জগন্নাথে শিক্ষার্থীদের উসকানি দিচ্ছে বিএনপি-জামায়াত
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, 'বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আইন বানিয়ে ফাঁদ পেতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উসকানি দিচ্ছে।' তিনি আরো বলেন, 'জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ২৭(৪) ধারায় পাঁচ বছর পর নিজস্ব উৎস থেকে অর্থায়নসংক্রান্ত যে আইনটি রয়েছে, সেটি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারই করেছে। পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও আমরা এ আইন বাস্তবায়ন করিনি।' জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইনের ২৭(৪) ধারাটি সংশোধন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী। গতকাল রবিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কোনো ভিত্তি নেই উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, '২৭(৪) ধারা তো আমরা বাস্তবায়ন করিনি, উল্টো এ বছর অর্থ বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য আরো অতিরিক্ত ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ব্যয়ভার বহন করার মতো কোনো পরিস্থিতি এখনো সৃষ্টি হয়নি।'
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭(৪) ধারাটি বাতিল করা হবে কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, 'এটি সংসদে পাস করা আইন। চাইলেই বাতিল করা যায় না। বাতিল করতে হলেও সংসদের সিদ্ধান্ত লাগবে। আমরা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
আইনের ধারাটি সংশোধন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলছি।'
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, 'বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ও আওয়ামী লীগ সরকারের মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য রয়েছে। আইন থাকলেও আমরা শিক্ষার্থীদের ব্যয়ভার চাপিয়ে দেইনি। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি
শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া। তাদের ওপর অতিরিক্ত খরচ বহনের চাপ পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।'
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭(৪) ধারাটি বাতিল করা হবে কি না_এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, 'এটি সংসদে পাস করা আইন। চাইলেই বাতিল করা যায় না। বাতিল করতে হলেও সংসদের সিদ্ধান্ত লাগবে। আমরা ইতিমধ্যে এ বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
আইনের ধারাটি সংশোধন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলছি।'
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, 'বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ও আওয়ামী লীগ সরকারের মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য রয়েছে। আইন থাকলেও আমরা শিক্ষার্থীদের ব্যয়ভার চাপিয়ে দেইনি। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি
শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সুযোগ করে দেওয়া। তাদের ওপর অতিরিক্ত খরচ বহনের চাপ পড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।'
No comments