লোডশেডিংয়ের প্রতিকার ও কৃষিজমি আলাদা করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
ঘন ঘন লোডশেডিংয়ের প্রতিকার এবং কৃষকদের স্বার্থরক্ষায় কৃষিজমি আলাদা করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে পৃথক দুটি রিট আবেদন করা হয়েছে। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা গতকাল রবিবার হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে এ রিট আবেদন দুটি দাখিল করে।
বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চে আজ সোমবার রিট আবেদন দুটির শুনানি হতে পারে বলে জানিয়েছেন রিট আবেদনকারী সংস্থার আইনজীবী অ্যাডভোকেট সিগমা হুদা। রিট আবেদনের বিষয়ে সিগমা হুদা সাংবাদিকদের জানান, কৃষিজমি আলাদা করা ও কৃষিজমিতে কৃষকদের মালিকানা নিশ্চিত করার নির্দেশনা চেয়ে একটি রিট আবেদন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এ আবেদনে কৃষকদের জীবিকা ও স্বার্থরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন ও জমির শ্রেণীবিন্যাস করে তা কার্যকর করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া ঘন ঘন লোডশেডিং কেন অবৈধ হবে না এবং এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে পৃথক একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বাংলাদেশকে কয়েকটি জোনে ভাগ করে কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে, তার সময় নির্ধারণ করতে সরকারকে নির্দেশ দিতে আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। শিল্প ও কলকারখানাগুলো লোডশেডিংয়ের বিষয়টি মাথায়
রেখে যাতে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে, সে জন্যই এ নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে বলে জানান সিগমা হুদা।
তিনি বলেন, এ আবেদনে কৃষকদের জীবিকা ও স্বার্থরক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন ও জমির শ্রেণীবিন্যাস করে তা কার্যকর করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া ঘন ঘন লোডশেডিং কেন অবৈধ হবে না এবং এ বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে পৃথক একটি রিট আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বাংলাদেশকে কয়েকটি জোনে ভাগ করে কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে, তার সময় নির্ধারণ করতে সরকারকে নির্দেশ দিতে আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। শিল্প ও কলকারখানাগুলো লোডশেডিংয়ের বিষয়টি মাথায়
রেখে যাতে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে, সে জন্যই এ নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে বলে জানান সিগমা হুদা।
No comments