রাজনৈতিক আলোচনা- ওয়ান-ইলেভেনের চেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ আসছে! by শুভ রহমান

বাংলাদেশ সব সময় 'হটবেড অব ইনট্রিগ্স্'। ষড়যন্ত্রের লীলাভূমি। এখানে রাজনীতি নিস্তরঙ্গ থাকবে, এটা দুরাশা মাত্র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদিও ১২ দিনের সফল বিদেশ সফর শেষে দেশে ফিরে সম্প্রতি এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনে দেশের রাজনীতিতে কোনো সমস্যা না থাকারই ধারণা দিয়েছেন এবং দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই আশাবাদী মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। তবু বর্তমানে চারপাশের অবস্থা আমাদের এতটা আশ্বস্ত ও আত্মতুষ্ট হতে দেয় কি না, সচেতন দেশবাসী তা নিয়ে প্রশ্ন করছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সরকার তার ২৩ মাসের শাসনামলে দেশকে জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির দেশ অপবাদ থেকে সরিয়ে এনেছে। আমাদের এখন আর দুর্নাম নেই। বাংলাদেশ বেরিয়ে এসেছে নেতিবাচক পরিচয় থেকে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে সম্ভাবনার দেশ এবং উন্নয়নের মডেল হিসেবে পরিচিত। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের ওপর দিয়ে অনেক ঝড় বয়ে গেছে। কিন্তু কিছুতেই জনগণকে টলাতে পারা যায়নি। যে উদ্দেশ্য ও আদর্শ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, সেই আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ।
প্রধানমন্ত্রীর এ বক্তব্যের মধ্যে যথেষ্ট সারবত্তা থাকলেও এবং তা উদ্দীপনাময় মনে হলেও চারপাশে বিরোধী রাজনীতিকদের চিহ্নিত অংশের মধ্যে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং উদ্দেশ্যপূর্ণ বক্তব্য প্রচার প্রকট আকার ধারণ করছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির ভেতর সংসদে যাওয়া-না যাওয়ার ব্যাপারে কথিত মতপার্থক্য থাকলেও নবম সংসদের চলতি সপ্তম অধিবেশন শুরু হওয়ার পরও এখন পর্যন্ত তারা সংসদে যায়নি।
সংসদের বাইরে অবস্থান করেই বিভিন্ন ইস্যুতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী (সাকা) নানা রকম তির্যক ও সমালোচনামূলক বক্তব্য রেখে চলেছেন। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মত অনুযায়ী তাঁর বক্তব্য মূলত দৃষ্টি আকর্ষণমূলক ও চটকদার হলেও কোনো কোনোটি বিশেষ ইঙ্গিতময় ও অর্থবহ বলেও অনেকে মনে করেন। অনেক সময় তাঁর মুখ থেকে অশালীন কথাবার্তাও বেরিয়ে পড়ে। বিশেষ করে তাঁর বিরুদ্ধে কথিত মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ ঝুলে থাকায়, তদন্তাধীন থাকায় এবং বিভিন্ন বিতর্কিত কানেকশনের কথা চাউর থাকায় সচেতন মহল তাঁর সব কথা উড়িয়ে দিতেও চাইছে না।
সম্প্রতি তিনি চট্টগ্রামে গাড়ি ভাঙচুরের দুটি মামলায় হাইকোর্টে আগাম জামিনের জন্য এসে সাংবাদিকদের কাছে বলেন, 'দেশের চলমান ঘটনাপ্রবাহ রাজনীতির জন্য একটি সতর্ক সংকেত। দুর্যোগ অবশ্যম্ভাবী। তবে এ দুর্যোগ হবে আগের চেয়ে ভয়াবহ।' তিনি বলেন, 'ওয়ান-ইলেভেন থেকে কেউ শিক্ষা নিতে পারেনি, কেন শিক্ষা নিতে পারেনি, এ ব্যাপারে অনেকে অনেক অজুহাত দিচ্ছেন। এসব অজুহাত আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। ওয়ান-ইলেভেনের পুনরাবৃত্তি হবে না। তবে রাজনীতিতে দুর্যোগ অবশ্যম্ভাবী। এ দুর্যোগ হবে আগের চেয়ে ভয়াবহ। ঘূর্ণিঝড় না আসা পর্যন্ত বলা যাবে না কী হবে।' তৃতীয় শক্তির উত্থান সম্পর্কে কর্নেল (অব.) অলি আহমদের মন্তব্যের ব্যাপারে তিনি বলেন, 'তিনি কর্নেল মানুষ। আর্মির লোক, আর আমরা নিরস্ত্র সাধারণ মানুষ। তিনি কত রকম ধ্বনি শুনতে পান। আমরা ওইসব ধ্বনি শুনতে পাই না। তবে একটি দুর্যোগ সামনে আছে, বুঝতে পারি। রাজনীতির জন্য সতর্ক সংকেত দেখতে পাচ্ছি।'
