রাঙ্গুনিয়ায় অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর লাশ
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ফারহানা আক্তার মুনি্ন (২২) নামে অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ গতকাল সকালে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। মুনি্নর শ্বশুরবাড়ির লোকজন জানায়, শনিবার রাতে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তবে মুনি্নর পরিবারের দাবি, যৌতুক না পেয়ে মুনি্নকে হত্যা করা হয়েছে।
ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর স্বামী ফারুক আহমদ সিকদারসহ শাশুড়ি ও ননদ পলাতক। মুনি্নর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে পুলিশ অভিযোগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করবে বলে জানিয়েছেন রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি আবদুল লতিফ।
রাঙ্গুনিয়ার দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের রাজাভুবন সিকদারপাড়ার শফিউল আলম সিকদারের ছেলে ফারুক। আর ইসলামপুর ইউনিয়নের পেয়ার মোহাম্মদ চৌধুরীবাড়ির হাজি আবদুল গণির মেয়ে মুনি্ন।
মুনি্নর ভাই কুসুম উদ্দিন জানান, চার বছর আগে ফারুকের সঙ্গে মুনি্নর বিয়ে হয়। তাঁদের নিসপা নামের দুই বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। মুনি্ন ফের সন্তানসম্ভবা ছিলেন। বিয়ের পর যৌতুক হিসেবে ভিসা দিয়ে ফারুককে বিদেশে পাঠানো হয়েছিল। পাঁচ মাস আগে ফারুক বিদেশ থেকে বহিষ্কৃত হন। সেই থেকে ফারুক আবারও বিদেশে যাওয়ার জন্য শ্বশুরবাড়ি থেকে ভিসার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য মুনি্নকে চাপ দিতে থাকেন। এ নিয়ে মুনি্নর ওপর শাশুড়ি আমেনা বেগম, দেবর কায়সার ও ননদ রানু আক্তারকে সঙ্গে নিয়ে স্বামী নির্যাতন চালাতে থাকেন। রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি আবদুল লতিফ জানান, সুরতহাল প্রতিবেদনে মুনি্নর গলায় রশি বা ওড়নার দাগ পাওয়া গেছে।
রাঙ্গুনিয়ার দক্ষিণ রাজানগর ইউনিয়নের রাজাভুবন সিকদারপাড়ার শফিউল আলম সিকদারের ছেলে ফারুক। আর ইসলামপুর ইউনিয়নের পেয়ার মোহাম্মদ চৌধুরীবাড়ির হাজি আবদুল গণির মেয়ে মুনি্ন।
মুনি্নর ভাই কুসুম উদ্দিন জানান, চার বছর আগে ফারুকের সঙ্গে মুনি্নর বিয়ে হয়। তাঁদের নিসপা নামের দুই বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। মুনি্ন ফের সন্তানসম্ভবা ছিলেন। বিয়ের পর যৌতুক হিসেবে ভিসা দিয়ে ফারুককে বিদেশে পাঠানো হয়েছিল। পাঁচ মাস আগে ফারুক বিদেশ থেকে বহিষ্কৃত হন। সেই থেকে ফারুক আবারও বিদেশে যাওয়ার জন্য শ্বশুরবাড়ি থেকে ভিসার ব্যবস্থা করে দেওয়ার জন্য মুনি্নকে চাপ দিতে থাকেন। এ নিয়ে মুনি্নর ওপর শাশুড়ি আমেনা বেগম, দেবর কায়সার ও ননদ রানু আক্তারকে সঙ্গে নিয়ে স্বামী নির্যাতন চালাতে থাকেন। রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি আবদুল লতিফ জানান, সুরতহাল প্রতিবেদনে মুনি্নর গলায় রশি বা ওড়নার দাগ পাওয়া গেছে।
No comments