একজন ভোটারও যেন বাদ না পড়েন-ভোটার তালিকা হালনাগাদ
গত শনিবার সাভার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ প্রাঙ্গণে উদ্বোধন করা হয়েছে ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের লক্ষ্যে দেশব্যাপী তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রকৃত ভোটাররা যাতে তালিকা থেকে বাদ না পড়েন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
একই ভোটার যেন একাধিক এলাকায় ভোটার তালিকাভুক্ত হতে না পারেন, সে বিষয়েও সতর্ক থাকা প্রয়োজন। কথাগুলো খুবই যৌক্তিক, এসব কাজ নিশ্চিত করাই এখনকার প্রধান করণীয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভোটার তালিকা নিয়মিত হালনাগাদ করার স্থায়ী ব্যবস্থা রয়েছে। আবার কোনো কোনো দেশে প্রতিবছর একটা নির্দিষ্ট সময় ধরে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার কার্যক্রম চলে। আমাদের দেশে কোনো স্থায়ী ব্যবস্থা নেই; প্রতিবছর হালনাগাদ করার বিষয়টিও বাধ্যতামূলক বা নিশ্চিত নয়। হালনাগাদকরণের লক্ষ্যে যে তথ্যসংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হলো, তা দেশের ৫১২টি উপজেলায় এ বছরের ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। বাড়ি বাড়ি তথ্য সংগ্রহের কাজ চলবে ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত। ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি ও তার আগে জন্মগ্রহণকারী যাঁরা এর আগে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হননি, তাঁরা এবার অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।
ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের লক্ষ্যে যে তথ্যাবলি সংগৃহীত হচ্ছে, তা নির্ভুলভাবে সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লক্ষ রাখা উচিত কোনো কারণেই যেন কোনো ভোটার বাদ না পড়েন। নাগরিকদের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত সচেতনতা নির্ভুলভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের কাজে সহায়ক হবে। কারও কোনো অভিযোগ থাকলে, কেউ সব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ভোটার তালিকার বাইরে থেকে গেলে তিনি নির্বাচন কমিশনে যোগাযোগ করে তা অবহিত করতে পারেন।
এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচন কমিশনের কাজে সহযোগিতা করতে পারেন; ভুলভ্রান্তি, অনিয়ম ধরিয়ে দিতে পারেন। এর আগে ২০০৫ সালে ভোটার তালিকা তৈরির সময়ে রাজনৈতিক কারণে কিছু কিছু এলাকার মানুষকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, সেদিকে লক্ষ রাখা একান্ত জরুরি। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্ভুল ও পরিপূর্ণ ভোটার তালিকা অন্যতম প্রধান পূর্বশর্ত।
ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের লক্ষ্যে যে তথ্যাবলি সংগৃহীত হচ্ছে, তা নির্ভুলভাবে সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে লক্ষ রাখা উচিত কোনো কারণেই যেন কোনো ভোটার বাদ না পড়েন। নাগরিকদের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত সচেতনতা নির্ভুলভাবে ভোটার তালিকা হালনাগাদকরণের কাজে সহায়ক হবে। কারও কোনো অভিযোগ থাকলে, কেউ সব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ভোটার তালিকার বাইরে থেকে গেলে তিনি নির্বাচন কমিশনে যোগাযোগ করে তা অবহিত করতে পারেন।
এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মী-সমর্থকেরা নির্বাচন কমিশনের কাজে সহযোগিতা করতে পারেন; ভুলভ্রান্তি, অনিয়ম ধরিয়ে দিতে পারেন। এর আগে ২০০৫ সালে ভোটার তালিকা তৈরির সময়ে রাজনৈতিক কারণে কিছু কিছু এলাকার মানুষকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার অভিযোগ সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে, সেদিকে লক্ষ রাখা একান্ত জরুরি। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য নির্ভুল ও পরিপূর্ণ ভোটার তালিকা অন্যতম প্রধান পূর্বশর্ত।
No comments