চট্টগ্রামে হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের ঘোষণা আইনমন্ত্রীর
চট্টগ্রামে হাইকোর্টের একটি সার্কিট বেঞ্চ স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছেন আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ। সংবিধানেই সার্কিট বেঞ্চের বিধান আছে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপ হয়েছে বলেও জানান তিনি। গতকাল রবিবার বিকেলে চট্টগ্রাম আদালত চত্বরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এই ঘোষণা দেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী বলেন, 'চট্টগ্রামে অবশ্যই একটি সার্কিট বেঞ্চ স্থাপন করা প্রয়োজন।
প্রধান বিচারপতির সঙ্গেও আমি এ বিষয়ে কথা বলব। এরপর প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে এ সার্কিট বেঞ্চ গঠন করবেন।'
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব সহিদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য আবুল কাশেম মাস্টার, সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবর রহমান, গণপূর্ত বিভাগের সার্কেল-১-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মহসিন মিয়া ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালেহউদ্দিন হায়দার সিদ্দিকী।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বলেন, নতুন যে আদালত ভবন হচ্ছে সেটা কোনো দাতা সংস্থার টাকায় নয়। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এ ১২ তলা ভবন তৈরি হবে। অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বিচারক ও আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, 'আপনারা দরদি মন নিয়ে, বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় রেখে বিচার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করবেন। মামলাকে দীর্ঘসূত্রতার জালে না ফেলে বিচারপ্রার্থীদের যত দ্রুত সম্ভব দুর্ভোগ থেকে মুক্তি দেবেন।'
মামলাজট ও বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ কমাতে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, 'মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আইনের পরিবর্তন আনতে আমরা ফৌজদারি ও দেওয়ানি কার্যবিধি পর্যালোচনা করছি। এ ছাড়া সালিসের মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিয়েছি।'
অনুষ্ঠানে আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, 'বর্তমান সরকারের আমলেই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ হবে। দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নেওয়া হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আসার পর সুষ্ঠু তদন্ত করে মূল হোতাদের শনাক্ত করেছি। দ্রুততম সময়ের মধ্যে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার সম্পন্ন হবে।'
আইন প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বিগত সাত বছরে একজন জজও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বর্তমান সরকার আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী বলে নিম্ন আদালতে এরই মধ্যে দুই শতাধিক বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আরো ১০০ বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব সহিদুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য আবুল কাশেম মাস্টার, সাবেক মেয়র এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ এস এম মুজিবর রহমান, গণপূর্ত বিভাগের সার্কেল-১-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মহসিন মিয়া ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালেহউদ্দিন হায়দার সিদ্দিকী।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বলেন, নতুন যে আদালত ভবন হচ্ছে সেটা কোনো দাতা সংস্থার টাকায় নয়। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে এ ১২ তলা ভবন তৈরি হবে। অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী বিচারক ও আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, 'আপনারা দরদি মন নিয়ে, বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় রেখে বিচার কার্যক্রম দ্রুত শেষ করবেন। মামলাকে দীর্ঘসূত্রতার জালে না ফেলে বিচারপ্রার্থীদের যত দ্রুত সম্ভব দুর্ভোগ থেকে মুক্তি দেবেন।'
মামলাজট ও বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ কমাতে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, 'মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আইনের পরিবর্তন আনতে আমরা ফৌজদারি ও দেওয়ানি কার্যবিধি পর্যালোচনা করছি। এ ছাড়া সালিসের মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিয়েছি।'
অনুষ্ঠানে আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, 'বর্তমান সরকারের আমলেই চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষ হবে। দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার তদন্ত ভিন্ন খাতে নেওয়া হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় আসার পর সুষ্ঠু তদন্ত করে মূল হোতাদের শনাক্ত করেছি। দ্রুততম সময়ের মধ্যে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার বিচার সম্পন্ন হবে।'
আইন প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বিগত সাত বছরে একজন জজও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বর্তমান সরকার আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী বলে নিম্ন আদালতে এরই মধ্যে দুই শতাধিক বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আরো ১০০ বিচারক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে।
No comments