১৬২ ছিটমহলে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ
মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি দ্রুততম সময়ে বাস্তবায়ন ও ছিটমহল বিনিময়ের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণার দাবিতে বাংলাদেশ ও ভারতের ছিটমহলবাসী ১০ দিনের লাগাতার আন্দোলনের শেষ দিনে গতকাল রবিবার ১৬২টি ছিটমহলে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করে। গত ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ আন্দোলনে এসব ছিটমহলের দেড় লক্ষাধিক মানুষের মুখে মুখে ধ্বনিত হয়_'খাঁচার বন্দিজীবন থেকে মুক্তি চাই।'
গতকাল কর্মসূচির শেষ দিনে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অভ্যন্তরে ভারতীয় ছিটমহল দাসিয়ার ছড়ার কামালপুর মসজিদ মাঠে এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। ছিটমহলের প্রবীণ বাসিন্দা হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের সভাপতি ও ফুলবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মইনুল হক, সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, ফুলবাড়ী কলেজের অধ্যক্ষ আমিনুর রহমান, আলতাফ হোসেন, মিজানুর রহমান, মোজাফ্ফর হোসেন, সোনালী রায়, জুলহাজ হোসেন, প্রতাপ রায়, আন্দুস সালাম, খন্দকার ময়নুল, শেখ নূর আলম, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের অভ্যন্তরে গাঁওচুলকা ছিটমহলে মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুরূপ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এখানেও ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের নেতারা বক্তব্য দেন। সমাবেশ শেষে ছিটমহলবাসী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে যায়। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা জানান, ছিটমহল বিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট ঘোষণা এবং দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে পঞ্চগড়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত কাজলদীঘিতে সিরাজুল ইসলাম, গাড়াতি ছিটমহলে মফিজার রহমান, পুঁটিমারীতে তসলিম উদ্দিন, লালমনিরহাটের বাঁশকাটায় রফিকুল ইসলাম, নীলফামারীর কোটভাজনী ছিটে আলতাফুর রহমান, ভূরুঙ্গামারীর সাহেবগঞ্জে হাসেন আলী ও সেউটিকুরশা ছিটমহলে তারা মিয়া বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন। এই মিছিলগুলো ছিটমহল সংলগ্ন বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর প্রদক্ষিণ করে।
ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সহসাধারণ সম্পাদক দীপ্তিমান সেন গুপ্ত জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা এবং মেকলিগঞ্জ মহকুমা শহরে ছিটমহলবাসী পৃথক তিনটি বড় সমাবেশ করে। এসব সমাবেশে ভারতীয় নাগরিকরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। দিনহাটা মহকুমার শহীদ কর্নার মাঠে দুপুর ১২টায় আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন অরুণ কুমার বর্মণ। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সভাপতি সাবেক এমপি জয়ন্ত রায়। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন দীপ্তিমান সেনগুপ্ত, অ্যাডভোকেট আহসান হাবীব, মনসুর আলী, রশীদ আলী, দ্বিজেন শর্মা প্রমুখ।
ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের অভ্যন্তরে গাঁওচুলকা ছিটমহলে মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুরূপ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এখানেও ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের নেতারা বক্তব্য দেন। সমাবেশ শেষে ছিটমহলবাসী বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে পার্শ্ববর্তী শহরগুলোতে যায়। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ এতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির বাংলাদেশ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা জানান, ছিটমহল বিনিময় চুক্তির সুস্পষ্ট ঘোষণা এবং দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে পঞ্চগড়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত কাজলদীঘিতে সিরাজুল ইসলাম, গাড়াতি ছিটমহলে মফিজার রহমান, পুঁটিমারীতে তসলিম উদ্দিন, লালমনিরহাটের বাঁশকাটায় রফিকুল ইসলাম, নীলফামারীর কোটভাজনী ছিটে আলতাফুর রহমান, ভূরুঙ্গামারীর সাহেবগঞ্জে হাসেন আলী ও সেউটিকুরশা ছিটমহলে তারা মিয়া বিক্ষোভ মিছিলের নেতৃত্ব দেন। এই মিছিলগুলো ছিটমহল সংলগ্ন বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর প্রদক্ষিণ করে।
ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সহসাধারণ সম্পাদক দীপ্তিমান সেন গুপ্ত জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দিনহাটা, মাথাভাঙ্গা এবং মেকলিগঞ্জ মহকুমা শহরে ছিটমহলবাসী পৃথক তিনটি বড় সমাবেশ করে। এসব সমাবেশে ভারতীয় নাগরিকরাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। দিনহাটা মহকুমার শহীদ কর্নার মাঠে দুপুর ১২টায় আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন অরুণ কুমার বর্মণ। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির ভারত ইউনিটের সভাপতি সাবেক এমপি জয়ন্ত রায়। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন দীপ্তিমান সেনগুপ্ত, অ্যাডভোকেট আহসান হাবীব, মনসুর আলী, রশীদ আলী, দ্বিজেন শর্মা প্রমুখ।
No comments