তেভেজের পাশে ম্যারাডোনা
কার্লোস তেভেজ আর রবার্তো মানচিনি—দুজনই যেন সমানে সমান। কারও জেদ এতটুকু কম নয়। তেভেজ যেমন মানচিনির কাছে ক্ষমা চাইবেন না জানিয়ে দিয়েছেন, মানচিনিও তেমনি তেভেজকে সিটি থেকে যেতে দেবেন না!
কোচের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়ে বড় দুঃসময় যাচ্ছে বেচারা তেভেজের। এমন সময়ে ম্যানচেস্টার সিটির স্ট্রাইকারের পাশে দাঁড়াতে চেয়েছে তাঁর পুরোনো ক্লাব ওয়েস্টহাম। জানুয়ারিতে দলবদল শুরু হতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁকে ধারে নিতে চেয়েছে ইংলিশ ক্লাবটি। এই ক্লাব দিয়েই ইংল্যান্ডের ফুটবলে আগমন ঘটে আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকারের।
করিন্থিয়ানস থেকে ওয়েস্টহামে নাম লেখানো নিয়েও অনেক ঝামেলা ছিল। তেভেজের স্বত্বটা ছিল তৃতীয় পক্ষের হাতে। ওয়েস্টহামকে তাই গুনতে হয়েছিল ৯০ লাখ ডলার জরিমানা। কিন্তু যে তেভেজকে এত কিছু করে দলে নিয়েছিল, সেই তেভেজই ওয়েস্টহাম ছেড়ে যান পরের বছর। তবু যে এখন তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছে ইংল্যান্ডের ক্লাবটি, কারণ তেভেজের কল্যাণেই যে ২০০৭-এ অবনমন এড়াতে পেরেছিল তারা।
ওয়েস্টহাম চাইলেই তো আর হবে না, সিটির সম্মতিও প্রয়োজন। ওয়েস্টহামের প্রস্তাবে সরাসরি না বলে দিয়েছে তারা। আপাতত সিটির হয়েও তাঁর নামা হচ্ছে না মাঠে। দুই সপ্তাহের জন্য ক্লাবে তিনি বহিষ্কৃত। বেতনও কেটে নিচ্ছে এক সপ্তাহের। তেভেজ আর কী করবেন? ব্যাগট্যাগ গুছিয়ে পরশু চলে গেছেন বাড়ি। গৃহকাতর তেভেজের জন্য স্ত্রী-কন্যাদের সঙ্গটাও এই সময় অনেক বড় পাওয়া।
কোচের সঙ্গে তেভেজের এই কাণ্ড মেনে নিতে পারেননি অনেকেই। তাঁদের মধ্যে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনও। বিষয়টি নিয়ে মানচিনির পক্ষেই কথা বলেছেন ‘রেড ডেভিল’ কোচ। তবে ওয়েস্টহামের সঙ্গে তেভেজ পাশে পেয়েছেন সাবেক আর্জেন্টিনা কোচ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে।
ফার্গুসন যে মানচিনিকে সমর্থন করেছেন, এটি ম্যারাডোনার চোখে ‘বড় প্রহসন’, ‘ফার্গুসন এ নিয়ে কথা বলতে পারেন না। কারণ, তিনি বড় কোচ হয়েছেন বড় খেলোয়াড় দলে পাওয়ার পরই। এই দুর্ঘটনা নিয়ে তাঁর কিছু বলার থাকতে পারে না। ফার্গুসন মানচিনিকে সমর্থন করেছেন। মানচিনিকে চেনা আছে আমার, আমি তেভেজকেও চিনি। পুরো বিষয়টি না জেনে এটি নিয়ে তাঁর কথা বলা উচিত নয়। এটা আসলে বড় প্রহসনই।’
তেভেজের বিরুদ্ধে মানচিনির অভিযোগ, চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে বদলি হিসেবে মাঠে নামাবেন বলে তেভেজকে ওয়ার্মআপ করতে বলেছিলেন, কিন্তু তেভেজ ওয়ার্মআপ করতে চাননি। তেভেজের কথা, তিনি ওয়ার্মআপ করতেই চেয়েছিলেন। আসলে কী ঘটেছিল, ম্যারাডোনা কি জানেন? ‘আমরা শুনে আসছি কার্লোস তেভেজ ম্যানচেস্টার সিটিতে থাকতে বা খেলতে চায় না। আর ম্যাচে এটাই ঘটেছে। তবে সেখানে সত্যি কী ঘটেছে, এটা বোঝা মুশকিল’—বলেছেন বর্তমানে আল ওয়াসলের কোচ ম্যারাডোনা।
