যেন ঝোড়ো বাতাসে টুপটাপ পাকা আম। ৬৩ রানে ৭ উইকেট নেই। তার পরও শেষ ১০ ওভারে পাকিস্তানের ৬৯ রান। বিস্ময়ের বিস্ময়, সেটি উমর গুলের ব্যাটে চড়ে। নয় নম্বরে নেমে গুলের ক্যারিয়ার-সর্বোচ্চ ৩৯ রান মাত্র ২৫ বলে। ৪৯তম ওভারে প্রথম পাঁচ পেরোল পাকিস্তানের রানরেট।
এই মাঠে পরে ব্যাট করে বাংলাদেশের ২৯৫ আছে, আছে ২৮৩। কিন্তু সেই সুখস্মৃতিও ২৬৩ রানের লক্ষ্যকে অতিক্রমযোগ্য বলে মনে করাচ্ছিল না। অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের বিপক্ষে ওই ২৯৫ ও ২৮৩ তো ম্যাচের মীমাংসা করে দেওয়া সাড়ে তিন শ পেরোনো স্কোর ধাওয়া করে। এখানে অঙ্কটা অন্য। সেই অঙ্কটা প্রায় মিলিয়েই ফেলেছিল বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত পারেনি। তবে গত কিছুদিনের ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ বাংলাদেশ ক্রিকেটে একটু স্বস্তির হাওয়া কি তা বইয়ে দেয়নি?
No comments