সাকা চৌধুরীর কথাগুলোকে সচেতন মহল নিছক প্রলাপ বা নির্দোষ কথাবার্তা মনে করতে পারছে না। কিছু একটা অমঙ্গলের গন্ধ পাচ্ছে অনেকে।
বস্তুত এ দেশে যখনই একটা সফল গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং দেশ ও জনগণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জিত তার সাফল্যের সুফল ভোগ করার মুখে এসে দাঁড়াচ্ছে, দেখা গেছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গণবিরোধী চক্র এ দেশে একটা মহাদুর্যোগ ডেকে এনে সরকার ও জনগণের সব অর্জন নস্যাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। বিশেষ করে এ ব্যাপারে আইএসআইয়ের নিরন্তর তৎপরতার কথা অনেকেই বলে থাকেন। এবারও সাকা চৌধুরীর বক্তব্য অনুসারে তেমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে কি না_সচেতন মহল সে ব্যাপারে উদ্বিগ্ন হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে তাঁর উলি্লখিত সংবাদ সম্মেলনে সাম্প্রতিক রাশিয়া, বেলজিয়াম ও জাপান সফরের বিপুল সাফল্যমণ্ডিত সফরের বড় বড় অর্জনকে দেশবাসীর সামনে তুলে ধরে দল ও ব্যক্তিস্বার্থের ঊধর্ে্ব উঠে জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার উদাত্ত আহ্বান জানালেন, সেখানে গঠনমূলক ও দায়িত্বশীল বিরোধী দলের কর্তব্যই ছিল তাঁর ডাকে আন্তরিকভাবে সাড়া দেওয়া। প্রধানমন্ত্রী যেখানে দেশকে উন্নয়নের মডেল বলছেন এবং দেশ নেতিবাচক পরিচয় থেকে বেরিয়ে এসেছে বলে গর্ববোধ করছেন, সেখানে অতীতের মতোই দেশকে কারা দুর্যোগের আবর্তে নিমজ্জিত করতে চাইছে, সচেতন দেশবাসী সুতীক্ষ্নভাবেই সে প্রশ্নে উচ্চকিত হয়ে উঠছে। সাকা চৌধুরীরা যদি সে খবর রাখেন এবং তাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকেন, তবে এ মুহূর্তেই তাঁদের সে ব্যাপারে সরকার কেন জবাবদিহি করাচ্ছে না, অনেকে সে প্রশ্নও করছেন।
সাকা শুধু 'অবশ্যম্ভাবী' দুর্যোগের কথা বলেই ক্ষান্ত হননি, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ি ছাড়ার ব্যাপারেও যেন কোনো অদৃশ্য মহলের সুতার টানে লম্ফঝম্ফ করে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। এর আগে ধানমণ্ডিতে তাঁর নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, 'একজন ব্যক্তিকে বের করা নয়, এর মাধ্যমে জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলা হয়েছে, জাতীয় পতাকাবাহী গাড়ি বের করে দেওয়া হয়েছে। অথচ সেনাবাহিনীর দায়িত্ব হচ্ছে জাতীয় পতাকার মান সমুন্নত রাখা।' তিনি বলেন, 'খালেদাকে বাড়ি থেকে বের করার কাজে সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে সরকার তাদের বিতর্কিত করেছে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে।' আইএসপিআর সম্পর্কে তিনি বলেন, 'ওরা আমাদের খাজনা খাওয়া চাকর। ওরা কী ব্যবস্থা নেবে?' (প্রথম আলো, ২৬.১১.১০)।
সাকা চৌধুরী ওই সংবাদ সম্মেলনে বর্তমান সরকারকে ব্যর্থ উল্লেখ করে আরো বলেন, 'এরা কোনো কাজেই সফল হতে পারছে না। আর এর দায় চাপাচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না হওয়ার ওপর।' তিনি বলেন, 'দয়া করে এই গান বন্ধ করুন। জনগণ আর এটা শুনতে চায় না।' (ওই)।
