ডিসেম্বরে প্রবাসী-আয়ে ১৮% প্রবৃদ্ধি
বিদায়ী বছরের ডিসেম্বর মাসে রেকর্ড পরিমাণ প্রবাসী-আয় (রেমিট্যান্স) দেশে এসেছে। গত কয়েক মাসে প্রবাসী-আয়ে যে নিম্নগতি তৈরি হয়েছিল, ডিসেম্বর মাসে তা উচ্চ আয় হয়ে নতুন করে উৎসাহের জায়গা তৈরি করেছে। এ নিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধে (জুলাই-ডিসেম্বর) মোট প্রবাসী-আয় দাঁড়িয়েছে ৬০৬ কোটি ডলারের বেশি। অর্থবছরের পঞ্চম মাস, অর্থাৎ নভেম্বর মাসে প্রবাসী-আয় বেশ খানিকটা কমে যায়; তা যেমন ছিল আগের মাসের তুলনায়, তেমনি গত বছরের
একই মাসের চেয়ে কম। কিন্তু ডিসেম্বর মাসে সব রেকর্ড ভেঙে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ১১৪ কোটি ৪৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। এর আগে এক মাসে এত বেশি প্রবাসী-আয় দেশে আসেনি।
আগের বছরে, অর্থাৎ ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৯৬ কোটি ৯০ লাখ ৯০ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে হিসাবে চলতি ডিসেম্বরে প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৮ শতাংশ।
দেশে ডলারের বিপরীতে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন বেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এখন প্রবাসী-আয়ের প্রতি ডলারের বিপরীতে ৮১ দশমিক ৯০ থেকে ৮২ দশমিক ৪০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। মূলত এ কারণেই প্রবাসীরা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে অর্থ পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন বলে ব্যাংকগুলোর সূত্র জানিয়েছে।
পাশাপাশি বৈদেশিক লেনদেনে ভারসাম্য রক্ষা করতে এবং বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। বিদেশি মুদ্রা বের হয়ে যাওয়ার প্রতিটি ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নজরদারি করছে। একই সঙ্গে প্রবাসী-আয় কীভাবে বাড়ানো যায়, তার জন্য ব্যাংকগুলোর সঙ্গেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক আলোচনা করে চলেছে।
এর আগে নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৯০ কোটি ৮৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। আগের বছরের নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ৯৯ কোটি ৮৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার।
অর্থবছরের প্রথম চার মাসে, অর্থাৎ জুলাই থেকে অক্টোবর মাসে, আগের বছরের তুলনায় প্রবাসী-আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়; কিন্তু নভেম্বর মাসে আর প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা যায়নি, যদিও সামগ্রিকভাবে পাঁচ মাসে প্রবৃদ্ধি ছিল, তবে তা মাত্র ৭ শতাংশ।
অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ১০৩ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, সেপ্টেম্বর মাসে ৮৫ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার, আগস্ট মাসে ১১০ কোটি ১৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার এবং জুলাই মাসে পাঠিয়েছিলেন ১০১ কোটি ৫৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার।
আগের বছরের অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৯২ কোটি ৩৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, সেপ্টেম্বর মাসে ৮৩ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ডলার, আগস্ট মাসে ৯৬ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার এবং জুলাই মাসে পাঠিয়েছিলেন ৮৫ কোটি ৭৩ লাখ ১০ হাজার ডলার।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠান প্রায় এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। এ বছর প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় মাত্র ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ। তারও আগে, অর্থাৎ ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় এক হাজার ৯৯ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী আয়ে আগের বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
আগের বছরে, অর্থাৎ ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৯৬ কোটি ৯০ লাখ ৯০ হাজার ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে হিসাবে চলতি ডিসেম্বরে প্রবাসী-আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৮ শতাংশ।
দেশে ডলারের বিপরীতে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন বেশি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। এখন প্রবাসী-আয়ের প্রতি ডলারের বিপরীতে ৮১ দশমিক ৯০ থেকে ৮২ দশমিক ৪০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। মূলত এ কারণেই প্রবাসীরা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে অর্থ পাঠাতে উৎসাহিত হচ্ছেন বলে ব্যাংকগুলোর সূত্র জানিয়েছে।
পাশাপাশি বৈদেশিক লেনদেনে ভারসাম্য রক্ষা করতে এবং বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। বিদেশি মুদ্রা বের হয়ে যাওয়ার প্রতিটি ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নজরদারি করছে। একই সঙ্গে প্রবাসী-আয় কীভাবে বাড়ানো যায়, তার জন্য ব্যাংকগুলোর সঙ্গেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক আলোচনা করে চলেছে।
এর আগে নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৯০ কোটি ৮৭ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। আগের বছরের নভেম্বর মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ৯৯ কোটি ৮৬ লাখ ৪০ হাজার ডলার।
অর্থবছরের প্রথম চার মাসে, অর্থাৎ জুলাই থেকে অক্টোবর মাসে, আগের বছরের তুলনায় প্রবাসী-আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়; কিন্তু নভেম্বর মাসে আর প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা যায়নি, যদিও সামগ্রিকভাবে পাঁচ মাসে প্রবৃদ্ধি ছিল, তবে তা মাত্র ৭ শতাংশ।
অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ১০৩ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, সেপ্টেম্বর মাসে ৮৫ কোটি ৫৪ লাখ ৪০ হাজার ডলার, আগস্ট মাসে ১১০ কোটি ১৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার এবং জুলাই মাসে পাঠিয়েছিলেন ১০১ কোটি ৫৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার।
আগের বছরের অক্টোবর মাসে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ৯২ কোটি ৩৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা, সেপ্টেম্বর মাসে ৮৩ কোটি ৭৭ লাখ ১০ হাজার ডলার, আগস্ট মাসে ৯৬ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার এবং জুলাই মাসে পাঠিয়েছিলেন ৮৫ কোটি ৭৩ লাখ ১০ হাজার ডলার।
এর আগে ২০১০-১১ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠান প্রায় এক হাজার ১৬৫ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। এ বছর প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় মাত্র ৬ দশমিক ০৩ শতাংশ। তারও আগে, অর্থাৎ ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন প্রায় এক হাজার ৯৯ কোটি ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। সে বছর প্রবাসী আয়ে আগের বছরের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ১৩ দশমিক ২৫ শতাংশ।
No comments