কোচের সঙ্গে বিতণ্ডায় জড়িয়ে বড় দুঃসময় যাচ্ছে বেচারা তেভেজের। এমন সময়ে ম্যানচেস্টার সিটির স্ট্রাইকারের পাশে দাঁড়াতে চেয়েছে তাঁর পুরোনো ক্লাব ওয়েস্টহাম। জানুয়ারিতে দলবদল শুরু হতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁকে ধারে নিতে চেয়েছে ইংলিশ ক্লাবটি। এই ক্লাব দিয়েই ইংল্যান্ডের ফুটবলে আগমন ঘটে আর্জেন্টাইন স্ট্রাইকারের।
করিন্থিয়ানস থেকে ওয়েস্টহামে নাম লেখানো নিয়েও অনেক ঝামেলা ছিল। তেভেজের স্বত্বটা ছিল তৃতীয় পক্ষের হাতে। ওয়েস্টহামকে তাই গুনতে হয়েছিল ৯০ লাখ ডলার জরিমানা। কিন্তু যে তেভেজকে এত কিছু করে দলে নিয়েছিল, সেই তেভেজই ওয়েস্টহাম ছেড়ে যান পরের বছর। তবু যে এখন তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছে ইংল্যান্ডের ক্লাবটি, কারণ তেভেজের কল্যাণেই যে ২০০৭-এ অবনমন এড়াতে পেরেছিল তারা।
ওয়েস্টহাম চাইলেই তো আর হবে না, সিটির সম্মতিও প্রয়োজন। ওয়েস্টহামের প্রস্তাবে সরাসরি না বলে দিয়েছে তারা। আপাতত সিটির হয়েও তাঁর নামা হচ্ছে না মাঠে। দুই সপ্তাহের জন্য ক্লাবে তিনি বহিষ্কৃত। বেতনও কেটে নিচ্ছে এক সপ্তাহের। তেভেজ আর কী করবেন? ব্যাগট্যাগ গুছিয়ে পরশু চলে গেছেন বাড়ি। গৃহকাতর তেভেজের জন্য স্ত্রী-কন্যাদের সঙ্গটাও এই সময় অনেক বড় পাওয়া।
কোচের সঙ্গে তেভেজের এই কাণ্ড মেনে নিতে পারেননি অনেকেই। তাঁদের মধ্যে আছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনও। বিষয়টি নিয়ে মানচিনির পক্ষেই কথা বলেছেন ‘রেড ডেভিল’ কোচ। তবে ওয়েস্টহামের সঙ্গে তেভেজ পাশে পেয়েছেন সাবেক আর্জেন্টিনা কোচ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকে।
ফার্গুসন যে মানচিনিকে সমর্থন করেছেন, এটি ম্যারাডোনার চোখে ‘বড় প্রহসন’, ‘ফার্গুসন এ নিয়ে কথা বলতে পারেন না। কারণ, তিনি বড় কোচ হয়েছেন বড় খেলোয়াড় দলে পাওয়ার পরই। এই দুর্ঘটনা নিয়ে তাঁর কিছু বলার থাকতে পারে না। ফার্গুসন মানচিনিকে সমর্থন করেছেন। মানচিনিকে চেনা আছে আমার, আমি তেভেজকেও চিনি। পুরো বিষয়টি না জেনে এটি নিয়ে তাঁর কথা বলা উচিত নয়। এটা আসলে বড় প্রহসনই।’
তেভেজের বিরুদ্ধে মানচিনির অভিযোগ, চ্যাম্পিয়নস লিগের ম্যাচে বদলি হিসেবে মাঠে নামাবেন বলে তেভেজকে ওয়ার্মআপ করতে বলেছিলেন, কিন্তু তেভেজ ওয়ার্মআপ করতে চাননি। তেভেজের কথা, তিনি ওয়ার্মআপ করতেই চেয়েছিলেন। আসলে কী ঘটেছিল, ম্যারাডোনা কি জানেন? ‘আমরা শুনে আসছি কার্লোস তেভেজ ম্যানচেস্টার সিটিতে থাকতে বা খেলতে চায় না। আর ম্যাচে এটাই ঘটেছে। তবে সেখানে সত্যি কী ঘটেছে, এটা বোঝা মুশকিল’—বলেছেন বর্তমানে আল ওয়াসলের কোচ ম্যারাডোনা।
No comments