মানুষ লক্ষ করছে, কিসের সঙ্গে কী! কিভাবে ঘটনাকে টুইস্ট করে মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পর্যবেক্ষকরা লক্ষ করছেন, শুধু বিরোধী রাজনীতিকরাই নন, মহাজোট সরকারের অন্যতম শরিক দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদও মহাজোটের প্লাটফর্মের অপব্যবহার করে জনগণকে বিভিন্ন উপলক্ষে বিভ্রান্ত করার সুযোগ গ্রহণ করছেন। তিনি সম্প্রতি নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে সবাইকে স্তম্ভিত করে দিয়ে বলেন, 'নূর হোসেনকে সাজিয়ে বুকে-পিঠে গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরতন্ত্র নিপাত যাক' স্লোগান দিয়ে 'লাশের রাজনীতি' করা হয়েছে। পুলিশ গুলি করলে তো বুকে গুলি লাগত, তার পিঠে গুলি লেগেছিল। এরশাদ নানাভাবেই সুযোগ নিচ্ছেন তাঁর ৯ বছরের স্বৈরশাসনামলকে গণতান্ত্রিক শাসনামল বলে দাবি করার। তিনি সম্প্রতি যশোরে জেলা জাতীয় পার্টির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে বলেন, 'দেশ সংঘাতের দিকে এগিয়ে চলেছে।' তিনি সেখানে বলেন, 'সপ্তম সংশোধনীর মাধ্যমে আমি সংবিধানকে স্পর্শ করিনি।... আমি শুধু আমার ৯ বছরের শাসনামলকে বৈধতা দেওয়ার জন্য সংশোধনী আনি।' তিনি আরো বলেন, 'আমাদের ৯ বছরের শাসনামল ছিল এ দেশের স্বর্ণযুগ।' (যুগান্তর, ২৪.১১.১০)।
এরশাদের বক্তব্যের এখন আর তেমন কেউ দাম না দিলেও এবং রাজনীতিতে তাঁকে অনেকে 'স্পেন্টআপ ফোর্স' মনে করলেও ক্ষমতাসীন মহাজোটের মধ্যে থেকেই তিনি যে বিভিন্ন সময় নিজের শাসনামলের সাফাই গাইতে স্বৈরতন্ত্রকে গণতন্ত্র বলে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন, এতে সচেতন মহল স্বস্তি বোধ করতে পারছে না। তিনি যে এ দেশে গণতন্ত্রকে হত্যা করেই ট্যাংক-কামান নিয়ে পেছনের দরজা দিয়ে এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেছিলেন এবং দীর্ঘ সামরিক শাসন চাপিয়ে দিয়েছিলেন, সে কলঙ্কজনক ইতিহাস তো অমোচনীয়ই রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংগতভাবেই তাঁর মহাজোট সরকারের ২৩ মাসের উজ্জ্বল সাফল্য দাবি করেছেন এবং সে সাফল্যকে এগিয়ে নিতে দল ও ব্যক্তিস্বার্থের ঊধর্ে্ব উঠে বিরোধীদের প্রতি জাতীয় স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা গ্রহণ ও সংসদে ফিরে অবাধে সব বক্তব্য রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। তার পরও আমরা বলব, চারদিকের পরিস্থিতির ওপর সদা সতর্ক দৃষ্টি রেখে, চোখ-কান খোলা রেখে বিদ্যমান গণতান্ত্রিক সরকারকে সর্বোচ্চ সতর্কতামূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে চোখের মণির মতোই রক্ষা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বারবার শত্রুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে প্রমাণ করেছেন, দেশ ও জনগণের জন্য তিনি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত। তাঁর নিরাপত্তা হতে হবে নিশ্ছিদ্র। কোনো রকম আত্মতুষ্টি ও আত্মপ্রসাদের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। সত্য বটে, পৃথিবীতে অনেক দেশেই জনপ্রিয় সরকারকেও ক্ষমতালিপ্সু চক্রান্তকারী শক্তি দেশি-বিদেশি স্বার্থান্বেষী মহলের সাহায্য নিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে হটিয়ে দিয়েছে। এ দেশেও অতীতে তার রক্তাক্ত অধ্যায় রচিত হয়েছে। কিন্তু এটাও সত্য, আজ পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দেশে দেশে পিপলস পাওয়ারের এমন উন্মেষ ঘটছে_গণবিরোধী প্রতিক্রিয়াশীল চক্র যাকে কিছুতেই হটাতে পারছে না। প্রধানমন্ত্রীর ভাষায়, আজকের ক্ষমতাসীন গণতান্ত্রিক শক্তি এগিয়ে যাবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, উদ্দেশ্য ও চেতনা নিয়ে। এটাই আমাদের আকাশের ধ্রুবতারা, আমাদের চলার পথের পাথেয়। যে লড়াকু জনগণ সুবিশাল প্রত্যাশা নিয়ে এযাবৎকালের সর্বাধিক সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে জয়যুক্ত করে মহাজোট সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, তারা দুর্জয়। তারা কোনো অপশক্তি, কোনো রকম অপপ্রচার, কোনো মহলের বিভ্রান্তি ও প্ররোচনার কাছে হার মানবে না। শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও সর্বশক্তি দিয়ে ক্ষমতাসীন গণতান্ত্রিক শক্তিকে টিকিয়ে রাখবে। জনগণের জীবনমান উন্নত করা ও সর্বাধুনিক উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জন ছাড়া তারা ক্ষান্ত হবে না।
===========================
ডিসেম্বরঃ গৌরব ও গর্বের মাস  উইকিলিকস বনাম যুক্তরাষ্ট্র  দুর্নীতি বেড়েছে দুনিয়াজুড়ে  উইকিলিকসঃ বাঘের ঘরে ঘোগ  আইন অপূর্ণাঙ্গঃ মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার কঠিন  ১০০ কোটি ডলারে ঋণঃ ভারতের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত  ট্রেন দুর্ঘটনাঃ চালকের ভুল নাশকতারও গন্ধ!  ‘যুদ্ধ’ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা উইকিলিকস সমর্থকদের  কানকুনঃ মুমূর্ষু পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষ  নারীর হার-নারীর জিত, বেগম রোকেয়া প্রাসঙ্গিক  সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে দুর্নীতির বীজ লুক্কায়িত  বরুণ রায়—কিংবদন্তিতুল্য এক ব্যক্তিত্ব  মুক্তির গান  এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান  জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন  সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প  রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন  বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব  প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও  স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া  আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম  মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত  আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে!  খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি  ট্রেনের ওপর ট্রেন  সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ  আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা  আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা  বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি  আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক'  আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর?  আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব'  স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক'  খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ  কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ শুভ রহমান


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.