খালেদার অবস্থান দলের ঘোষণাপত্রের বিরুদ্ধে
গত ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার সমাবেশে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির পক্ষে বক্তব্য দিয়ে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দলের ঘোষণাপত্রের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছেন বলে মনে করেন সাবেক সংসদ সদস্য মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান।
বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত এই নেতা গতকাল রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, 'বেগম জিয়া দলের কোনো ফোরামে আলোচনা না করে, এমনকি জাতীয় স্থায়ী কমিটিতে কোনো ধরনের আলোচনা বা তাঁদের অনুমোদন না নিয়ে তাঁর একক ক্ষমতাবলে দলের ঘোষণাপত্রের বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে যে দায়িত্বহীনতা ও দলের ঘোষণাপত্র লঙ্ঘন করেছেন, এর দায়দায়িত্ব এককভাবে তাঁকেই বহন করতে হবে।'
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী) আসনের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মেজর আক্তার আরো বলেন, 'তিনি (খালেদা) অতীতেও একইভাবে জামায়াতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গঠিত বিএনপির ঘোষণাপত্রের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছেন।' বিএনপি প্রধানের এ অবস্থানের কারণে দলের অসংখ্য নেতা-কর্মী, তাঁর নিজের পরিবার ও নিজেকে ভয়াবহ দুর্যোগের মুখে ঠেলে দিয়েছিলেন বলেও মনে করেন আখতারুজ্জামান। তিনি দাবি করেন, এক-এগারোর পর জামায়াত খালেদা জিয়া বা বিএনপির পক্ষে দাঁড়ায়নি। খালেদা জিয়া আবারও নিজের দলের সর্বনাশ করে জামায়াতের পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন।
এ কারণে খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বলে মনে করেন তিনি।
কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী) আসনের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মেজর আক্তার আরো বলেন, 'তিনি (খালেদা) অতীতেও একইভাবে জামায়াতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গঠিত বিএনপির ঘোষণাপত্রের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছেন।' বিএনপি প্রধানের এ অবস্থানের কারণে দলের অসংখ্য নেতা-কর্মী, তাঁর নিজের পরিবার ও নিজেকে ভয়াবহ দুর্যোগের মুখে ঠেলে দিয়েছিলেন বলেও মনে করেন আখতারুজ্জামান। তিনি দাবি করেন, এক-এগারোর পর জামায়াত খালেদা জিয়া বা বিএনপির পক্ষে দাঁড়ায়নি। খালেদা জিয়া আবারও নিজের দলের সর্বনাশ করে জামায়াতের পক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন।
এ কারণে খালেদা জিয়া বিএনপির চেয়ারপারসন থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বলে মনে করেন তিনি।
No comments